বেতিক্রম অাইডিয়া নিয়ে উদ্যোক্তা...
সুলতানা চিকেন
সেপ্টেম্বরে শুরু। প্রচার খুব করিনি। কিন্তু সাড়া পেয়েছি। বাইরের দিক দেখে কেউ বুঝতেই পারবে না ভেতরে কি। আসলে আমরা বাইরের চাকচিক্য দিয়ে কিছু করতেও চাইনি। চেয়েছি যারা একবার খেতে আসবেন যায় তারা যেন আবার আসেন আমাদের এখানে। এখন প্রতিনিয়ত চাহিদা বাড়ছে। ফোনেও আমরা অর্ডার নিচ্ছি। এরজন্য বাড়তি কোন টাকাও আমরা নিচ্ছি না। শুধুমাত্র ওবারে করে পাঠাতে যা খরচ আসবে তাই দিতে হবে ভোক্তাকে।
সহযাত্রীদের কথায়: সুলতানা রাজিয়ার এই কিচেনে সহযোগীদের মধ্যে অন্যতম সাইদুর রহমান। প্রথমদিন থেকে যার ব্যাপক উৎসাহ আর নিরলস সহযোগিতা পেয়ে আসছেন। সাইদুর রহমান বলেন, আমরা একই বৃত্তে ঘুরছি। কিন্তু ভাল কিছু করার চেষ্টা করছি না। এই আক্ষেপ থেকেই ‘সুলতানাস কিচেনে’। বাজার থেকে ভাল কিছু নিয়ে ভাল কিছু পরিবেশনই উদ্দেশ্য। এখানে খাবারের অর্ডার পেলে খাবার তৈরি করা হয়। ভবিষ্যতে এখানকার আয় থেকে কিছু হলেও সাধারণের মানুষের কল্যাণে ব্যয় করার ইচ্ছেও আছে যোগ করলেন সাইদুর।
এই উদ্যোগে সহাস্যে যুক্ত হয়েছেন শিশু বিশেষজ্ঞ ড. রিয়াজ মোবারক। তিনি বলেন, পুরোনো ঢাকায় স্বাস্থ্যসন্মত খাবার পরিবেশনের লক্ষ্য নিয়েই যাত্রা শুরু করেছে সুলতানাস কিচেন। কম তেলে, ভাল মশলায় কিভাবে পুষ্টিকর খাবার তৈরি করা যায় তার চেষ্টা করবে সবসময় সুলতানাস কিচেন।
মটকা কাচ্চি আর ছেঁচা কাবাব: পুরনো ঢাকার মানুষের বাহারি রসনার খ্যাতি দুনিয়া জোড়া। অধিক তেল আর মশলাযুক্ত খাবার পছন্দের তালিকায় বরাবরই। কিন্তু সুলতানাস কিচেন নিয়ে এসেছে একেবারেই বিপরীত অথচ স্বাস্থ্যসন্মত কম তেলে তৈরি মটকা কাচ্চি আর ছেঁচাকাবাব। মটকা কাচ্চি পরিবেশনেও রয়েছে ভিন্নতা। সাধারণত কাচ্চি বড় হাড়িতে রান্না হয়ে থাকে। কিন্তু সুলতানা রাজিয়া তা করেন ছোট ছোট মটকায়। মাটির হাড়িতে একজনের জন্য প্রয়োজনীয় কাচ্চি রান্না হয়ে থাকে। আর তা বিশেষ কায়দায় গরম রাখা হয়। মাংশ ছেঁচে ঘরোয়া কায়দায় তৈরি হয়ে থাকে কাবাব। এর বাইরে গরুর কালো ভূনা, খিচুড়ি, বিরিয়ানি ছঅড়াও অন্যান্য খাবার তো রয়েছেই।
অবস্থান কোথায়?: পুরনো ঢাকার ঐতিহ্যবাহী গে-ারিয়ায়। মতিঝিল পেরিয়ে টিকাটুলি, স্বামীবাগ ছাড়িয়ে সূত্রাপুরের কে বি রোডে। যা নতুন রাস্তা বলেই পরিচিত। মূল রাস্তার ওপর সাইনবোর্ড চোখে পড়বে ‘সুলতানাস কিচেন’। হোল্ডিং নম্বর ১৮/১, কেবি রোড, সূত্রাপুর।
শেষ কথা: ভিজিটরস বুকে লেখা কথা সাহিত্যিক আনিসুল হকের স্বীকৃতিটাই উল্লেখ করছি। সুলতানাস কিচেনের সবকিছু ভাল। খাবার ভাল। ব্যবহার ভাল। পরিবেশ ভাল। পরিবেশন ভাল। সবচেয়ে মজার হলো মটকা বাসমতি কাচ্চি।
সেপ্টেম্বরে শুরু। প্রচার খুব করিনি। কিন্তু সাড়া পেয়েছি। বাইরের দিক দেখে কেউ বুঝতেই পারবে না ভেতরে কি। আসলে আমরা বাইরের চাকচিক্য দিয়ে কিছু করতেও চাইনি। চেয়েছি যারা একবার খেতে আসবেন যায় তারা যেন আবার আসেন আমাদের এখানে। এখন প্রতিনিয়ত চাহিদা বাড়ছে। ফোনেও আমরা অর্ডার নিচ্ছি। এরজন্য বাড়তি কোন টাকাও আমরা নিচ্ছি না। শুধুমাত্র ওবারে করে পাঠাতে যা খরচ আসবে তাই দিতে হবে ভোক্তাকে।
সহযাত্রীদের কথায়: সুলতানা রাজিয়ার এই কিচেনে সহযোগীদের মধ্যে অন্যতম সাইদুর রহমান। প্রথমদিন থেকে যার ব্যাপক উৎসাহ আর নিরলস সহযোগিতা পেয়ে আসছেন। সাইদুর রহমান বলেন, আমরা একই বৃত্তে ঘুরছি। কিন্তু ভাল কিছু করার চেষ্টা করছি না। এই আক্ষেপ থেকেই ‘সুলতানাস কিচেনে’। বাজার থেকে ভাল কিছু নিয়ে ভাল কিছু পরিবেশনই উদ্দেশ্য। এখানে খাবারের অর্ডার পেলে খাবার তৈরি করা হয়। ভবিষ্যতে এখানকার আয় থেকে কিছু হলেও সাধারণের মানুষের কল্যাণে ব্যয় করার ইচ্ছেও আছে যোগ করলেন সাইদুর।
এই উদ্যোগে সহাস্যে যুক্ত হয়েছেন শিশু বিশেষজ্ঞ ড. রিয়াজ মোবারক। তিনি বলেন, পুরোনো ঢাকায় স্বাস্থ্যসন্মত খাবার পরিবেশনের লক্ষ্য নিয়েই যাত্রা শুরু করেছে সুলতানাস কিচেন। কম তেলে, ভাল মশলায় কিভাবে পুষ্টিকর খাবার তৈরি করা যায় তার চেষ্টা করবে সবসময় সুলতানাস কিচেন।
মটকা কাচ্চি আর ছেঁচা কাবাব: পুরনো ঢাকার মানুষের বাহারি রসনার খ্যাতি দুনিয়া জোড়া। অধিক তেল আর মশলাযুক্ত খাবার পছন্দের তালিকায় বরাবরই। কিন্তু সুলতানাস কিচেন নিয়ে এসেছে একেবারেই বিপরীত অথচ স্বাস্থ্যসন্মত কম তেলে তৈরি মটকা কাচ্চি আর ছেঁচাকাবাব। মটকা কাচ্চি পরিবেশনেও রয়েছে ভিন্নতা। সাধারণত কাচ্চি বড় হাড়িতে রান্না হয়ে থাকে। কিন্তু সুলতানা রাজিয়া তা করেন ছোট ছোট মটকায়। মাটির হাড়িতে একজনের জন্য প্রয়োজনীয় কাচ্চি রান্না হয়ে থাকে। আর তা বিশেষ কায়দায় গরম রাখা হয়। মাংশ ছেঁচে ঘরোয়া কায়দায় তৈরি হয়ে থাকে কাবাব। এর বাইরে গরুর কালো ভূনা, খিচুড়ি, বিরিয়ানি ছঅড়াও অন্যান্য খাবার তো রয়েছেই।
অবস্থান কোথায়?: পুরনো ঢাকার ঐতিহ্যবাহী গে-ারিয়ায়। মতিঝিল পেরিয়ে টিকাটুলি, স্বামীবাগ ছাড়িয়ে সূত্রাপুরের কে বি রোডে। যা নতুন রাস্তা বলেই পরিচিত। মূল রাস্তার ওপর সাইনবোর্ড চোখে পড়বে ‘সুলতানাস কিচেন’। হোল্ডিং নম্বর ১৮/১, কেবি রোড, সূত্রাপুর।
শেষ কথা: ভিজিটরস বুকে লেখা কথা সাহিত্যিক আনিসুল হকের স্বীকৃতিটাই উল্লেখ করছি। সুলতানাস কিচেনের সবকিছু ভাল। খাবার ভাল। ব্যবহার ভাল। পরিবেশ ভাল। পরিবেশন ভাল। সবচেয়ে মজার হলো মটকা বাসমতি কাচ্চি।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন