পোস্টগুলি

পেটে গ্যাস হলেও মানুষ কিন্তু মোটা হয়....!

ছবি
অাপনি কতটা খেতেপারেন সেটা কোন বিষয় নয়, বরং কতটা হজম করতে পারেন সেটাই ভাবার বিষয়।       ওজন কমানোর জন্য  কি অনেক চেষ্টা করছেন...? কিন্তু কিছুতেই কোনো কাজ হচ্ছে না...? বরং আপনি অসুস্থ হয়ে পড়ছেন..? মনে রাখবেন ওজন কমানোর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ হলো কত ভাল খাবার হজম হচ্ছে.....! আপনি হয়তো ডায়েট মেনে এমন কিছু খাবার খাচ্ছেন যাতে আপনার মনে হলো ওজন কমবে। কিন্তু দেখা গেল সেই খাবার একেবারে আপনার সহ্য হচ্ছে না। যার ফলে আপনার ওজন বেড়েই চলেছে। মনে রাখবেন পেটে গ্যাস হলেও মানুষ কিন্তু মোটা হয়। তবে দেখে নিন পেটের কী রকম সমস্যায় ওজন কমছে না আপনার। অ্যাসিডিটি এখন এই সমস্যায় কে না ভোগেন। আর এই সমস্যা কিন্তু হয় আমাদের খাদ্যাভাস থেকেই। বুকজ্বালা, বমি, পেটে ব্যথা এগুলোর পেছনে রয়েছে অ্যাসিড। এখান থেকেই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হয়। তখন ওজন কমানো আরো সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। আলসার দীর্ঘদিন ধরে অ্যাসিড হতে হতে অন্ত্রে ক্ষতের সৃষ্টি হয়। ফলে অল্পেই ইনফেকশন, অ্যাসিড হয়। আর আলসার হলে খুব অল্প সময়ের ব্যবধানে খাবার খেতে হয়। এতেই ওজন বেড়ে যায়। ব্যাকটেরিয়া জন্মায় খাবার থেকেই পেটের যাবতীয় সমস্যা হ...

রোজা ভঙ্গর কারন সমূহ.....

ছবি
রোজা ভঙ্গ হয় যে সকল কারনে ১. ইচ্ছাকৃত পানাহার করলে। ২. স্ত্রী সহবাস করলে । ৩. কুলি করার সময় হলকের নিচে পানি চলে গেলে (অবশ্য রোজার কথা স্মরণ না থাকলে রোজা ভাঙ্গবে না)। ৪. ইচ্ছকৃত মুখভরে বমি করলে। ৫. নস্য গ্রহণ করা, নাকে বা কানে ওষধ বা তৈল প্রবেশ করালে। ৬. জবরদস্তি করে কেহ রোজা ভাঙ্গালে । ৭. ইনজেকশান বা স্যালাইরনর মাধ্যমে দেমাগে ওষধ পৌছালে। ৮. কংকর পাথর বা ফলের বিচি গিলে ফেললে। ৯. সূর্যাস্ত হয়েছে মনে করে ইফতার করার পর দেখা গেল সুর্যাস্ত হয়নি। ১০. পুরা রমজান মাস রোজার নিয়ত না করলে। ১১. দাঁত হতে ছোলা পরিমান খাদ্য-দ্রব্য গিলে ফেললে। ১২. ধূমপান করা, ইচ্ছাকৃত লোবান বা আগরবাতি জ্বালায়ে ধোয়া গ্রহন করলে। ১৩. মুখ ভর্তি বমি গিলে ফেললে । ১৪. রাত্রি আছে মনে করে সোবহে সাদিকের পর পানাহার করলে। ১৫. মুখে পান রেখে ঘুমিয়ে পড়ে সুবহে সাদিকের পর নিদ্রা হতে জাগরিত হওয়া এ অবস্থায় শুধু কাজা ওয়াজিব হবে। আর যদি রোজা অবস্থায় ইচ্ছাকৃতভাবে স্বামী-স্ত্রী সহবাস অথবা পানাহার করে তবে কাজা ও কাফফারা উভয়ই ওয়াজিব হবে। কাফফারার মাসআলা অভিজ্ঞ ওলামায়ে কেরামের থেকে জেনে নেবে।

রমজান নিয়ে চমৎকার তথ্য...........

ছবি
রোজা ধ্বংস করে ক্যান্সারের জীবানু..! রোজা রাখলে আমাদের শারীরিক নানা উপকার হয় তা অনেকেই জানেন। কিন্তু বিশেষ কী কী উপকার পাবেন তা কি জানেন? রোজা হলো অটোফেজি, যা ক্যান্সারের জীবাণু ধ্বংস করতে পারে। মুসলিম সম্প্রদায়ে যা রোজা নামে পরিচিত তা বিজ্ঞানের ভাষায় অটোফেজি। রোজার উপর গবেষণা করে জাপানি গবেষক ওশিনরি ওসুমি ২০১৬ সালে অটোফেজি নামক একটি শারীরিক প্রক্রিয়ার আবিষ্কার করেন এবং নোবেল পুরস্কার পান। অটোফেজি শব্দটি এসেছে গ্রিক শব্দ অটো ও ফাজেইন থেকে। রোজার সময় আমাদের শরীরের সক্রিয় কোষগুলো নিষ্ক্রিয় থাকে না। সক্রিয় কোষগুলো সারা বছরে তৈরি হওয়া ক্ষতিকারক আর নিষ্ক্রিয় কোষগুলোকে খেয়ে ফেলে শরীরকে নিরাপদ আর পরিষ্কার করে দেয়। এটাই অটোফেজি। স্বাস্থ্য সচেতন এমন অনেক মানুষ সারা বছরে বিভিন্ন সময় অটোফেজি করে শরীরকে সুস্থ রাখেন। অনেক ধরনের ক্যান্সারের জীবাণুও অটোফেজিতে মারা যায়। রোজা ছাড়াও ক্যান্সারের জীবাণু মারার ক্ষেত্রে বেইজিং সামরিক হাসপাতালের চিফ এক্সিকিউটিভ অধ্যাপক চেন হোরিন বলেন, গরম পানির গ্লাসে লেবুর টুকরা আপনার বাকি জীবনের জন্য আপনাকে বাঁচাতে পারে। কেননা গরম লেবু ক্যান্সার কোষকে মেরে ফেল...

লিচু একটি এন্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ মৌসুমি ফল।

ছবি
লিচু বাংলাদেশের জনপ্রিয় একটি মৌসুমি  ফলের নাম।লিচুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, বি, এবং ভিটামিন  সি রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও লৌহসহ নানা খনিজ উপাদান। লিচুর অনেক ঔষধি গুণও আছে যেমন  কাশি, পেটব্যথা, টিউমার ও গ্লান্ডের বৃদ্ধি দমনে লিচু বেশ কার্যকর। চর্মরোগের ব্যথায় এর বীজ ব্যবহার করা হয়। পানিতে সিদ্ধ লিচুর শিকড়, বাকল ও ফুল গলার ঘা সারায়। কচি লিচু শিশুদের বসন্ত রোগ ও বীজ  স্নায়বিক যন্ত্রণায় ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। বাকল ও শিকড়ের কাঁথ গরম পানিসহ কুলি করলে গলায় কষ্টের উপশম হয়। মুখে বয়সের ছাপ আসার যে প্রধান কারণ তা আমাদের শরীরে উৎপন্ন হওয়া ফ্রি রেডিকেল । এই ফ্রি রেডিকেল রোধ করতে সবচেয়ে কর্মক্ষম হচ্ছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট । একটি গবেষণায় দেখা গেছে, যারা প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ ফল খায় তাদের চেহারায় বয়সের ছাপ কম পড়ে । লিচুর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় এটি ত্বককে বুড়িয়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে ।
ছবি
Eid Mubarak Happy eid day...! 

রহস্যময় প্রানী অক্টোপাস....!

ছবি
অক্টোপাস একটি সমুদ্রের পরিচিত প্রাণী।  অক্টোপাস  আটটি বাহু বিশিষ্ট সামুদ্রিক প্রাণী। দেখতে শামুকের মত না হলেও (শক্ত খোলস নেই) এরা শামুক-ঝিনুকের জাতভাই অর্থাৎ মোলাস্কা ফাইলামের অন্তর্ভুক্ত। এদের মাথার ঠিক পিছনেই আটটি শুঁড়-পা আছে তাই এরা সেফালোপোডা বা "মস্তক-পদ" শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত (স্কুইড-ও একই শ্রেণীর)। এরা নিশাচর, সাধারণতঃ ধীর গতিসম্পন্ন। প্রায় ১৫০ প্রজাতির ছোটবড় বিভিন্ন আকারের অক্টোপাস রয়েছে।এদের আত্মরক্ষার কৌশল বেশ মজার। এরা সেনাবাহিনীর মত ক্যামোফ্লেজ করে। সৈন্যরা যুদ্ধক্ষেত্রে যাবার সময় যে বিশেষ ধরনের রং ও ডিজাইনের উর্দি পরে, সেটার কাজ হলো সৈন্যদের পারিপার্শ্বিকের সঙ্গে মিলিয়ে অদৃশ্য করে দেয়া। অক্টোপাসও ইচ্ছেমত নিজের দেহের রঙ পরিবর্তন এবং মাথার নিচের নলাকার ফানেল জলপূর্ণ করে দ্রুতবেগে বের করে দিয়ে তাড়াতাড়ি দূরে সরে যেতে পারে। রং পরিবর্তনের ফলে সমুদ্রতলের বালু, পাথর, উদ্ভিদ ইত্যাদির সাথে এমনভাবে মিশে যেতে পারে যে হাঙ্গর, ইল, ফিন (অক্টোপাসের প্রধান শত্রু) খুব কাছ থেকেও একে সনাক্ত করতে পারে না। এছাড়াও এদের দেহে কালি থলে (ink sac) থাকে যার সাহায্যে অক্টোপ...

রাশিয়ার জনপ্রিয় খাবার "মানতি"

ছবি
রাশিয়ার জনসংখ্যার কমপক্ষে ১৫ শতাংশ মুসলিম।ঈদের দিনে তাদের অনেকের কাছে সবচেয়ে জনপ্রিয় খাবার --- মানতি। এটি এক ধরণের ডাম্পলিং বা পুলি পিঠা। মাখানো আটার ভেতর ভেড়া বা গরুর মাংসের কিমার পুর দিয়ে তা ভাপানো হয়। পরিবেশন করা হয় মাখন এবং সাওয়ার ক্রিম দিয়ে।রাশিয়ায় অঞ্চল ভেদে মানতির রেসিপি একেক রকম। কিন্তু যদি বলা হয় রাশিয়ায় ঈদের দিনের সবচেয়ে জনপ্রিয় খাবার কী? উত্তর হবে -মানতি।