পোস্টগুলি

কেমন হবে আগামীর ২০৫০ সালের চমক...?

ছবি
২০৫০ সাল নাগাদ মানুষের অায়ু অনেক বৃদ্ধি হবে কমবে জন্ম হার।জীবন যাত্রায় অাসবে পরিবর্তনের ছোয়া।  অনেক কাজের জন্য রোবটিকস সিষ্টেমের ব্যবহার করতে ইন্ডাস্ট্রি গুলো অাগ্রহী হওয়ার ফলে ৪০%থেকে ৫০%মানুষ হারাবে শ্রমবাজার। অফিসের জানালাগুলো সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন করবে এবং তা জমা থাকবে দেয়ালে। ফুটপাতে হাঁটার সময়ও তৈরি অল্প পরিমাণের বিদ্যুৎ যাবে জাতীয় গ্রিডে। সোলার প্যানেলযুক্ত চালকবিহীন গাড়িগুলো সারা দিনের বিদ্যুৎ খরচের পর বাকিটুকু ফেরত দেবে রাষ্ট্রকে। শহরেও রাস্তার পাশের ছোট ছোট বায়ুকল দিনরাত নিরলস বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে। ভাবনাগুলো অবাক করা হলেও এমন সব প্রযুক্তি নিয়েই কাজ চলছে। সামনের দিনগুলোতের দেখা যেতে এমন অনেক উদ্ভাবন। ধারণা করা হচ্ছে ২০৫০ সালের মধ্যে বিশ্বের দুই তৃতীয়াংশ মানুষ শহরে বাস করবে। এত মানুষের জন্য শক্তির জোগান দেয়াই হবে সবচেয়ে একটি বড় চ্যালেঞ্জ। বিজ্ঞানীরা তাই বর্তমান অবকাঠামোকে কাজে লাগিয়ে শক্তির নতুন উৎস আবিষ্কারে নিরলস কাজ করছেন। সিমেন্টে আটকে থাকবে বিদ্যুৎ! বিজ্ঞানীরা এক বিশেষ ধরনের সিমেন্ট আবিষ্কার করতে সক্ষম হয়েছেন, যা দালানগুলোকে ব্যাটারিতে পরিণত করতে সক্ষম। পটা...

স্বপ্নে জিবিতকে মৃত দেখলে এর অর্থ কি...?

ছবি
স্বপ্নে  নিজের বা অন্য কারো মৃত্যু দেখার মানে বাস্তব জীবনে কোনো ঘটনার সমাপ্তি ও নতুন কোনো কিছুর আরম্ভ। মূলত, স্বপ্নটির  জন্য একটি ঘটনার শেষ ও আরেকটির আরম্ভ হবে  ওরকম একটি ঘটনা  জীবন ও মানসিক প্রতিক্রিয়া দ্বারা আপনার মধ্যে সংগঠিত হতে জাচ্ছে বলেই আপনি এ ধরনের স্বপ্ন দেখবেন।  অার এক জায়গায় বলা হয়েছে জাকে মৃমত দেখেন তার অায়ু বৃদ্ধি হয়। 

ক্যান্সারের ঔষধ গাঁজা থেকে তৈরি হবে...!

ছবি
গাঁজা থেকে ক্যান্সারের ওষুধ! গাঁজা থেকে তৈরি হবে ওষুধ। এতে প্রশমিত হবে ক্যান্সারের যন্ত্রণা কিংবা এপিলেপ্সি। এমনই আশার আলো দেখাচ্ছেন ভারতীয় বিজ্ঞানীরা। আগামী এক বছরের মধ্যে সেই ওষুধ তৈরি করবে বলে জানাচ্ছে কাউন্সিল ফর সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ। আপাতত অ্যান্ডভান্স স্টেজের ট্রায়াল চলছে বলে জানা গিয়েছে। যে ক্যানাবিস বা গাঁজা ড্রাগ হিসেবেও ব্যবহার করা হয় সেই গাঁজা থেকে ওষুধ তৈরির নিয়ে প্রশ্ন উঠলেও বিজ্ঞানীরা কিন্তু আশ্বাস দিচ্ছেন সত্যিই মিলবে সুফল। জানা যাচ্ছে, দুটি নতুন ওষুধ আসতে চলেছে, যা বর্তমানে ব্যবহৃত ওষুধের তুলনায় অনেক বেশি কার্যকর হবে। যেমন বর্তমানে মরফিন যন্ত্রণা উপশমের জন্য ব্যবহার করা হয়। কিন্তু তার কিছু কুফল রয়েছে। গাঁজার ক্ষেত্রে সেটাই নেই। এছাড়া কেমোথেরাপি চললে যেসব শারীরিক অসুবিধা হয়, সেগুলির ক্ষেত্রেও কার্যকর হবে এই নতুন ওষুধ। আর এটি দিল্লিতে প্রথম লঞ্চ করা হবে। টাটা মেমোরিয়াল হাসপাতালের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে চলছে গবেষণা। দু'টি ওষুধেরই মূল উপাদান হবে ‘ক্যানাবিডিয়ল। ’ ক্যানাবিস গাছ থেকে এই উপাদান পাওয়া যায়। এটি নন-সাইকোঅ্যাকটিভ। অর্থাৎ গাঁজা...

বেগুনের যত গুন.... !

ছবি
বেগুন অামাদের দেশে বেস জনপ্রিয়  সবজি, অন্য সকল সবজির থেকে বেগুনের কদর একটু বেশী। আসুন, জেনে নিই, বেগুনের কত গুণ-- ১.বেগুন যদি পোড়া হয়, তাহলে তো সোনায় সোহাগা। গুণে ভরা বেগুনপোড়া। পান্তাভাতের সাথে বেগুনপোড়া খেলে দারুন উপকার। ১০০ গ্রাম বেগুনে রয়েছে-০.৮ গ্রাম খনিজ, ১.৩ গ্রাম আঁশ, ১.৮ গ্রাম আমিষ, ২.২ গ্রাম শর্করা, ২৮ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ০.৯ মিলিগ্রাম আয়রন, ০.১২ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি-১, ০.০৮ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি-2, এবং ৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন-সি। ২.কচি বেগুন পুড়িয়ে তাতে একটু গুড় মিশিয়ে খালি পেটে খেলে ম্যালেরিয়ার প্রকোপ কমতে পারে, লিভারও ভাল রাখে। ৩.একটা বেগুন পুড়িয়ে এর সাথে মধু মিশিয়ে সন্ধ্যার সময় খেলে রাতে ভালো ঘুম হবে আপনার, সন্দেহ নেই। ৪.প্রতিদিন বেগুনপোড়ায় যদি একটু হিং ও রসুন মিশিয়ে খাওয়া যায়, তাহলে গ্যাসের সমস্যা কমতে পারে। ৫. উচ্চমাত্রার আঁশযুক্ত সবজি হওয়ায় রক্তে সুগার ও গ্লুকোজের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে বেগুন। ৬. কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় বেগুন। তাছাড়া, রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণে রাখে। তাই, হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় বেগুন। ৭.বেগুনে বিদ্যমান পটাশিয়াম, ভিটামিন-ই ও ভিটামিন-কে শরীর...

লেবুর খোসার যত গুন........

ছবি
লেবু খেলে যতটা শারীরিক উপকার পাওয়া যায়, তার থেকে অনেক বেশি পাওয়া যায় লেবুর খোসাটা খেলে। আসলে বেশ কিছু পরীক্ষার পর এ কথা পানির মতো পরিষ্কার হয়ে গেছে যে লেবুতে যে পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে, তার থেকে প্রায় ৫-১০ গুণ বেশি রয়েছে লেবুর খোসায়। সেই সঙ্গে মজুত রয়েছে বিটা ক্যারোটিন, ফলেট, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং পটাশিয়াম, যা নানাভাবে শরীরের উপকারে লেগে থাকে। যেমন ধরুন- রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার উন্নতি ঘটে বেশ কিছু কেস স্টাডি অনুসারে, লেবুতে উপস্থিত ডায়াটারি ফাইবার এবং ভিটামিন সি, শরীরে প্রবেশ করার পর এমন খেল দেখায় যে দেহের রোগ প্রতিরোধি ব্যবস্থা দারুন শক্তিশালী হয়ে ওঠে। ফলে ছোট-বড় কোনও রোগই ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না। সেই সঙ্গে সংক্রমণের মতো রোগও দূরে থাকতে বাধ্য হয়। কিডনি স্টোনের মতো রোগ দূরে থাকে গবেষণায় এমনটা দেখা গেছে, নিয়মিত লেবুর খোসা খাওয়া শুরু করলে শরীরে সিট্রিক অ্যাসিডের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। যার প্রভাবে কিডনিতে স্টোন হওয়ার সম্ভাবনা একেবারে থাকে না বললেই চলে। তাই এমন ধরনের রোগের খপ্পরে পরতে না চাইলে নিয়মিত লেবুর খোসা খেতে ভুলবেন না যেন! কনস্টিপেশনের মতো ...

Sex কোন ধরনের খাবার আমাদের সেক্স বাড়াতে সক্ষম?

ছবি
সাধারণত খাবারে ভিটামিন এবং মিনারেলের ভারসাম্য ঠিক থাকলে শরীরে এন্ড্রোক্রাইন সিস্টেম সক্রিয় থাকে। আর তা আপনার শরীরে এস্ট্রোজেন এবং টেস্টোস্টেরনের তৈরি হওয়া নিয়ন্ত্রণ করে। এস্ট্রোজেন এবং টেস্টোস্টেরন সেক্সের ইচ্ছা এবং পারফরমেন্সের জন্য জরুরি। আপনি যৌন মিলনের মুডে আছেন কি-না তা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণ করে আপনার খাদ্য। আসুন জেনে নিই এমন কয়েকটি দৈনন্দিন খাদ্য সম্পর্কে যা আপনার শরীরে সেক্স পাওয়ার বাড়ায় বহুগুণ। দুধ : বেশি পরিমাণ প্রাণিজ-ফ্যাট আছে এ ধরনের প্রাকৃতিক খাদ্য আপনার যৌনজীবনের উন্নতি ঘটায়। যেমন, খাঁটি দুধ, দুধের সর, মাখন ইত্যাদি। বেশিরভাগ মানুষই ফ্যাট জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে চায়। কিন্তু আপনি যদি শরীরে সেক্স হরমোন তৈরি হওয়ার পরিমাণ বাড়াতে চান তাহলে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট জাতীয় খাবারের দরকার। তবে সগুলিকে হতে হবে প্রাকৃতিক এবং স্যাচুরেটেড ফ্যাট। ঝিনুক : আপনার যৌনজীবন আনন্দময় করে তুলতে ঝিনুক খাদ্য হিসেবে খুবই কার্যকরী। ঝিনুকে খুব বেশি পরিমাণে জিঙ্ক থাকে। জিঙ্ক শুক্রাণুর সংখ্যা বৃদ্ধি করে এবং লিবিডো বা যৌন-ইচ্ছা বাড়ায়। ঝিনুক কাঁচা বা রান্না করে যে অবস্থাতেই খাওয়া হোক, ঝিনুক য...

মুলার পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা

ছবি
মুলা ভিটামিন সি সমৃদ্ধ শীতকালীন সবজি, যা দেহের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। মুলা সাধারণত সাদা, লাল ও হালকা গোলাপি রঙের হয়ে থাকে। পুষ্টিগুণ: ১০০ গ্রাম মুলা থেকে ১৬ কিলোক্যালরি খাদ্যশক্তি, ১.৬ গ্রাম খাদ্যআঁশ, ২৫ মাইক্রোগ্রাম ফলেট, ১৪.৮ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি, ২৩৩ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম, ২৫ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ০.২৮ মিলিগ্রাম জিংক এবং ১০ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম পাওয়া যায়। স্বাস্থ্যতথ্য:  ১)মুলার ক্যারোটিনয়েডস চোখের দৃষ্টিশক্তি ঠিক রাখে এবং ওরাল, পাকস্থলী, বৃহদন্ত, কিডনী এবং কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধে কাজ করে। ২)মুলার ফাইটোস্টেরলস হৃৎপিণ্ড সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। ৩)জন্ডিস আক্রান্ত হলে মুলা রক্তের বিলিরুবিনের কমিয়ে তাকে একটি গ্রহনযোগ্য মাত্রায় নিয়ে আসে যা কিনা জন্ডিসের চিকিৎসার জন্য অত্যন্ত কার্যকরী। ৪)মুলা মানুষের ক্ষুধাকে নিবৃত্ত করে এবং নকম ক্যালরিযুক্ত সবজি হওয়ায় দেহের ওজন কমাতে সাহায্য করে। ৫)অর্শের প্রধান কারন হচ্ছে কোষ্ঠকাঠিন্য। প্রচুর আঁশ সমৃদ্ধ সব্জী মূলা খাদ্যের পরিপাক ক্রিয়াকে গতিশীল করে হজমে সহায়তা করে, যা অর্শ রোগের আশংকাকে নির্মুল করে দেয়। ৬)রক্ত পরিষ্...