পোস্টগুলি

অাবেগ মানে কি.....?

ছবি
অাবেগ মানে কি....  অাবেগ হৃদয় ঘটিত এক ধরনের অনুভব বা অনুভূতি।    অাবেগ  মুলত অাপনার চেতনার যে অংশ অনূভুতি বা সংবেদশীলতার সাথে সরাসরি সম্পর্কযুক্ত তাকে আবেগ বলে।মনে করেন একটা বৃদ্ধ ব্যক্তি রাস্তা পার হতে গিয়ে ট্রাক চাপায় মারা গেল।আর তার জন্য মনের ভেতর দীর্ঘস্থায়ী যে অনূভুতি হবে তাই আবেগ।আর যখন কোনো কিছুর জন্য মনে দুঃখ, ভালোবাসা অনুভব করবেন তখন বুঝবেন আপনার আবেগের সৃষ্টি হয়েছে। অাবেগে অাপ্লুত শিশুর ছবি টি দেখুন..! #bloggemonju___post

অালসার কমাবে গোলমরিচ...

ছবি
গোল-মরিচে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, কে ও বি৬ আছে। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, শর্করা ও তন্তুজাতীয় উপকারী উপাদান যা শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে কয়েকগুণ। গোল-মরিচ হজম ক্ষমতা বাড়িয়ে অালসার হতে রেহাই দেয়, শাসকষ্ট, সাইনাস দূর করে, হৃদরোগের প্রবণতা কমায়, যকৃতের কার্যকারিতা ঠিকভাবে করতে সাহায্য করে, ক্যানসার প্রতিরোধ করে। ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে। ত্বক ভালো রাখে। আলসার দূর করতে ভূমিকা রাখে গোলমরিচ।

অাপনি জিতেছিলেন সেদিন....

ছবি
বিজ্ঞান বলে একজন প্রাপ্ত বয়স্ক সুস্থ্য পুরুষ একবার সহবাস করলে যে পরিমান বীর্য নির্গত হয় তাতে ৪০ কোটি শুক্রাণু থাকে। তো, লজিক অনুযায়ি মেয়েদের গর্ভে যদি সেই পরিমান শুক্রানু স্থান পেতো তাহলে ৪০ কোটি বাচ্চা তৈরি হতো! এই ৪০ কোটি শুক্রাণু মায়ের জরায়ুর দিকে পাগলের মত ছুটতে থাকে, জীবিত থাকে মাত্র ৩০০-৫০০ শুক্রাণু। আর বাকিরা? এই ছুটে চলার পথে ক্লান্ত অথবা পরাজিত হয়ে মারা যায়। এই ৩০০-৫০০ শুক্রাণু যেগুলো ডিম্বানুর কাছে যেতে পেরেছে, তাদের মধ্যে মাত্র একটি মহা শক্তিশালী শুক্রাণু ডিম্বানুকে ফার্টিলাইজ করে অথবা ডিম্বানুতে আসন গ্রহন করে। সেই ভাগ্যবান শুক্রাণুটি হচ্ছে আপনি কিংবা আমি অথবা আমরা সবাই। কখনও কি এই মহাযুদ্ধের কথা মাথায় এনেছেন? -------------------------------------------------------------- ❒ আপনি যখন দৌড় দিয়েছিলেন- তখন ছিলোনা কোন চোঁখ হাত পা মাথা, তবুও আপনি জিতেছিলেন। ❒ আপনি যখন দৌড় দিয়েছিলেন- তখন আপনার ছিলোনা কোন সার্টিফিকেট, ছিলোনা মস্তিষ্ক তবুও আপনি জিতেছিলেন। ❒ আপনি যখন দৌড় দিয়েছিলেন- তখন আপনার ছিলোনা কোন শিক্ষা, কেউ সাহায্য করেনি তবুও আপনি জিতেছিলেন। ❒ আপনি যখন দৌড় দিয়েছিল...

এসিডিটি দুরকরুন নিজেই...

ছবি
দীর্ঘকাল ধরে অম্লতা চিকিৎসায় লবঙ্গ ব্যবহৃত হচ্ছে। লবঙ্গের প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যগুলি পেরিস্টালিসিস (পাকস্থলীতে খাবারের গতি নিয়ন্ত্রণ) বৃদ্ধি করে, লালা উৎপাদন বাড়ায়, পাচনে সহায়তা করে এবং অ্যাসিড রিফ্লেক্স বন্ধ করে। লবঙ্গ পেটের প্রদাহ কমায়। পেটের অন্যান্য রোগ যেমন বুক জ্বালা, অম্লতা এবং বদহজমেও এই লবঙ্গ উপকারী। লবঙ্গের ক্ষারীয় বৈশিষ্ট্য রয়েছে পেট এবং গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল নালিতে উৎপাদিত অতিরিক্ত অ্যাসিডের প্রভাব বন্ধ করতে সহায়তা করে। এই বৈশিষ্ট্যই গ্যাস তৈরি হতে দেয় না। যেভাবে অ্যাসিডিটির চিকিৎসায় লবঙ্গ ব্যবহার করতে পারেন: একবার লবঙ্গের একটি টুকরো মুখে নিন, হালকা চিবিয়ে তার রস বের করে সেটি মুখেই রেখে দিন। আস্তে আস্তে ক্ষরিত হওয়া রস অ্যাসিডিটি কমিয়ে দেয়, অ্যাসিড রিফ্লেক্স হতে দেয় না। খাবার পরেই এক টুকরো লবঙ্গ মুখে রাখুন।

তোমার জন্য একটি খুবই ভাল উপদেশ...

ছবি
অামার এক ছোট্ট ভাই বল্লেন ‘ভাইয়া আমি একজনকে ভালবাসতাম, সেই মানুষটি আমাকে ছেড়ে চলে গেছে। এখন জীবন আমার কাছে অর্থহীন মনে হয়। আমার নিজেকে মূল্যহীন মনে হয়।‘ আমি বলি, ‘এটা তো তোমার জীবনের সবচেয়ে চমৎকার একটি ব্যাপার! সবসময় দেখবে কষ্টকর জিনিসগুলো আমাদের জন্য ভাল। তিতা সবজিগুলোতে পুষ্টি বেশি যেমন করল্লা,তিতা হেলেঞ্চা শাক, আইসক্রিম-বার্গার এমন সুস্বাদু খাবারই ক্ষতিকর! ব্যায়াম করতে অনেক কষ্ট, কিন্তু শুয়ে-বসে মুটিয়ে যাওয়ার চেয়ে কষ্টের নয়, ব্যায়াম করলে শরীরটা অনেক ভাল থাকে। ঠিক সেরকম, কষ্টের বিষয়গুলো আমাদের ভালোর জন্যই ঘটে। কিন্তু কষ্টের কাজটি করতে আমাদের ভয় হয়। তুমি তো ভীষণ সৌভাগ্যবান, তোমাকে স্বেচ্ছায় কষ্টের কাজটি করতে হয় নি, কষ্ট নিজেই তোমার কাছে চলে এসেছে! এখন তোমাকে সেটি সঠিকভাবে কাজে লাগাতে হবে। তুমি এখান থেকে সাযেষ্ঠ নাও, জিদকে একটি ঘোড়া বানিয়ে ছুটে চলো নিজেকে প্রমাণ করতে। একদিন যেন মানুষটি দীর্ঘশ্বাস ফেলে মাথা নেড়ে ভাবে, ‘ওকে ছেড়ে চলে যাওয়াটা ছিল আমার জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল সিদ্ধান্ত।‘ তোমার জীবনে অনেক মন খারাপ করা ব্যাপার থাকবে, অনেক ঘাত-প্রতিঘাত থাকবে সেগুলোকে...

গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকালীন আয়রণ ঘাটতি থেকে বের হতে ...?

ছবি
গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকালীন আয়রণ ঘাটতি( Zif)                              জিফ®  - Zif® ⍟⍟ উপাদান : ফেরাস সালফেট ১৫০ মি.গ্রা., জিংক সালফেট ৬১.৮ মি.গ্রা. এবং ফলিক এসিড ৫০০ মাইক্রোগ্রাম/ক্যাপসুল। ⍟⍟ নির্দেশনা : গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকালীন অবস্থায় আয়রণ, ফলিক এসিড এবং জিংকের ঘাটতি পূরণে অথবা আয়রণ, ফলিক এসিড এবং জিংকের প্রতিরোধমূলক চিকিৎসায় নির্দেশিত। ⍟⍟ মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : দৈনিক ১টি ক্যাপসুল। ⍟⍟ সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না : যাদের এই জাতীয় ওষুধে অতিসংবেদনশীলতা আছে তাদের ক্ষেত্রে এই ওষুধ ব্যবহার করা যাবে না। যে সমস্ত রোগীদের হিমোক্রোম্যাটোসিস, হিমোলাইটিক অ্যানিমিয়া অথবা রেড সেল অ্যাপাসিয়া হয় তাদের ক্ষেত্রে ব্যবহারে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। ⍟⍟ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : গাঢ় রংযুক্ত মল, বমি ভাব এবং কখনও কখনও পরিপাকতন্ত্রীয় জ্বালাপোড়া যেমন- ক্ষুধামন্দা, বমি, অস্বাচ্ছন্দ্য, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং ডায়রিয়া দেখা দিতে পারে। ⍟⍟ গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : গর্ভাবস্থ...

ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি ব্যবহৃত হয় ক্যালবো ডি....

ছবি
ক্যালবো-ডি®- Calbo-D® ⍟⍟ উপাদান : ক্যালসিয়াম ৫০০ মি.গ্রা. এবং ভিটামিন ডি৩ ২০০ আইইউ/ট্যাবলেট। ⍟⍟ নির্দেশনা : অস্থি ও অস্থি মজ্জার বিভিন্ন জটিলতায়, দাঁতের সুগঠনে এবং মহিলাদের গর্ভকালীন ও স্তন্যদানকালীন সময়, বিভিন্ন প্রয়োজনে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি ব্যবহৃত হয়। ⍟⍟ মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : ১টি ট্যাবলেট দিনে ২ বার। সকালে এবং রাতে অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য। ⍟⍟ সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না : অতিসংবেদনশীলতা, হাইপারক্যালসেমিয়া ও হাইপার প্যারাথাইরয়েডিজম, হাইপারক্যালসিইউরিয়া এবং নেফ্রলিথিয়াসিস, মারাত্মক ধরনের বৃক্কের অকার্যকারিতা। ⍟⍟ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : এলার্জিক রিএ্যাকশন, অনিয়মিত হৃদস্পন্দন, বমি, বমি বমি ভাব,ক্ষুধামন্দা, ঝিমুনি ও মুখ শুকিয়ে যাওয়া। ⍟⍟ অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া : ডিগোক্সিন, এন্টাসিড, অন্যান্য ক্যালসিয়াম সালফেট, টেট্রাসাইক্লিন, ডক্সিসাইক্লিন। ⍟⍟ গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করা উচিত। ⍟⍟ সরবরাহ : ক্যালবো-ডি® ট্যাবলেট : ১৫ টি। ক্যালবো-ডি® ট্যাবলেট : ৩০ টি।