কোলেস্টেরলের কারনে হৃদরোগ ও হার্ট অ্যাটাকের মতো কার্ডওভাস্কুলার রোগ হওয়ার ঝুকি বৃদ্ধি পায়। পাশাপাশি দেখা দিতে পারে নানা সমস্যা। তাই এর মাত্রা নিয়ন্ত্রনে রাখা খুবই জরুবি। কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে কিছু খাবার।

💊গ্রিনটিঃপ্রতিদিন কয়েক কাপ গ্রিনটি পান করা সার্বিক কোলেস্টেরল এবং এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর একটি সহজ উপায়। গ্রিনটি এর
বিভিন্ন উপাদান পরিপাক নালিতে কোলেস্টেরলের শোষন প্রতিহত করে এবং রেচনে সাহায্য করে। এছাড়াও গ্রিনটি ধমনিতে প্লাক জমা প্রতিহত করে এবং হাট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের ঝুকি কমায়।

💊কমলার জুসঃ টকমিষ্টি স্বাদের কমলার রস
কোলেস্টেরল কমানোর জন্য অত্যন্ত উপকারী।গবেষকেরা জানিয়েছেন, কমলার রস হাইপারকোলেস্টেরোলেমিয়া রক্তের লিপিড প্রোফাইলের উন্নতি ঘটায়।কারন এর রসে ভিটামিন সি ফোলেট এবংহেসপিরিডিন এর মত ফ্লেভনয়েড থাকে।

💊কাঠবাদামঃ হৃদরোগস্বাস্থ্যের জন্য উপকারী মনোঅানস্যাচুরেটেড ফ্যাট, পলিয়াঅানস্যাচুরেটেড ফ্যাট ফ্যাট এবং ফাইবার থাকে কাঠবাদামে,যা ভাল কোলেস্টেরল এইচ ডি এল এর মাত্রা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়।২০১১সালে নিউট্রিশন রিভিতে প্রকাশিত গবেষনা প্রতিবেনে বলা হয় যে, কাঠবাদামের মতো গাছের বাদাম খেলে এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। এর ফলে করোনারি ডিজিজ হওয়ার ঝুকি ৩ থেকে ৯ শতাংশ কমে।

💊ওটমিলঃসকালের নাস্তায় ওটমিল খাওয়া কোলেস্টেরলের মাত্রাকমায়।ওটমিলের দ্রাবনীয় ফাইবার কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। রক্তে কোলেস্টেরলের শোষন কমায়। ওটমিলের দ্রবনীয় ফাইবার কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।রক্তে কোলেস্টেরলের শোষন কমায়। ওটমিল কার্ডিওভাস্কুলার ডিজিজ এবং টাইপ ২ডায়াবেটিসের ঝুকি কমে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন