কাঁকরোল সবজি হিসেবে স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী...!
গ্রামবাংলার মানুষের কাছে অতি পরিচিত বর্ষা মৌসুমে কাঁকরোল। সবজি হিসেবে কাঁকরোল অনেকের কাছে পরিচিত হলেও কাঁকরোল সম্পর্কে বা এর পুষ্টি গুন অামরা খুব কমই জানি।
সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, কাঁকরোলের পুষ্টি উপাদান ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে এবং ক্যান্সার কোষের সংখ্যা বৃদ্ধিকে ধীর গতির করতে পারে। এতে নির্দিষ্ট একটি প্রোটিন থাকে, যা ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধিকে প্রতিহত করতে পারে। এজন্যই কাঁকরোলকে স্বর্গীয় সবজি বলা হয়।
অ্যানেমিয়া কমাতে পারে কাঁকরোল। এতে প্রচুর আয়রন থাকার পাশাপাশি ভিটামিন সি ও ফলিক এসিডও থাকে। এ কারণে নিয়মিত এটি খেলে অ্যানেমিয়া কমানো সম্ভব হয়।
যাদের কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি তারা কাঁকরোল খেতে পারেন। এটি উচ্চমাত্রার কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
হার্টের নানা অসুখ প্রতিরোধ করে কাঁকরোলে থাকা উচ্চমাত্রার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এটি কার্ডিওভাস্কুলার রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। সক্রিয় জীবনযাপনের পাশাপাশি কাঁকরোল খাওয়া হৃদস্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী।
দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটায় বা প্রখর করে কাঁকরোল। চোখের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী ভিটামিন,বিটাক্যারোটিন ও অন্যান্য উপাদান থাকে, যা দৃষ্টিশক্তির উন্নতিতে সাহায্য করার পাশাপাশি চোখের ছানি প্রতিরোধেও সাহায্য করে।
কাঁকরোলে সেলেনিয়াম, মিনারেল এবং ভিটামিন থাকে, যা নার্ভাস সিস্টেমের উপর গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব রাখে। তাই বিষণ্ণতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে সাহায্য করে কাঁকরোল।
কোষের কার্যক্রমকে উদ্দীপিত করার মাধ্যমে এবং স্ট্রেস কমানোর মাধ্যমে বয়স বৃদ্ধির প্রক্রিয়াকে ধীর গতির করতে সাহায্য করে কাঁকরোল। কোলাজেনের গঠনকে পুনরায় নির্মাণের মাধ্যমে বয়সের ছাপ প্রতিরোধেও ভূমিকা রাখে এটি। তাই সবজি হিসেবে কাঁকরোল রাখুন নিশ্চিতে।
সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, কাঁকরোলের পুষ্টি উপাদান ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে এবং ক্যান্সার কোষের সংখ্যা বৃদ্ধিকে ধীর গতির করতে পারে। এতে নির্দিষ্ট একটি প্রোটিন থাকে, যা ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধিকে প্রতিহত করতে পারে। এজন্যই কাঁকরোলকে স্বর্গীয় সবজি বলা হয়।
অ্যানেমিয়া কমাতে পারে কাঁকরোল। এতে প্রচুর আয়রন থাকার পাশাপাশি ভিটামিন সি ও ফলিক এসিডও থাকে। এ কারণে নিয়মিত এটি খেলে অ্যানেমিয়া কমানো সম্ভব হয়।
যাদের কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি তারা কাঁকরোল খেতে পারেন। এটি উচ্চমাত্রার কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
হার্টের নানা অসুখ প্রতিরোধ করে কাঁকরোলে থাকা উচ্চমাত্রার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এটি কার্ডিওভাস্কুলার রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। সক্রিয় জীবনযাপনের পাশাপাশি কাঁকরোল খাওয়া হৃদস্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী।
দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটায় বা প্রখর করে কাঁকরোল। চোখের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী ভিটামিন,বিটাক্যারোটিন ও অন্যান্য উপাদান থাকে, যা দৃষ্টিশক্তির উন্নতিতে সাহায্য করার পাশাপাশি চোখের ছানি প্রতিরোধেও সাহায্য করে।
কাঁকরোলে সেলেনিয়াম, মিনারেল এবং ভিটামিন থাকে, যা নার্ভাস সিস্টেমের উপর গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব রাখে। তাই বিষণ্ণতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে সাহায্য করে কাঁকরোল।
কোষের কার্যক্রমকে উদ্দীপিত করার মাধ্যমে এবং স্ট্রেস কমানোর মাধ্যমে বয়স বৃদ্ধির প্রক্রিয়াকে ধীর গতির করতে সাহায্য করে কাঁকরোল। কোলাজেনের গঠনকে পুনরায় নির্মাণের মাধ্যমে বয়সের ছাপ প্রতিরোধেও ভূমিকা রাখে এটি। তাই সবজি হিসেবে কাঁকরোল রাখুন নিশ্চিতে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন