ডুমুর এর উপকারী গুনাগুন কি...?
ডুমুর এক ধরনের নরম ও মিষ্টিজাতীয় ফল। ডুমুরের বেশ কয়েকটি প্রজাতি রয়েছে। বাংলাদেশে যেটি পাওয়া যায়, সেটি কাকডুমুর নামে পরিচিত। ফল আকারে বেশ ছোট এবং খাওয়ার অযোগ্য। এটি মূলত পাখিরাই খেয়ে থাকে। তবে বেশ কিছু অঞ্চলে এ ফল তরকারি হিসেবে খাওয়া হয়। যে ডুমুর ফল হিসেবে খাওয়া হয় তা মধ্যপ্রাচ্যে পাওয়া যায়। এটি আকারে বেশ বড় এবং মিষ্টি। এটি ফল হিসেবে খুবই জনপ্রিয়। ডুমুর ফল হিসেবে অনন্য। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে খাদ্যশক্তি, ভিটামিন এ, বি, শর্করা, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম ও আয়রন। ডুমুরের রয়েছে অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা
উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে : ডুমুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম। পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। নিয়মিত ফল ও সবজি খাওয়ার অভ্যাস না থাকলেও আমরা প্রতিনিয়ত নানা ধরনের প্রক্রিয়াজাত খাবার খেয়ে থাকি।
ওজন কমাতে সাহায্য করে : খাদ্যআঁশ সমৃদ্ধ ডুমুর ওজন কমাতে সাহায্য করে। ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে চাইলে আপনার খাদ্যতালিকায় ডুমুর রাখুন। ডুমুরে বিদ্যমান পেকটিন রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।
ক্যান্সার প্রতিরোধ করে : সাম্প্রতিক গবেষণায় জানা গেছে, মেনোপজ-পরবর্তী পর্যায়ে স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে ডুমুর সাহায্য করে। আঁশ সমৃদ্ধ ডুমুর খাদ্যতালিকায় রাখার ফলে ৩৪ শতাংশ মহিলার মধ্যে স্তন ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কম দেখা দিয়েছে।
ডায়াবেটিসের সমস্যায় উপকারী : ডায়াবেটিসে ডুমুর যেমন উপকারী, তেমনি ডুমুরের পাতাও উপকারী। ডায়াবেটিসে অনেক সময় রোগীকে ইনসুলিন নিতে হয়। গবেষণায় জানা গেছে, নিয়মিত ডুমুর খেলে ইনসুলিন গ্রহণের পরিমাণ কমে যায়।
হাড় বৃদ্ধিতে সহায়ক : ডুমুরে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম রয়েছে। অতিরিক্ত হাইসল্ট ডায়েট মেনে চললে ইউরিনের মধ্য দিয়ে অনেক ক্যালসিয়াম বেরিয়ে যায়। এই ক্যালসিয়াম লস প্রতিরোধ করতে ডুমুরের পটাশিয়াম সাহায্য করে। এভাবে ডুমুর হাড় বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এছাড়া ডুমুর হাড়ের ক্ষয়রোগও প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
হার্ট ভালো রাখে : গবেষণায় জানা গেছে, ডুমুর ও ডুমুরের পাতা ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ফলে হার্ট ভালো থাকে। এছাড়া ডুমুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাংগানিজ, যা বয়সজনিত কারণের নানা অসুখ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। তাই খাদ্যতালিকায় রাখুন ডুমুর।
পেটের সমস্যা দূর করে : ডুমুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে খাদ্যআঁশ। ফলে পেটের সমস্যার জন্য ডুমুর খুব ভালো কাজ করে। কোষ্ঠকাঠিন্য ও পাইলসের সমস্যাও কমাতে সাহায্য করে।
উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে : ডুমুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম। পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। নিয়মিত ফল ও সবজি খাওয়ার অভ্যাস না থাকলেও আমরা প্রতিনিয়ত নানা ধরনের প্রক্রিয়াজাত খাবার খেয়ে থাকি।
ওজন কমাতে সাহায্য করে : খাদ্যআঁশ সমৃদ্ধ ডুমুর ওজন কমাতে সাহায্য করে। ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে চাইলে আপনার খাদ্যতালিকায় ডুমুর রাখুন। ডুমুরে বিদ্যমান পেকটিন রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।
ক্যান্সার প্রতিরোধ করে : সাম্প্রতিক গবেষণায় জানা গেছে, মেনোপজ-পরবর্তী পর্যায়ে স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে ডুমুর সাহায্য করে। আঁশ সমৃদ্ধ ডুমুর খাদ্যতালিকায় রাখার ফলে ৩৪ শতাংশ মহিলার মধ্যে স্তন ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কম দেখা দিয়েছে।
ডায়াবেটিসের সমস্যায় উপকারী : ডায়াবেটিসে ডুমুর যেমন উপকারী, তেমনি ডুমুরের পাতাও উপকারী। ডায়াবেটিসে অনেক সময় রোগীকে ইনসুলিন নিতে হয়। গবেষণায় জানা গেছে, নিয়মিত ডুমুর খেলে ইনসুলিন গ্রহণের পরিমাণ কমে যায়।
হাড় বৃদ্ধিতে সহায়ক : ডুমুরে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম রয়েছে। অতিরিক্ত হাইসল্ট ডায়েট মেনে চললে ইউরিনের মধ্য দিয়ে অনেক ক্যালসিয়াম বেরিয়ে যায়। এই ক্যালসিয়াম লস প্রতিরোধ করতে ডুমুরের পটাশিয়াম সাহায্য করে। এভাবে ডুমুর হাড় বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এছাড়া ডুমুর হাড়ের ক্ষয়রোগও প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
হার্ট ভালো রাখে : গবেষণায় জানা গেছে, ডুমুর ও ডুমুরের পাতা ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ফলে হার্ট ভালো থাকে। এছাড়া ডুমুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাংগানিজ, যা বয়সজনিত কারণের নানা অসুখ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। তাই খাদ্যতালিকায় রাখুন ডুমুর।
পেটের সমস্যা দূর করে : ডুমুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে খাদ্যআঁশ। ফলে পেটের সমস্যার জন্য ডুমুর খুব ভালো কাজ করে। কোষ্ঠকাঠিন্য ও পাইলসের সমস্যাও কমাতে সাহায্য করে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন