পোস্টগুলি

sexual কিছু মজার তথ্য দেখুন....? যা অাপনার অজানা....!

ছবি
# গড়ে ২০ থেকে৭০ বছর বয়সের মাঝে একজন মানুষ ৬০০ ঘন্টা সময় যৌন মিলনের পিছনে ব্যয় করে। # যৌন মিলক এক ধরণের ভাল ব্যায়াম। এক ঘন্টায় প্রায় ৩৬০ ক্যালরি বার্ন হয়। # একজন প্রাক্তন পর্ণ তারকা মাত্র ২২ বছর বয়সে ১০ ঘন্টা সময়ে ৭০ জন মানুষের সাথে প্রায় ২৫১ বার যৌন মিলনে লিপ্ত হয়ে রেকর্ড ভেঙে দেয়। # যারা অতিরিক্ত কাজের চাপ, চিন্তা এবং হতাশায় ভোগে তাদের মাঝে সেক্স আসক্তি বেশি হয়। # গড়ে একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষ প্রতি সাত সেকেন্ডে একবার সেক্সের কথা চিন্তা করেন।                                 # এক চা চামচ বীর্যতে – ৩০০ মিলিয়ন শুক্রাণু, জিঙ্ক এবং ক্যালসিয়াম, দাঁতের ক্ষয় রোধ করে এবং সাত ক্যালরি থাকে। # বীর্যপাতের বেগ ২৮ মাইল পার ঘন্টা প্রায়। # পুরুষের অরগ্যাসম প্রায় ৬ সেকেন্ড পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। # ৩২ বছর বয়সে মহিলাদের ক্লিটোরিস বয়ঃসন্ধি থেকে প্রায় চার গুন বেড়ে যায়। # যখন মহিলারা উত্তেজিত হন তখন তাদের স্তন প্রায় ২৫% প্রশস্ত হতে পারে। # মহিলাদেরও স্বপ্ন দো...

রোজায় খাবার কি...? রোজায় কি খাবেন....?

ছবি
রোজায় কি খাবার খাবেন....? রোজা পালনের জন্য প্রয়োজন সঠিক ডায়েট নির্বাচন, শারীরিক সুস্থতা, মানসিক শক্তি এবং অদম্য ইচ্ছা ও আনুগত্য। আর চিকিত্সক ও পুষ্টিবিদদের মতে, কিছু নিয়মনীতি ও পরামর্শ অনুসরণ করলে, কষ্ট ছাড়াই রোজা পালন করা যায়। রোজায় প্রতিদিনের খাবারের মেন্যুতে আসে ভিন্নতা, তার সঙ্গে সময়ের ব্যবধান তো রয়েছেই। আপাতদৃষ্টিতে আমাদের অনেকেরই মনে হতে পারে যে, রোজায় ১৪/১৫ ঘণ্টা না খেয়ে থেকে স্বাস্থ্যহানি ঘটতে পারে। তাই ইফতারে বেশি বেশি খাওয়া ভালো। রোজায় খাবারের বিরতি কম হওয়ায় প্রয়োজনের তুলনায় বেশি খাওয়া হয়ে যায়। আবার অনেকেই বলেন, রোজায় খাবারের হিসাব নেই। তাই রোজায় রকমারি খাবারের আয়োজন বেড়ে যায়, যা কিনা স্বাস্থ্য উপযোগী নয়। তবে দৈনিক চাহিদার প্রতি লক্ষ রেখেই খাদ্য নির্বাচন করা দরকার। ইফতারিতে কি কি খাবেন? রমজান মাস এলে বিকালবেলা থেকেই ইফতারের জন্য নানা খাবার তৈরি ও বিক্রির হিড়িক পড়ে। হরেকরকম ইফতারির পসরা সাজিয়ে দোকানিরা রাস্তার ধারে, ফুটপাতে, অলিতে-গলিতে, হাটে-বাজারে সাজিয়ে রাখে। এসব ইফতারির মধ্যে রয়েছে ছোলা, মুড়ি, পেঁয়াজু, বেগুনি, ডাল বড়া, সবজি...

পেট ব্যাথা পেট খারাপ হলে কি খাবেন...?

ছবি
পেট খারাপ হলে কি খাবেন...? পেটেগোলোযোগ বা পেটফাপা হলে, পাতলা পায়খানা বদহজম অথবা ডায়রিয়া, বমিবমি ভাব ও পেটে খিল ধরার সমস্যা কারণে এমন হতে পারে। বিভিন্ন কারণে বদহজম বা পেট খারাপের বা পেট নামার সমস্যা হতে পারে। পচা বা বাসি খাবারের থেকে ভাইরাস সংক্রমিত হয়ে পেটের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। এমন কিছু খাবার আছে যা সত্যিকার ভাবেই পেট নামার সমস্যা ঠিক করতে পারে। সেই খাবার গুলো হল : ১। কলাঃ সবরিকলা একটি স্বাস্থ্যকর ফল নতুন করে বলার চূড়ান্ত শক্তি বৃদ্ধিকারী কলাতে হার্টের জন্য উপকারি পটাসিয়াম থাকে প্রচুর পরিমাণে। কলা হজম সহায়ক যা পেটের পিড়া সৃষ্টি করেনা। কলাতে পেক্টিন থাকে যা অন্ত্রের বর্জ্য নিষ্কাশনে সহায়তা করে। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হলে কলা খান। যারা ম্যারাথন দৌড়ে অংশগ্রহণ করেন তাদের শক্তি বৃদ্ধিকারী কলা খাওয়ার পরামর্শ দেয়া হয়। ২। পেঁপেঃ গ্রাম বাংলার অতি পরিচিত ফল পেঁপে জনপ্রিয় যা উদরকে শান্ত করে গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ফল পেঁপে। পেঁপে খেলে পরিপাক উৎসাহিত হয়, বদ হজম দূর হয় এবং কোষ্ঠ কাঠিন্যতা ও দূর করে। পেঁপের এই যাদুকরী গুনের কারণ হচ্ছে পেঁপেতে উপস্থিত পাপাইন ও সাইমোপাপাই...

মিউজিক থেরাপি কি..? এর প্রয়জনিয়তা কি..?

ছবি
মিউজিক থেরাপিঃ গান কার না পছন্দ বলুনতো...? মন ভালতো সব ভাল।কোন নির্দিষ্ট মিউজিক আমাদেরকে হাসিখুশি,মন খারাপ,সবল,সজিব আরামবোধ করতে সাহায্য করে তোলে। মিউজিক হচ্ছে শরীর ও মনের ঔষধ। মিউজিক আমাদের শরীরে করটিসল নামক হরমোনের মাত্রা কমিয়ে এনে চাপমুক্ত করে। বর্তমানে মানুষ ইনসমনিয়া ও হতাশাজনিত রোগে ভুগছে,তাই ঘুমানোর আগে মিউজিক শুনলে ভালো ঘুম হবে। একটি গবেষণায় প্রমানিত যে,মিউজিক গাড়ি চালানোর ভালো প্রভাব ফেলে।জ্যামে থাকাকালীন সময় হতাশা কাটিয়ে এটি মনকে ধীরস্থির করে এবং নিরাপদে গাড়ি চালাতে সহায়তা করে। মিউজিক কোনো কিছু শিখতে ও মনে রাখতে সাহায্য করে থাকে। সার্জারির আগে ও পরে রোগীদের মিউজিক শোনালে তাদের উদ্বেগ অনেকাংশে কাটানো সম্ভব হয়েথাকে। মিউজিক এনডরফিন নামক হরমোন নিঃসরণ করে রোগীদের অস্বস্তি ও ব্যাথা কিছুটা হলেও লাঘব করে থাকে। মিউজিক ব্রেইনের বিভিন্ন অংশে পৌঁছে ব্রেইনকে উত্তেজিত করে আলঝেইমার (স্ম্রিতিভংশ) থেকে অনেকটাই রক্ষা করেতোলে। মিউজিক স্ট্রোকের রোগীকে তাড়াতাড়ি আরোগ্য লাভে সহায়তা করেথাকে। মিউজিক ব্যায়াম করার গতি কম অথবা বৃদ্ধি, শারীরিক দক্ষতা, সহ্য ক্ষমতা ও লক্ষ্যবৃদ্ধিতে তাৎপর্...

অাচ্ছা বলুনতো সাগু বা সাবুদানা অাসলে কি....?

ছবি
সাগু বা সাবুদানা আসলে কি? সাগু বা সাবুদানা আমাদের খুব পরিচিত একটা খাবার। ছোটবেলা অসুখ হলেই সাগু খেতে হত। জ্বর হয়েছে আর সাগু খাননি এমন লোক খুব কমই আছে। প্রাচীন কালে সাগু রোগী বা বাচ্চাদের খাবারের তালিকায় থাকলেও বর্তমানে সাগুতেও আধুনিকতার ছোঁয়া লেগেছে । আজকাল সাগু দিয়ে নানা ধরনের মজাদার ফালুদা, পায়েস , সুজি – সাগুর হালুয়া ছড়াও আলু ও অন্যান্য সব্জির সংগে পানিতে ভেজানো সাগু দিয়ে চপ ,বড়া তৈরি করা হয়। এটি শর্করার বেশ ভাল একটি উৎস। সাধারনত দেখতে ছোট ছোট সাদা দানাদার আকারের মুক্ত দানার মত। সাগুদানাকে ইংরেজিতে “সাগু পার্ল” বলে। কিন্তু কোথা থেকে আসে এই সাগু বা সাবুদানা। এটি কি কোন গাছে ধরে? নাকি একেবারেই হাতে বা মেশিনে তৈরি করা হয়? আমরা খুব কমজনেই এসকল প্রশ্নের উত্তর জানি। আসুন আমরা জানার চেষ্টা করে দেখি কোথা থেকে আসে এই সাগু। এক প্রকার পাম গাছ থেকে এই সাগু উত্পাদিত হয় যার বৈজ্ঞানিক নাম Metroxylon sagu. এই নামের Metroxylon শব্দটি গ্রিক Metro থেকে এসেছে, যার অর্থ “গাছের নরম অন্তসার” আর xylon অর্থ “কাঠ” থেকে এসেছে। এটি Arecaceae ফ্যামিলির একটি উদ্ভিদ। লম্বায় ৭ থেকে ১৭ মিটার পর্যন...

বেল এর স্বাস্থ্যকর যত গুন....

ছবি
বেল একটি স্বাস্থ্যকর উপকারি গ্রাম বাংলারর চির পরিচিত ফলের নাম।বেল কে হারবাল ফ্রুট বলা হয়ে থাকে এর জনপ্রিয়তা সরবত এবং পেটের সকল অসুখ সারাতে অতুলনীয়। বেল খাওয়ার উপকারিতা বেলে আছে এমন কিছু উপাদান যা খুব কম ফলেই পাওয়া যায়। আসুন আজকের লেখা থেকে জেনে নেওয়া যাক আমাদের শরীরে বেলের উপকারিতা।কি । বাজারে আমরা অনেক প্রকার ফলই কিনি। কিন্তু একটি ফল আমরা তেমন কিনি না সেটি হল বেল। বেল অনেকেই পছন্দ করেন না। কিন্তু প্রচণ্ড গরমের দাবদাহে একটু বেলের সরবতে যেন প্রান জুড়িয়ে যায়। গরমে শরীরকে ঠাণ্ডা রাখতে বেলের সরবতের উপকারিতা নিয়ে নতুন করে আর কিছু বলার নেই। কিন্তু শুধু পেট ঠাণ্ডা নয়, বেলের আছে আরও নানা রকম গুণ। যেগুলি আমরা তেমন জানি না। বেলে আছে এমন কিছু উপাদান যা খুব কম ফলেই পাওয়া যায়। যেমন এতে আছে প্রোটিন, শর্করা, থায়ামিন, ক্যারোটিন, নিয়াসিন ও আরও অনেক পুষ্টিগুন। তাহলে জেনে নেওয়া যাক আমাদের শরীরে বেলের উপকারিতা। বেল হজমের সাহায্য করে গরমকালে প্রায়ই হজমের সমস্যা দেখা যায়। খাবার ঠিক মত হজম হয় না। তার ফলে বদহজম, গ্যাস, অম্বল, পেট ব্যাথা এসব সমস্যা লেগেই থাকে। এসব সমস্যা থেকে মুক্তি...

মাদকের থেকেও সর্বনাশা নেশা স্মার্টফোন....!

ছবি
মাদককে বলা হয় সর্বনাশা নেশা! কিন্তু মাদককেও ছাপিয়ে যাচ্ছে স্মার্টফোনের নেশা। সম্প্রতি এক গবেষণায় এই ভয়াবহ তথ্য উঠে এসেছে। ‘নিউরোরেগুলেশন’ নামে এক বিজ্ঞান–‌পত্রিকায় প্রকাশিত গবেষণাপত্রে দাবি করা হয়েছে, স্মার্টফোনের অতিরিক্ত ব্যবহার ক্রমশ একাকিত্ব, অবসাদ ও উদ্বেগের জন্ম দেয়। গবেষকদের দাবি, যোগাযোগ অটুট রাখতে স্মার্টফোনের ব্যবহার আজকের যুগে এড়ানো যায় না। কিন্তু এর অবিরাম সঙ্কেতবার্তা এবং ভাইব্রেশনের প্রতি আকর্ষণ বেড়েই চলে ব্যবহারকারীদের। মদের নেশার মতোই নতুন ই–মেল, টেক্সট মেসেজ বা ছবির আগমনবার্তা অস্বীকার করা তাদের পক্ষে কঠিন হয়ে পড়ে। সান ফ্রানসিসকো স্টেট ইউনিভার্সিটির গবেষক এরিক পেপার জানিয়েছেন, ব্যথার উপশমের জন্য অক্সিকনটিন জাতীয় পেনকিলারের ব্যবহার যেমন আফিম সেবনের মতো প্রভাব সৃষ্টি করে, তেমনই স্মার্টফোনের প্রতি অতিরিক্ত আকর্ষণ মস্তিষ্কের স্নায়ুকোষকে ধীরে ধীরে প্রভাবিত করতে শুরু করে, যা নেশার জন্ম দেয়। গবেষকরা বলেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় অতিরিক্ত সময় কাটালেও একই ভাবে তা একাকিত্বের জন্ম দেয়, সামাজিকতা নষ্ট করে। এ ব্যাপারে ১৩৬ জন ছাত্রছাত্রীর ওপর সমীক্ষা চালানো হয...