Sex বা যৌন শক্তি বৃদ্ধির উপায় কি...?
Sex বা যৌন শক্তি বৃদ্ধির উপায় নিয়ে মানুষের অাগ্রহটা সবথেকে বেশি দেখা যায়। সেই প্রাচিন কাল থেকে অাজ এপর্যন্ত অনেক বই লেখা এবং গবেষক গনের উপনিত ফলাফলের অনালোচিত বিষয় Sex বৃদ্ধির বা কাম শক্তিধর হবার উপায় অার এই বিষয় অাজ প্রতিবেদন টি লেখার বিষয় ঠিক করলাম:
মধুঃ যৌন শক্তি বৃদ্ধি এবং যৌবন ধরে রাখার শ্রেষ্ঠ উপাদান হল মধু (honey)। সকালে খালি পেটে জিহ্বা দ্বারা মধু (honey)চেটে খেলে কফ দূর হয়, পাকস্থলী পরিস্কার হয়, দেহের অতিরিক্ত দূষিত পদার্থ বের হয়, গ্রন্থ খুলে দেয়, পাকস্থলী স্বাভাবিক হয়ে যায়, মস্তিস্ক শক্তি লাভ করে, স্বাভাবিক তাপে শক্তি আসে, রতি শক্তি বৃদ্ধি হয়, মূত্রথলির পাথর দূর করে, প্রস্রাব স্বাভাবিক হয়, গ্যাস নির্গত হয় ও ক্ষুধা বাড়ায়। প্যারালাইসিসের জন্যও মধু (honey)উপকারী। মধু হাজারো রকম ফুল ও দানার নির্যাস।
খেজুরঃ Sex বা যৌন শক্তির সঙ্গে খেজুরের বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে। এ কারনেই বিবাহের অনুষ্ঠানে-খেজুর বিলি করার আদিম রীতি চলে আসছে। খোরমা খেজুর চুষলে পিপাসা দমন হয়। অধিকাংশ হালুয়া তৈরীতে এ কারণেই খেজুর ব্যাবহার করা হয়। চিকিৎসা বিজ্ঞানের বিভিন্ন গ্রন্থেও খেজুর ব্যবহার যৌন শক্তির জন্য উপকারী বলা হয়েছে।
ডিম: সকালের নাস্তায় প্রতিদিন একটি করে সেদ্ধ ডিম (egg) খান। এটি Sex বা যৌনশক্তি বৃদ্ধি করে এবং সারাদিন শরীরে শক্তি পাওয়া যায় ও শরীর চাঙ্গা থাকে। সকাল বেলা একটি সেদ্ধ ডিম(egg) খেলে সারাদিন শরীরে শক্তি পাওয়া যায়। কারণ সেদ্ধ ডিমে (egg)আছে ভিটামিন (vitamin), প্রোটিন ও শরীরের জন্য উপকারী চর্বি উপাদান। তাড়াহুড়ার সময় যদি নাস্তা খাওয়ার সময় না থাকে তাহলেও একটি সেদ্ধ ডিম খেয়েই সেরে নিন সকালের নাস্তা। সেদ্ধ ডিমে(egg) আছে ভিটামিন (vitamin), প্রোটিন ও শরীরের জন্য উপকারী চর্বি উপাদান।
পালং শাক ও অন্যান্য সবজি :- পালং শাকে আছে প্রচুর পরিমাণ ম্যাগনেসিয়াম। ম্যাগনেসিয়াম শরীরে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে। জাপানের গবেষকদের মতে শরীরে রক্ত চলাচল বাড়লে যৌন উদ্দীপনাও বাড়ে। পালং শাক ও অন্যান্য বিভিন্ন রকম শাক,ব্রকলি, লেটুস, ফুলকপি, বাঁধাকপি এগুলোতে রয়েছে ফলেট, ভিটামিন (vitamin)বি সহ অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এগুলো সুস্থ যৌন জীবনের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় কিছু উপাদান।
দুধঃ Sex বা যৌন শক্তি বৃদ্ধি এবং যৌবন ধরে রাখতে দুধের কোন তুলনা হয়না। বিশেষ করে ছাগলের দুধ পুরুষের যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে অসাধারণ ভূমিকা পালন করে।
স্ট্রবেরিঃ স্ট্রবেরি দেহের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে বিধায় শারীরিক সক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন (vitamin) ‘সি’ ও অ্যান্টিঅক্সিডেনট যা পুরুষের স্পারমের সংখ্যা বৃদ্ধি করে।
কলাঃ কলায় রয়েছে ব্রমেলাইন নামক এনজাইম যা পুরুষের Sex যৌন সক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এছাড়াও এতে আছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম ও রিবফ্লাবিন যা শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করে দেহকে সুস্থ রাখে এবং বীর্যের (sperm) মান উন্নত করে।
তরমুজঃ তরমুজ কে মূলত প্রাকৃতিক ভায়াগ্রা বলা হয়ে থাকে। এক গবেষণায় জানা গিয়েছে যে তরমুজে রয়েছে এমন কিছু বিশেষ উপাদান যা দেহের Sex বা যৌন উত্তেজনা বাড়াতে সাহায্য করে।
বাদামঃ সকল ধরনের বাদামেই আছে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট ও কোলেস্টেরল যা দেহের Sex বা যৌন শক্তি বৃদ্ধি করে এবং বীর্য (sperm) তৈরি ও ঘন হতে সাহায্য করে। এর মধ্যে এ্যলমন্ড (কাঠ বাদাম) চিনা বাদাম, কাজু বাদাম, পেস্তা বাদাম খাওয়া বেশি ভাল।
তৈলাক্ত মাছ :- তৈলাক্ত মাছে রয়েছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড যা সুস্থ যৌন Sexual জীবনের জন্য অত্যন্ত উপকারী। সামুদ্রিক মাছেও প্রচুর পরিমাণে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড থাকে। ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড DHA O EPA শরীরে ডোপামিন বাড়িয়ে দেয় এবং মস্তিষ্কে উদ্দীপনা জাগিয়ে তোলে। তৈলাক্ত ও সামুদ্রিক মাছ খেলে শরীরের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায় এবং গ্রোথ হরমোনের নিঃসরন হয়। ফলে sexual যৌন স্বাস্থ্য ভালো থাকে এবং যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
রসুন :- রসুনে অনেক উপকারিতা রয়েছে। রসুন ফোড়া ভালো করে, ঋতুস্রাব চালু করে, প্রস্রাব স্বাভাবিক করে, পাকস্থলী থেকে গ্যাস নির্গত করে, নিস্তেজ লোকদের মধ্যে যৌন ক্ষমতা সৃষ্টি করে, বীর্য (sperm) বৃদ্ধি করে, গরম স্বভাব লোকদের বীর্য (sperm) গাঢ় করে, পাকস্থলী ও গ্রন্থর ব্যাথার উপকার সাধন এ্যাজমা এবং কাঁপুনি রোগেও উপকার সাধন করে।
উপসংহারে উপদেশ এটাই কখন কোন প্রকার হারবাল ঔষধালয় থেকে ঔষধ কিনবেন না, কোন প্রকার স্প্রে বা ট্যাবলেট সেবন করবেন না। এর পরিনতি হতেপারে খুবই ভয়াবহ তাই প্রয়জনে MBBS কোন ডাক্তারি হেল্প নিতে পারেন।
কোন খেজুর সবচেয়ে ভালো
উত্তরমুছুনবিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় সৌদি আরবের খেজুর। কেউ সৌদি আরবে গেলে আর কিছু আনুক বা নাই আনুক খেজুর আনবেই। সৌদি আরবের বাজারে বিভিন্ন ধরনের খেজুর পাওয়া যায়। তাদের প্রতিটির আকার, স্বাদ, গন্ধ, বর্ণ বিভিন্ন রকম। লাইফ ইন সৌদি অ্যারাবিয়ার এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে দেশটির জনপ্রিয় খেজুর সম্পর্কে।
উত্তরমুছুনআজওয়া : দেশটির সব থেকে জনপ্রিয় খেজুর হচ্ছে আজওয়া। বলা হয়ে থাকে এটি মদিনা শরিফের সর্বোত্তম খেজুর। হযরত মোহাম্মদ (সা.) ইফতার করতেন এই খেজুর দিয়ে। দেখতে কালো, বিচি ছোট এবং খেতে অত্যন্ত সুস্বাদু। তা ছাড়া এই খেজুরের দামও অন্যান্য খেজুরের চেয়ে বেশি। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে দামি খেজুর।
বলা হয়ে থাকে, এই খেজুর খেলে গর্ভবতী নারীর প্রসব বেদনা কম হয়। সহিহ বুখারি হাদিসে বলা হয়েছে, যে ব্যক্তি প্রতিদিন সকালে সাতটি আজওয়া খেজুর খাবে, সেদিন তাকে কোনো বিষ ও জাদু ক্ষতি করতে পারবে না। সৌদি আরবে প্রতি কেজি আজওয়া খেজুরের দাম পরে ৫০ থেকে ১০০ সৌদি রিয়াল। আমাদের দেশে সুপারশপ আগোরাতে ৫০০ গ্রাম আজওয়া খেজুর পাওয়া যায় ১,৩৭০ টাকায়। তবে সুপারশপের বাইরে থেকে ক্রয় করলে খরচ আরেকটু কম পরে।
আনবারা : এই খেজুর আজওয়ার মতো ছোট নয়। আনবারা খেজুরের আকার বেশ বড়। রং লালচে বাদামি ও পুরু মাংসল এই খেজুরের বিচি খুব ছোট হয়। সৌদির বাজারে এই খেজুরও অত্যন্ত দামি।
সাফাওয়ি : এই খেজুর নরম, লম্বাটে। গাঢ় কালচে বাদামি রঙের এই খেজুর খেতে মোটামুটি মিষ্টি। এই খেজুরে রয়েছে রয়েছে উচ্চমাত্রার মিনারেল। গবেষণায় দেখা গেছে, খালি পেটে এই খেজুর খেলে পাকস্থলীর জীবাণুু ধ্বংস হয়।
বারহি : এই জাতের খেজুর দেখতে ছোট ও গোলাকার হয়ে থাকে। পাকলেও কিছুটা শক্ত ভাব থেকেই যায়। রং হয় বাদামি ও হলদেটে। এর হলদে অংশ একটু টকভাব থাকলেও বাদামি অংশ বেশ মিষ্টি স্বাদের। এই জাতের খেজুর থোকা ধরেই বিক্রি করা হয় সাধারণত। হলদে খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, আয়রন, পটাশিয়াম। যখন এই খেজুর পাকার মৌসুম শুরু হয় তখন দেশটির স্থানীয় বাজারে প্রচুর পরিমাণে কিনতে পাওয়া যায়। যারা কিনা খুব মিষ্টিজাতীয় খেজুর পছন্দ করেন না, তাদের জন্য উত্তম এই জাতের খেজুর।
সেগাই : সাধারণত রিয়াদের আশপাশে এই খেজুর চাষ হয় এবং রিয়াদে পাওয়া যায় বেশি পরিমাণে। এর দামও অনেক বেশি। শুকনো জাতের এই খেজুর হালকা মিষ্টি স্বাদের। এটা একটু শক্ত বলে মাঝে মাঝে ক্রিসপি বা কুড়মুড়ে ভাব চলে আসে খাওয়ার সময়। রং হয় হালকা হলুদ ও বাদামি বর্ণের সংমিশ্রণ।
কীভাবে সংরক্ষণ করবেন
সাধারণত তিন ধরনের খেজুর পাওয়া যায়। যেমন- শুকনা, আধা শুকনা ও নরম। একেক ধরনের খেজুর একেরভাবে সংরক্ষণ করতে হয়।