অানন্দে কেঁদে ফেলেন শরিফুলের বাবা....!
আনন্দ প্রকাশ করতে গিয়ে কেঁদে ফেলেন তারা। জীবনের এত বড় আনন্দ তাদের জীবনে আর আসেনি বলে জানান শরিফুলের বাবা-মা। অভাবের সংসারে শরিফুল দেশের জন্য যে সম্মান এনে দিয়েছেন তাতে ভরে গেছে দরিদ্র বাবা মায়ের বুক। তাদের প্রত্যাশা ছেলে তাদের জাতীয় দলের হয়ে এভাবে দেশের বিজয় এনে দেবে।
পঞ্চগড়ের বাঁহাতি এই পেসার ম্যাচে একটি মেডেন ওভারসহ ৩১ রান খরচ করে দুটি উইকেট নিয়েছেন। এছাড়া দুটি ক্যাচ নিয়েছেন গুরুত্বপূর্ণ সময়ে। সরাসরি থ্রো করে একটি রান আউটও করেছেন। বিশ্বকাপের প্রতিটি ম্যাচেই বাঁহাতের নৈপুণ্য দেখিয়েছেন শরিফুল।
শরিফুলের বাবা দুলাল মিয়া বলেন, শরিফুল ছোট থেকেই ক্রিকেটের প্রতি আগ্রহী ছিল। বড় হয়ে এত দ্রুত দেশের জন্য এত বড় সুনাম বয়ে আনবে এটা ভাবিনি। তবে স্বপ্ন দেখেছে ভালো কিছু করার। সে স্বপ্ন পূরণ হলো তার। এবার জাতীয় দলের হয়ে ভালো কিছু করতে পারলেই আমাদের মন ভরবে।
দেবীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রত্যয় হাসান বলেন, শরিফুল দেবীগঞ্জের গৌরব। দেশের পাশাপাশি আমাদের মুখও উজ্জল করেছেন শরিফুল। দেশে ফিরলে তাকে সংবর্ধনা দেয়া হবে।
সূত্র: জাগোনিউজ
পঞ্চগড়ের বাঁহাতি এই পেসার ম্যাচে একটি মেডেন ওভারসহ ৩১ রান খরচ করে দুটি উইকেট নিয়েছেন। এছাড়া দুটি ক্যাচ নিয়েছেন গুরুত্বপূর্ণ সময়ে। সরাসরি থ্রো করে একটি রান আউটও করেছেন। বিশ্বকাপের প্রতিটি ম্যাচেই বাঁহাতের নৈপুণ্য দেখিয়েছেন শরিফুল।
শরিফুলের বাবা দুলাল মিয়া বলেন, শরিফুল ছোট থেকেই ক্রিকেটের প্রতি আগ্রহী ছিল। বড় হয়ে এত দ্রুত দেশের জন্য এত বড় সুনাম বয়ে আনবে এটা ভাবিনি। তবে স্বপ্ন দেখেছে ভালো কিছু করার। সে স্বপ্ন পূরণ হলো তার। এবার জাতীয় দলের হয়ে ভালো কিছু করতে পারলেই আমাদের মন ভরবে।
দেবীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রত্যয় হাসান বলেন, শরিফুল দেবীগঞ্জের গৌরব। দেশের পাশাপাশি আমাদের মুখও উজ্জল করেছেন শরিফুল। দেশে ফিরলে তাকে সংবর্ধনা দেয়া হবে।
সূত্র: জাগোনিউজ
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন