পোস্টগুলি

মাংস সংরক্ষণের কিছু প্রাচিন ফরমুলা....

ছবি
কোরবানির ঈদের সময় মাংসের চিন্তা অনেকটা সময় কেটে ফেলে লাভ নাই। মানুষ ফ্রিজ ছাড়া মাসং সংরক্ষণ করতো সেই প্রাচীন কাল থেকেই   যাদের ফ্রিজ নেই তারা যেভাবে অনেকদিন মাংস সংরক্ষণ করবেন.... যখন ফ্রিজ ছিল না তখনো তো মাংস সংরক্ষণ হতো। যাদের ফ্রিজ নেই তারা যেভাবে অনেকদিন মাংস সংরক্ষণ করবেন..... চর্বিতে ডুবিয়ে মাংস জ্বাল দিয়ে তারপর চর্বিতে ডুবিয়ে সংরক্ষণ করতে পারেন। এজন্য প্রথমে মাংস থেকে চর্বি ছাড়িয়ে মাঝারি সাইজে কেটে ধুয়ে সব পানি ঝরিয়ে নিন। একটি পাত্রে মাংস ও চর্বি নিন। মাংসের চেয়ে চর্বির পরিমাণ বেশি হবে। যাতে জ্বাল দিলে মাংস আধা ইঞ্চি চর্বির নিচে ডুবে থাকে। এবার মাংসের সঙ্গে পরিমাণমতো লবণ, গরম মসলা ও তেজপাতা দিয়ে বেশি আঁচে জ্বাল দিন। এবার দেখুন মাংসে পানি আছে কি না। পানি থাকলে জ্বাল দিয়ে শুকিয়ে ফেলুন। মাংস চর্বিতে ডুবে থাকলে নামিয়ে ঠাণ্ডা করে ঢেকে রাখুন। পাত্রটি যাতে বেশি গরম জায়গায় না থাকে খেয়াল রাখুন। প্রথম সপ্তাহে দুবার এবং দ্বিতীয় সপ্তাহে অন্তত একবার জ্বাল দিলেই হবে। এভাবে ১৫ দিন মাংস সংরক্ষণ করা যাবে। দেখা যায় ঈদের পর টানা মাংস খাওয়া হয়। তাই অনেকেই জ্বাল দিয়ে এই পদ্ধতিতে ...

অসাধারণ সব ঘর বাড়ির ছবি ধারনা পাল্টে দেবে.....

ছবি
অসাধারণ চিন্তা বিচিত্র সব .... ছবি দেখুন       পৃথিবীর ইতিহাসে স্থান পাওয়া অসাধারণ কিছু শিল্প স্থাপনা যা সত্যি অাপনার ধারনা পাল্টে দিবে......!

বিয়ের অাগে রক্তের গ্রুপ মিলিয়ে নেয়া উচিৎ যে কারনে.....

ছবি
বিয়ের আগে স্বামী ও স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ পরীক্ষা করে নেয়া খুবই দরকার । কারন তাদের রক্তের গ্রুপের ওপর নির্ভর করে সন্তানের জীবন ধারা তৈরি হয় । কিন্তু এই বিষয়টি নজরে করে  বিয়ে করে না,  ভাবেনা তাদের সন্তান উপর কতটা প্রভাব পরবে এটির । তাহলে এ বিষয়ে বিস্তারিত জেনে নেয়া যাকঃ--- স্বামী ও স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ এক হলে কোনও সমস্যা হয় না বলে থাকেন ডাক্তাররা । কিন্তু এটাই কী ঠিক । আবার অনেকে ভাবেন যদি স্ত্রীর নেগেটিভ রক্তের গ্রুপ থাকে এবং স্বামীর পজিটিভ গ্রুপ থাকে তাহলে সমস্যা হয়ে থাকে। এটি সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। কারণ, থ্যালাসেমিয়া রোগ ক্রোমোজোম অ্যাবনরমালিটি থেকে হয়। এই প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ এই নিয়মে আনুসরে ঘটে । ১. স্বামী পজিটিভ (+) স্ত্রী পজেটিভ (+) হলে সুস্থ সন্তান। ২. স্বামী নেগেটিভ (-) স্ত্রী নেগেটিভ (-) হলে সুস্থ সন্তান ৷ ৩. স্বামী নেগেটিভ (-) স্ত্রী পজেটিভ (+) হলে সুস্থ সন্তান। ৪. স্বামী পজিটিভ (+) স্ত্রী নেগেটিভ (-) হলে প্রথম সন্তান সুস্থ, দ্বিতীয় থেকে সমস্যা হয়। এমটাই ধারণা পাওয়া যায় তাই বিয়ে করার অাগে উচিৎ হবে অাপনার এবং যার সাথে বিয়ে হচ্ছে তার রক্ত পরিক্ষা করে ন...

ডেঙ্গু প্রতিরোধে ঘরোয়া চিকিৎসা.....

ছবি
ডেঙ্গু থেকে সুস্থ হতে খুবই কার্যকর হতে পারে পেঁপে পাতার রস। এতে আছে কাইমোপ্যাপিন ও প্যাপাইন রয়েছে যা রক্তের প্লেটলেটের সংখ্যা ও রক্ত চলাচল স্বাভাবিক করতে সাহায্য করে। ফলে ডেঙ্গুর সঙ্গে লড়াই করার ক্ষমতা বেড়ে যায়। এ নিয়ে একাধিক গবেষণায় হয়েছে যেখানে এটি পরিষ্কার ভাবে প্রমাণিতও হয়েছে। যেভাবে রস তৈরি করবেন পেঁপের পাতার রস করতে প্রথমে ভাল করে ধুয়ে নিতে হবে, পরিষ্কার পাটায় থেঁতলে নিন এই পাতা। এবার রস ছেঁকে নিয়ে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে নিন। যেভাবে খাবেনঃ-- পেঁপে পাতার রস ডেঙ্গু রোগীকে প্রতিদিন তিন বেলা তিন কাপ করে দিন। রোগী ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠবে। তবে সঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শও জরুরি ও তা নিতে হবে অবশ্যই।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে সচেতন হওয়া জরুরী...!

ছবি
শরীরে কোন কোন লক্ষণ দেখলে আপনি বুঝবেন যে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়েছেন এবং সে ক্ষেত্রে আপনার করণীয় কী হতে পারে, তা জেনে নিন। বিবিসি বাংলায় প্রকাশ করেছে এই প্রতিবেদন। আসুন আমরাও জেনে নেই ডেঙ্গুতে আমাদের কী কী করণীয়। ১. ডেঙ্গুর লক্ষণগুলো কী? সাধারণভাবে ডেঙ্গুর লক্ষণ হচ্ছে জ্বর। ১০১-১০২ ডিগ্রি তাপমাত্রা থাকতে পারে। জ্বর টানা থাকতে পারে, আবার ঘাম দিয়ে জ্বর ছেড়ে দেওয়ার পর আবারও জ্বর আসতে পারে। এর সঙ্গে শরীরে ব্যথা, মাথাব্যথা, চেখের পেছনে ব্যথা এবং চামড়ায় লালচে দাগ (র‍্যাশ) হতে পারে। তবে এগুলো না থাকলেও ডেঙ্গু হতে পারে। ২. জ্বর হলেই কি চিন্তিত হবেন? এখন যেহেতু ডেঙ্গুর সময়, সে জন্য জ্বর হলে অবহেলা করা উচিত নয়। জ্বরে আক্রান্ত হলেই সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার পরামর্শ দেন তিনি। ‘ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে যারা মারা গেছেন, তারা জ্বরকে অবহেলা করেছেন। জ্বরের সঙ্গে যদি সর্দি-কাশি, প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া কিংবা অন্য কোনো বিষয় জড়িত থাকে, তাহলে সেটি ডেঙ্গু না হয়ে অন্য কিছু হতে পারে। তবে জ্বর হলেই সচেতন থাকতে হবে।’ ৩. বিশ্রামে থাকতে হবে ‘জ্বর হলে বিশ্রামে থাকতে হবে।’ তিনি পরা...

অর্জুনের রয়েছে ভেষজ ঔষধের অনেক গুন....

ছবি
অর্জুন গাছের সম্পর্কে অামরা সবাই কমবেশি জানি  পরিণত বয়সে একটি গাছ ১০-১৫ মিটার লম্বা হয়ে থাকে। গোড়ায় অধিমূল আছে। গাছের কাণ্ড একধিক ভাঁজ বা স্তর যুক্ত। বাকল পাতলা স্তরে বিভক্ত। পাতা লম্বাটে ৭.৫ - মে সে. মি. ফুল হলুদাভ ও স্পাইক সোজা এবং ফুলের পাপড়ি নাই।অর্জুনের ফল লম্বাটে ৫টি ভাজ ও পাখায় বিভক্ত থাকে। অর্জনের উপকারিতাঃ হৃদরোগে অর্জুনঃ-অর্জুনের প্রধান ব্যবহার হৃদরোগে। অর্জুনছালের রস কো-এনজাইম কিউ-১০ সমৃদ্ধ। এইকো-এনজাইম কিউ-১০ হৃদরোগ এবং হার্টঅ্যাটাক প্রতিরোধ করে। বাকলের রস ব্লাডপ্রেসার এবং কোলেস্টেরল লেভেল কমায়।অর্জুনের ছাল বেটে রস খেলে হৃদপিন্ডেরপেশি শক্তিশালী হয় এবং হৃদযন্ত্রের ক্ষমতাবাড়ে। বাকলের ঘন রস দুধের সাথে মিশিয়েপ্রতিদিন সকালে খালি পেটে খেতে হবে।বাকলে রস না থাকলে শুকনো বাকলের গুঁড়া১-২ গ্রাম দুধের সাথে মিশিয়ে সকালে খালিপেটে খেতে হবে। রক্ত নিম্নচাপ ও রক্তক্ষরন কমাতেঃ- রক্তে নিম্ন চাপ থাকরে অর্জুনের ছালের রস সেবনে উপকার হয়। রক্তক্ষরণে ৫-৬গ্রাম ছাল রাতে জলে ভিজিয়ে রেখে সকালে ছেকে জল খেলে আরোগ্য হয়। ক্ষয়কাশেঃ- অর্জুনের ছালের ‍গুড়াবাসক পাতার রসে ভিজিয়ে ঘি মধু মি...

বাথুয়াশাক এর যত গুণ.......

ছবি
বাথুয়াশাক একটি গ্রামের মানুষের অতি  পরিচিত শাক এটি সাধারণত গ্রামে বেশি দেখাযায়। প্রচলিত শাকের মধ্যে বাথুয়া শাক অামাদের বাংলাদেশের  একটি শাক এটি মূলত গম, আলু ক্ষেতে আগাছা হিসেবে প্রচুর জন্মে থাকে। এছাড়াও গ্রামাঞ্চলে জমি কিংবা পুকুরের ধারে এই প্রচুর দেখতে পাওয়া যায়।  বাথুয়া শাক মূলত শীতকালে এটি অনেক বেশি দেখতে পাওয়া যায়।  খুবই সহজলভ্য এবং সাধারণ এই শাক কিন্তু অনেক পুষ্টিগুণে ভরপুর । এছাড়াও এর উপকারীতাও অনেক। আসুন জেনে নিই বথুয়া শাকের পুষ্টিগুণ এবং উপকারীতা সম্পর্কে। বাথুয়া শাকের পুষ্টিগুণঃ জলীয় অংশ ৮৯.৬ গ্রাম, বিভিন্ন খনিজ উপাদান ২.৬ গ্রাম, আঁশ ০.৮ গ্রাম, খাদ্যশক্তি ৩০ কিলোক্যালরি, প্রোটিন ৩.৭ গ্রাম, চর্বি  ০.৪ গ্রাম, শর্করা ২.৯ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ১৫০ মিলিগ্রাম, আয়রন   ৪.২ মিলিয়াম, ভিটামিন এ ১৭৪০ মাইক্রাগ্রাম, ভিটামিন বি১ ০.০১ মিলিগ্রাম, ভিটামিন বি২  ০.১৪ মিলিগ্রাম, ভিটামিন সি ৩৫ মিলিগ্রাম। এছাড়াও এতে আছে থায়ামিন, রিবোফ্ল্যাভিন, নিয়াসিনের মত উপকারী সব উপাদান। যা আমদের শরীরের বিভিন্ন উপকারে লাগে। উপকারীতাঃ ১। বথুয়া শাকে থাকা প...