পোস্টগুলি

আটা না ময়দা কোনটি শরীরে বেশী এনার্জি প্রদান করে....?

ছবি
আটা না ময়দা কোনটি ভাল...? অাটায় গ্লুুুটিন কম অার ময়দায় গ্লুটিন বেশী থাকে। অাটাতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন বি১, ভিটামিন বি ৩, ভিটামিন বি ৫ বর্তমান। এগুলি প্রত্যেকটি আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এগুলি শরীরে এনার্জি প্রদান করে এছাড়া নতুন রক্তকোষের জন্ম দেয়। ময়দাতে এই সমস্ত জরুরি ভিটামিন প্রায় সমস্তই নষ্ট হয়ে যায়। ফলত ময়দা আমাদের শরীরের কোনো উপকারেই লাগে না। আটা না ময়দা, কে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রাকে বাড়িয়ে দেয় ময়দা আমাদের রক্তে গ্লুকোজের মাত্রাকে বাড়িয়ে দেয়। এর ফলে ইন্সুলিন কম মাত্রায় তৈরী হয়। ফলত আমাদের ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনাকে ত্বরান্নিত করে। এছাড়া ময়দা আমাদের খিদেকে বাড়িয়ে দেয়। এটি আমাদের শরীররে মেদ জমার একটি অন্যতম কারণ এর ফলে আমাদের ওজন বৃদ্ধি পায়। এই কারণে ডায়াবেটিক রোগীদের আটার রুটি খেতে বলা হয়ে থাকে। আটা না ময়দা কোনটি ভালো হজম হয় ময়দা অতিরিক্ত মাত্রায় অ্যাসিডক। কারণ ময়দা তৈরি করার সময় জরুরি নিউট্রিশনস ও ভিটামিন গুলি বেশিরভাগ মাত্রায় নষ্ট হয়ে যায় এবং একে অ্যাসিডক প্রকৃতির করে তোলে। যার ফলে এটি আমাদের শরীরে বর্তমান ক্যালসিয়ামকে ক্ষয় করতে থাকে, ফলত আমাদ...

মাথা ব্যথা সমাধান কি.....?

ছবি
মাথা ব্যথা হলে দিনে তিনবার এক মুঠো করে কিশমিশ খাবেন। কারণ ১০০ গ্রাম শুকনো আঙুর বা কিশমিশে রয়েছে ৭৫০ গ্রাম পটাশিয়াম। উচ্চ রক্তচাপের কারণে যদি মাথা ব্যথা হয়, সে ব্যথা কিশমিশ সহজেই সারাবে। আর হ্যা, কিশমিশের রং যত কালো হবে, পটাশিয়ামের মাত্রাও থাকবে তত বেশি। এই তথ্যটি জানা গেছে, হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের করা এক গবেষণা থেকে।

বিষ থেকে পুরুষের জন্য প্রজনন মেডিসিন তৈরিকরণ....!

ছবি
ভায়াগ্রার মতো ওষুধের চাহিদা বাড়লেও তা সেবনে কিছু সমস্যা থাকায় সাধারণত ভায়াগ্রা প্রেসক্রাইব করেন না চিকিৎসকরা। তবে বিশ্বের অন্যতম বিষাক্ত মাকড়সার বিষেই রয়েছে ইডির ওষুধ, সম্প্রতি এমনটাই দাবি করেছেন ব্রাজিলের একদল বিজ্ঞানী। ভারতীয় এক সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, সম্প্রতি ইডির উন্নততর চিকিৎসা খুঁজে পেয়েছেন ব্রাজিলের ‘ফেডারেল ইউনিভার্সিটি অফ মাইনাস জেরাইস’ এর একদল বিজ্ঞানী। তাদের দাবি, বিশ্বের অন্যতম বিষাক্ত মাকড়সার বিষেই রয়েছে ইডির ওষুধ। গবেষণার পর বিজ্ঞানীরা জানায়, ‘বানানা স্পাইডার’ নামের এক প্রজাতির মারড়সার বিষ থেকে এক প্রকার জেল তৈরি করতে সমর্থ হয়েছেন তারা, যা ইডি আক্রান্ত ইঁদুরের উপরে প্রয়োগ করে দ্রুত কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া গিয়েছে। পরীক্ষায় দেখা যায়, এই ওযুধ প্রয়োগে ইঁদুরদের কোনও ক্ষতি হচ্ছে না। তাদের মতে, এই জেল মানুষের উপরে প্রয়োগ করলে তা চার ঘণ্টা মতো সময় ধরে ইডির মোকাবেলা করতে পারবে। ব্রাজিলের এই বিজ্ঞানী দল তাদের গবেষণাপত্রটি ‘জার্নাল অফ সেক্সুয়াল মেডিসিন’-এ প্রকাশ করেছেন। সেখানে তারা জানিয়েছেন, এই জেল ভায়েগ্রার চাইতে বেশি কার্যকর এই জেলে এখনও পর্যন্ত কোনো পার্শ...

সহয ইনকামের এইলিংকে.....

ছবি
TheWorkMoney.com অাপনাকে এখানে একটি এ্যাকাউন্ট খুলুতে হবে এরপরে জিমেল নম্বর, পাসওয়ার্ড, কান্ট্রি নেইম, অাপনার নাম দিবেন অার রেফার কোট দিবেন: 95884 অাপনার সামনে যে ক্যাপচা কোড দেখবে করলেই অাপনি পাবেন ১ডলার , এভাবে ১০০ডলার হলে উড্রো করুন।

হৃদরোগ এর ঝুকি কমায় যে খাবার....

ছবি
কচু দক্ষিন এশিয়া ও দক্ষিন-পূর্ব এশিয়ার সুপরিচিত একটি সবজি। এর কাণ্ড সবজি এবং পাতা শাক হিসেবে খাওয়া হয়।কচুর কাণ্ড ও পাতা-সবকিছুতেই প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি রয়েছে। কচু শাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিণ, ফ্যাট, কার্বোহাইড্রেট, ডিটারেরী ফাইবার, শর্করা, বিভিন্ন খনিজ ও ভিটামিন রয়েছে।নিয়মিত কচু শাক খেলে যেসব উপকারিতা পাওয়া যাবে- ১. কচু শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে । এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত কচু শাক খেলে কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করা যায়। আরেক গবেষণা বলছে, কচু শাক স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে দারুন কার্যকরী। ২. কচু শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ রয়েছে। এ কারণে এটি দৃষ্টিশক্তি ভাল রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া চোখ সম্পর্কিত জটিলতা কমায়।৩. কচু শাকে থাকা স্যাপোনিনস,টেনিনস, কার্বোহাইড্রেট এবং ফ্লাভোনয়েড উচ্চ রক্তচাপ কমায়।নিয়মিত কচু শাক খেলে হৃদরোগের ঝুঁকিও কমে।৪. যেহেতু কচু শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে এ কারণে এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ৫. কচু শাক রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে। ফলে নিয়মিত এই শাকটি খেলে ...

হৃদরোগ কি...? কেন হয়....?

ছবি
হৃদরোগ স্ত্রী ও পুরুষের মৃত্যুর একটি প্রধান কারণ হলো হৃদরোগ। কেবল আমেরিকায় নয়, সারা পৃথিবীতে প্রতিবছর এতে প্রাণ হারান ৭০ লাখ লোক। ১৯৮০ সাল পর্যন্ত হৃদরোগকে পুরুষের রোগ বলে মনে করা হতো এবং পুরুষকে লক্ষ্য করে বা কেন্দ্র করে অনেকগুলো গবেষণা হয়েছিল এবং এগুলো থেকে হার্ট অ্যাটাকের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ লক্ষণগুলো সম্বন্ধে একটি সঙ্কীর্ণ ছবি আঁকা হয়েছিল মাত্র, বুকব্যথা, শ্বাসকষ্ট, ঘাড়, চোয়াল, পিঠ ও বাহু দিয়ে বসে আসা ব্যথা। তবে আরো গবেষণায় দেখা গেল, স্ত্রী রোগীদের এসব উপসর্গ হলেও, কখনো কখনো এমন সব উপসর্গ তাদের হয় যা হার্ট অ্যাটাকের বৈশিষ্ট্যসূচক নয়, যেমন ঘুমের সমস্যা এবং হার্ট অ্যাটাকের কয়েকদিন বা কয়েক সপ্তাহ আগে থেকে গুরুতর ক্লান্তি, এ ছাড়া শীতল ঘাম, দুর্বলতা ও মাথা ঝিমঝিম ভাব হার্ট অ্যাটাকের সময়। নতুন এই গবেষণায় ডা. ক্যান্টো ও তার সহকর্মীরা ১৯৯৪-২০০০ সাল পর্যন্ত হার্ট অ্যাটাকের জন্য হাসপাতালে ভর্তি হওয়া রোগীদের জাতীয় রেজিস্ট্রিকৃত নথি পর্যালোচনা করে পুরুষদের ও মহিলাদের উপসর্গসমূহ ও মৃত্যুহার তুলনা করে দেখেছেন। বুকব্যথা মহিলা ও পুরুষের মধ্যে সবচেয়ে সচরাচর উপসর্গ হলেও ...

হৃদরোগ ঠেকাতে ১৩ পরামর্শ....

ছবি
ভারতের বিখ্যাত চিকিৎসক দেবী শেঠি বিশ্বের সেরা ১০ জন সার্জনের একজন। হৃদরোগ এড়ানোর জন্য তিনি জরুরী কিছু পরামর্শ দিয়েছেন। সেগুলো হলো: ​১. শর্করা এবং চর্বিজাত খাবার কম খেতে হবে। আর আমিষের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে হবে। ২. সপ্তাহে অন্তত পাঁচদিন আধা ঘণ্টা করে হাঁটতে হবে। লিফটে চড়া এড়াতে হবে। একটানা বেশি সময় বসে থাকা যাবে না। ৩. ধুমপান ত্যাগ করতে হবে। ৪. ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। ৫. রক্তচাপ এবং সুগারের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। ৬. শাক জাতীয় নয়, এমন খাবার খাওয়া হৃদযন্ত্রের জন্য উপকারী নয়। ৭. ত্রিশের ওপরে সবার উচিত নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা। ৮. জীবনে সব কিছু নিখুঁত হবে এমন ভাবার কোনও কারণ নেই। তাই জীবনের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন করতে হবে। ৯. জগিং করার চেয়ে হাঁটা ভালো। জগিং করলে মানুষ দ্রুত ক্লান্ত হয়ে যায় এবং জয়েন্টে ব্যথা হয়। ১০. অনিয়মিত খাদ্যাভাস মানুষকে জাঙ্ক ফুডের দিকে ঠেলে দেয়। আর তখনই হজমের জন্য ব্যবহৃত এনজাইমগুলো দ্বিধায় পড়ে যায়। তাই নিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভাস, হাঁটাহাঁটি এবং আখরোট খেতে হবে। ১১. হৃদযন্ত্রের জন্য সবচেয়ে ভালো খাবার ফল এবং সবজি। আর সবচেয়ে খারাপ তৈলাক্ত খাবার।...