ঔষধের গাছ
বাংলাদেশ অতিপ্রাচীন একটি গাছ
উলটকম্বল গাছের পাতা, ডাল, মূল, বাকল বিভিন্ন রোগের ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
গাছের বাকল ও ডাঁটা পানিতে ভিজিয়ে রাখলে আঠালো পদার্থ বের হয় যা কোষ্ঠ্যকাঠিন্য দূর করে। পাতার ডাঁটা প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া উপশম, আমাশয় রোগের জন্য উপকারী এবং পাতা ও কাণ্ডের রস গনোরিয়া, ফোঁড়া ও স্ত্রী রোগে উপকারী। গবাদিপশুর পাতলা পায়খানা, বিলম্ব প্রজনন এবং হাঁস-মুরগির বিভিন্ন চিকিৎসায় উলটকম্বলের ব্যবহার রয়েছে।
উলটকম্বল বীজ থেকে ও ডাল কাটিংয়ের মাধ্যমে বংশবিস্তার করা যায়। তবে বীজ থেকে বংশবিস্তার খুবই সহজ পদ্ধতি।
বীজ সংগ্রহ পরবর্তী ১ থেকে ২ মাস পর তা বপন করা যায়। বপনের আগে দু’ঘণ্টা পানিতে ভিজিয়ে নিয়ে পানি ছেকে বাতাসে শুকিয়ে নিয়ে প্রস্তুতকৃত জমিতে বীজ ছিটিয়ে বা সারিতে বপন করা যায় মই দিয়ে সমান করে দিতে হবে। বীজ বপনের ৫ থেকে ৬ মাস পর গাছের পাতা, ডাল, মূল ব্যবহারের উপযোগী হয়।
উলটকম্বল গাছের পাতা, ডাল, মূল, বাকল বিভিন্ন রোগের ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
গাছের বাকল ও ডাঁটা পানিতে ভিজিয়ে রাখলে আঠালো পদার্থ বের হয় যা কোষ্ঠ্যকাঠিন্য দূর করে। পাতার ডাঁটা প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া উপশম, আমাশয় রোগের জন্য উপকারী এবং পাতা ও কাণ্ডের রস গনোরিয়া, ফোঁড়া ও স্ত্রী রোগে উপকারী। গবাদিপশুর পাতলা পায়খানা, বিলম্ব প্রজনন এবং হাঁস-মুরগির বিভিন্ন চিকিৎসায় উলটকম্বলের ব্যবহার রয়েছে।
উলটকম্বল বীজ থেকে ও ডাল কাটিংয়ের মাধ্যমে বংশবিস্তার করা যায়। তবে বীজ থেকে বংশবিস্তার খুবই সহজ পদ্ধতি।
বীজ সংগ্রহ পরবর্তী ১ থেকে ২ মাস পর তা বপন করা যায়। বপনের আগে দু’ঘণ্টা পানিতে ভিজিয়ে নিয়ে পানি ছেকে বাতাসে শুকিয়ে নিয়ে প্রস্তুতকৃত জমিতে বীজ ছিটিয়ে বা সারিতে বপন করা যায় মই দিয়ে সমান করে দিতে হবে। বীজ বপনের ৫ থেকে ৬ মাস পর গাছের পাতা, ডাল, মূল ব্যবহারের উপযোগী হয়।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন