পোস্টগুলি

মেদ কমানর সহজ ও সঠিক ফরমুলা....!

ছবি
ব্যাম না করে মেদ কমাতে যা করবেন * প্রতিদিন তিন কোয়া রসুন: প্রতিদিন সকালে উঠেই খালি পেটে ২/৩ কোয়া রসুন চিবিয়ে খেয়ে নিন, এর ঠিক পর পরই পান করুন লেবুর রস। এটি আপনার পেটের চর্বি কমাতে দ্বিগুণ দ্রুতগতিতে কাজ করবে। তাছাড়া দেহের রক্ত চলাচলকে আরো বেশি সহজ করবে এটি। * লেবুর রস: এক গ্লাস গরম পানিতে অর্ধেকটা লেবু চিপে নিন, এতে এক চিমটি লবণ মিশিয়ে নিন। চিনি দেবেন না। এবার পান করুন প্রতিদিন সকালে। এটি আপনার দেহের বাড়তি মেদ ও চর্বি কমাতে সব চেয়ে ভালো উপায়। * চিনিযুক্ত খাবার খাবেন না: মিষ্টি বা মিষ্টি জাতীয় খাবার, কোল্ড ড্রিংকস এবং তেলে ভাজা স্ন্যাক্স থেকে দূরে থাকুন। কেননা এ জাতীয় খাবারগুলো আপনার শরীরের বিভিন্ন অংশে, বিশেষত পেট ও উরুতে খুব দ্রুত চর্বি জমিয়ে ফেলে। তাই এগুলো খাওয়ার পরিবর্তে ফল খান। * মশলা খান: রান্নায় অতিরিক্ত মশলা ব্যবহার করা ঠিক নয়। তবে কিছু মশলা ওজন কমাতে সাহায্য করে ম্যাজিকের মতো। রান্নার ব্যবহার করুন দারুচিনি, আদা ও গোলমরিচ। এগুলো আপনার রক্তে শর্করার পরিমাণ কমাবে ও পেটের মেদ কমাতে সাহায্য করবে। * মাংস থেকে দূরে থাকুন: অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত মাংস যতটা সম্ভব এড়ি...

যৌনশক্তি বারাতে চাই....

ছবি
👌মধু:মধুর ব্যাবহার সেই প্রাচিন কাল থেকে যৌন বা কাম শক্তির জন্য মধু একটি প্রধান শক্তিধর ঔষধ বলে মনে করাহয়। রাতে ঘুমানোর অাগে ১০মিলি বা চা চামচের দুই চামচ এবং সকালে খালি পেটে ১০ মিলি বা চা চামচের দুই চামচ খাঁটি মধু খেলে উপকার পাবেন। এটা পরীক্ষিত। 👌রসুন যৌন অক্ষমতার ক্ষেত্রে রসুন খুব ভালো ফল দিয়ে থাকে৷ রসুন কে ‘গরীবের পেনিসিলিন’ বলা হয়৷ কারণ এটি অ্যান্টিসেপ্টিক এবং immune booster হিসাবে কাজ করে আর এটি অতিঅ সহজলভ্য সব্জী যা আমারা প্রায় প্রতিনিয়্ত খাদ্য হিসাবে গ্রহন করে থকি৷ আপনার যৌন ইচ্ছা ফিরে আনার ক্ষেত্রে এর ব্যবহার খুবই কার্যকরী৷ কোন রোগের কারণে বা দুর্ঘটনায় আপনার যৌন ইচ্ছা কমে গেলে এটি আপনাকে তা পুনরায় ফিরে পেতে সাহায্য করে৷এছাড়া যদি কোন ব্যক্তির যৌন ইচ্ছা খুব বেশী হয় বা তা মাত্রাতিরিক্ত হয় যার অত্যধিক প্রয়োগ তার নার্ভাস সিস্টেমের ক্ষতি করতে পারে এমন ক্ষেত্রে ও রসুন খুব ই কার্যকরী৷ প্রতিদিন দু থেকে তিনটি রসুনের কোয়া কাঁচা অবস্থায় চিবিয়ে খান৷ এতে আপনার যৌন ইচ্ছা কমে গিয়ে থাকলে তা বৃদ্ধি পাবে৷ এ ছাড়া গমের তৈরি রুটির সঙ্গে রসুন মিশিয়ে খেলে তা আপনার শরীরে স্পার্ম ...

ঘুম সম্পর্কে কি বলে বিশেষজ্ঞরা....?

ছবি
d ঘুম মানব দেহের জন্য অতি প্রয়জনিয়, অাজ অালচনার বিষয় ঘুম নিয়ে .... আজ বিশ্ব ঘুম দিবস। তাই এখানে ঘুম সম্পর্কে কী করবেন এবং কী করবেন না তা জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। ১. ঘুমের আগে গভীরভাবে শ্বাস টেনে নিন এবং শ্বাস ছেড়ে দিন। এতে যাবতীয় মানসিক ও শারীরিক চাপ কমে আসবে। ঘুমের জন্যে দ্রুত প্রস্তুত হয়ে যাবে দেহ। আপনি টানা ৫ মিনিট ধরে হলকাভাবে শ্বাস-প্রশ্বাসের এই প্রক্রিয়া চালিয়ে যেতে পারেন। ঘুম আসবে শিশুর মতো। ২. ঘুমের ঘণ্টাখানেক আগ থেকে সব গেজেট থেকে মুক্তি নিতে হবে। স্মার্টফোন, ট্যাব, কম্পিউটার, টেলিভিশন বন্ধ করে দিন। ঘুমের জন্যে প্রস্তুতি নিতে থাকুন। প্রযুক্তিযন্ত্র থেকে ব্লুলাইট বেরিয়ে আসে যা মস্তিষ্ককে উত্তেজিত করে। এতে ঘুম চলে যায়। ৩. সঙ্গীত থেরাপি বিছানায় গা এলিয়ে দিয়ে হালকা মিউজিক শুনতে পারেন। হালকা মেজাজের সঙ্গীত থেরাপির মতো কাজ করে। যেমন- পাখির গান, জলপ্রপাতের শব্দ বা বনের শব্দ ইত্যাদি ঘুম আনে খুব দ্রুত। ৪. সুঅভ্যাসে মন দিতে হবে। উত্তেজনাপূর্ণ উপন্যাস কিংবা ধুম ধাড়াক্কা সিনেমা দেখে কিন্তু ঘুমের আমেজ নষ্ট হয়ে যায়। শান্তিপূর্ণ ঘুমের জন্যে দেহ-মনে শান্তি দরকার। ঘুম...

কালো বা ব্লাক টমেটো ক্যান্সারের সঙ্গে লরতে সক্ষম...!

ছবি
টমেটো বলতে অামরা লাল টুকটুকে টমেটো চিনেথাকি। কালো বা ব্লাক টমেটো ক্যান্সারের সঙ্গে লরতে সক্ষম...! ব্রিটেনে সবার প্রথমে এই কালো টমেটোর উৎপাদন হয়। মিউটেশনের মাধ্যমেই এই টমেটোর উদ্ভব বলে জানা যায়- ১. মনে করা হয় এই ধরনের বিশেষ টমেটো ক্যান্সারের সঙ্গে লড়তে সক্ষম। ২. বলা হয়, নিয়মিত কালো টমেটো খেলে হৃদয়ঘটিত সমস্যা দূরে সরিয়ে রাখা যায়। ৩. ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়ামও পাওয়া যায় এতে যা রক্ত সঞ্চালনকে স্বাভাবিক রাখে। এককথায় রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখে। ৪. সুগারের সমস্যা সমাধানে কালো টমেটো আপনার পক্ষে উপকারী প্রমাণিত হতে পারে। ৫. চোখের জন্য উপকারী এই টমেটো। ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি ঘাটতি পূরণ করে এটি। পৃথিবী অাজ মানুষকে নতুন জীবনের হাতছানি হোক কালটমেটো রোগ নিয়ন্ত্রণে এক অনন্য উৎস....!

হেপাটাইটিস বি কি...?

ছবি
হেপাটাইটিস বি কি ? বিশ্বব্যাপী হেপাটাইটিস ‘বি’ ভাইরাস একটি ভয়াবহ স্বাস্থ্য বিষয়েক সমস্যা । হেপাটাইটিস বি এক ধরনের বি-ভাইরাস যা মুলত প্রথমে লিভারকে আক্রমণ করে থাকে। এর সংক্রমণের ফলে পৃথিবীর অন্যতম ঘাতক ব্যাধি লিভার সিরোসিস ও লিভার ক্যান্সার হয়ে যায় । রক্ত ও রক্তজাত পদার্থ মূলত এই ভাইরাসের প্রধান বাহক। প্রাথমিক পর্যায়ে এই ভাইরাসে আক্রান্ত- রোগী সাধারণ ভাবে কোনো লক্ষণ বহন করে না, অথচ এদের মাধ্যমে অন্যরা সংক্রমিত হয়ে যায়। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যে, রক্তরস, লালা, বীর্য ও বুকের দুধ এক দেহ থেকে অন্য দেহের মধ্যে ভাইরাস বিস্তারে সহায়তা করে। সাধারণত আক্রান্ত মায়ের শিশু সন্তান, আক্রান্ত পরিবারের অন্যান্য সদস্যবৃন্দ , বহুবার রক্ত গ্রহণকারী রোগী, মাদকাসক্ত ব্যক্তি, মানসিক রোগগ্রস্ত ব্যক্তি, স্বাস্থ্যসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান যথা হাসপাতালে কর্মরত ব্যক্তিবর্গ-যেমন চিকিৎসক, সেবিকা, ল্যাবরেটরিতে কর্মরত ব্যক্তি, দন্তরোগের চিকিৎসকেরা এই ভাইরাসে আক্রান্ত- হতে পারে । হেপাটাইটিস বি ভাইরাস এর মূল ইতিহাস: ইতিহাসে খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম শতাব্দীতে হিপোক্রেটিসের আমলে মহামারী হিসেবে এক জন্ডিসের কথা পাওয়...

গরমে কিছুটা পরামর্শ মেনে চলুন....!

ছবি
গরমে অারাম বা প্রশান্তি পাবার জন্য কাপর,খাদ্য পানিয়,গোসল সহ কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়। বাংলাদেশ ষড় ঋতুর দেশ। এখন গ্রীষ্মকাল। জৈষ্ট্যের প্রচন্ড গরমে ও আদ্রতায় জনজীবন অতিষ্ট। প্রচন্ড সূর্যরশ্মির কারণে স্বাস্থ্য সমস্যা বেড়ে যায়। ডায়রিয়া, হজমের ব্যাঘাত, বমি, জ্বর ও পানি স্বল্পতা, অনেক ক্ষেত্রে হিটস্ট্রোক দেখা দেয়। গরমে সুস্থ থাকার জন্য সঠিক খাদ্য নির্বাচন বা অত্যবশ্যকীয় খাবারের উপস্থিতি শরীরকে সুস্থ ও স্বাভাবিক রাখতে পারে। গরমে প্রচুর ঘামের কারণে শরীর থেকে প্রচুর পানি ও লবণ বের হয়ে যায়। ফলে পানি স্বল্পতা দেখা দেয়। শরীরের স্বাভাবিক কর্মক্ষমতা নিয়ন্ত্রণে পানির প্রয়োজন। তাই শরীরের পানির স্বল্পতা রোধ করতে দিনে কমপক্ষে আট থেকে দশ গ্লাস পানি পান করা প্রয়োজন। তৈলাক্ত ও অতিরিক্ত মসলাযুক্ত খাবার, রাস্তার খোলা খাবার, বিভিন্ন আকৃষ্ট পানীয় (খোলা শরবত, কাটা ফল, আখের রস) থেকে এড়িয়ে চলতে হবে। কেননা এসব খাবার হজমে ব্যাঘাত, বমি, ডায়রিয়া, পানিবাহিত রোগ, জন্ডিস, টায়ফয়েড, হেপাটইটিস ইত্যাদি রোগ দেখা দিতে পারে। ক্যাফেইন সমৃদ্ধ খাবার চা-কফি, কোমল পানীয় ইত্যাদি যথা সম্ভব কম খাওয়া প্র...

অ্যান্টিবায়োটিক এর জন্য মৃত্যুর ঝুঁকি বারছে...?

ছবি
প্রতিদিন খাদ্যগুণ পুষ্টিকর খাবার এর জন্য ব্রয়লার মুরগী,গরু,ছাগল সহ সব ধরনের পশুকেই নিয়মিত ভাবে প্রায় প্রতিদিনই অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ খাওয়ানো হয়। প্রতি বছর বিশ্বে এই উদ্দেশে প্রায় ৬৩ হাজার ১৫১ টন এরও বেশী অ্যান্টিবায়োটিক লাগে। অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ালে যে খাদ্য গ্রহণ করে পশুরা তা থেকে সহজেই তাদের দেহে মাংসপেশি উৎপাদিত হয়। আগেভাগে প্রয়োগ করা অ্যান্টিবায়োটিকের প্রভাবে সহজে রোগবালাইয়ে আক্রান্ত না হওয়ার কারণেই এমনটা ঘটে। কিন্তু এভাবে কৃত্রিম উপায়ে উৎপাদিত এই মাংসই বেশিরভাগ খাদ্যবাহিত রোগের সংক্রমণ এবং আমাদের দেহকে অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী করে তোলার প্রধান কারণ বলে পুষ্টিবিশেষজ্ঞরা মনে করেন। এখন আর মানুষের দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না এই কারণেই। অথচ বিশ্বের বেশিরভাগ পশু মাংসই উৎপাদিত হয় এখন এই উপায়ে। দেহে অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধের কার্যকারিতার অভাবে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর অন্তত ৭/৮ লাখ মানুষ অকালে মারা যাচ্ছেন। যুক্তরাষ্ট্রে মারা যায় ২৩ হাজার, ইউরোপে মারা যায় ২৫ হাজার আর ভারতে শুধু ৬৩ হাজার শিশু মারা যায় এই কারণে। এ থেকেই ধারণা পাওয়া যেতে পারে বাংলাদেশের মতো স্ব...