পোস্টগুলি

শিম এর উপকারীতা কি

ছবি
শিমঃ অামাদের দেশে শীতকালের একটি জনপ্রিয় সবজি শিম। বাংলাদেশের প্রায় সব এলাকাতেই চাষ হয় শিমের। প্রতি ১০০ গ্রাম শিমে ৮৬ দশমিক ১ গ্রাম জলীয় অংশ আছে। এতে খনিজ উপাদান রয়েছে শূন্য দশমিক ৯ গ্রাম, আঁশ ১ দশমিক ৮ গ্রাম ও ক্যালোরি বা খাদ্যশক্তি রয়েছে ৪৮ কিলো ক্যালোরি। এছাড়াও শিমে ৩ দশমিক ৮ গ্রাম প্রোটিন, ৬ দশমিক ৭ গ্রাম শর্করা, ২১০ মি.গ্রাম ক্যালসিয়াম ও ১ দশমিক ৭ মি.গ্রাম লৌহ পাওয়া যায়। এসব উপাদান ছাড়াও শিম জিঙ্ক, ভিটামিন সি ও নানা রকম খনিজ উপাদানে সমৃদ্ধ ।নিচে শিমের ১০ উপকারিতা জেনে নিনঃ- (১)গর্ভবতী মহিলা ও শিশুর অপুষ্টি দূর করতে শিম বেশ উপকারী। (২)খনিজ উপাদানে সমৃদ্ধ হওয়ায় শিম চুল পড়া কমাতে সাহায্য করে ও চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। (৩) কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে ও কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। (৪) নিয়মিত শিম খেলে তা ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে। (৫)শিমে সিলিকনজাতীয় উপাদান থাকে যা হাড় সুগঠিত করে। (৬) কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে ও শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে শিম সাহায্য করে। (৭) নিয়মিত শিম খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি অনেকটাই কমে আসে। (৮) শিমের ফুল রক্ত ...

ব্লগার মন্জু bloggermonju

ছবি
"অামার সম্পর্কে" অামি blogger monju অসত অসত্য এবং অন্যায়কারী যে হোক মাথা নত না করার এবং অন্যায়কে প্রতিহত করার জন্য শক্তিগড়ে তুলতে সদা প্রস্তুত অাছি। কারন অামি মানুষ রোবট নই সত্যর পথে তোমাদের সাথে। Blogger/Writer-এ শুরু করেছেন bloggermonju #অামার... বয়স... তখন...  ৭বছর, অামি... O.T (অপারেশন  থিয়েটার) থেকে...  বেরহলাম... অামার..  পাঞ্জাবিটায়...  রক্তের...  দাগ, বাবা..  কাঁদছেন..! অামিঃ বাবা তুমি কাঁদছো....? বাবাঃহাসলেন বল্লেনঃ এটা অানন্দ অশ্রু....! ঠিক এর- ১১ বছর পরে.. পরীক্ষার রেজাল্ট... পেলাম, বাবাঃঅাবার কাঁদলেন,  অামিঃবাবা তুমি কাঁদছো..? বাবাঃহাসলেন বল্লেনঃএটা  অানন্দ অশ্রু...! ঠিক.... কিছুদিন  পরে.. বাবা  অসুস্থ-হলেন অামি কাঁদলাম, বাবা..  সুস্থ-হলেন অামি হাসলাম, কিন্তু অামার অানন্দ অশ্রু বের হলনা। অবশেষে.. বুঝলাম.. বাবার.. ভালবাসার... গভিরতা  অামার... থেকে..  অনেক বেশী। অামি...  বাবা...

মেসতা জন্য সমাধান কি....!

ছবি
>>ন্যাচারাল কিছু ব্যবহার করে দেখতে পারেন যেমনঃপাকা পেঁপে চটকে সপ্তাহে দুই তিন দিন দিতে পারেন, নিয়ম গোসলের ৩০ মিঃ অাগে মুখে মেস্তার উপার লাগাবেন এর পরে শুকিয়ে গেলে গোসল করে ধুয়ে নিবেন। পেঁপের কয়েটা পিচ ফ্রিজে রেখে সপ্তাহ খানেক এভাবে ব্যাবহার করা জায়। >>মেছতার দাগ দূর করতে অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার বেশ কার্যকর। সমপরিমাণ অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার এবং পানি একসাথে মিশিয়ে নিন। এর সাথে কিছু পরিমাণে মধু মেশান। (যেননঃ১চামচ অাপেল সাইডার/১চামচ পানি এবং অাদা চামচ মধু নিন।) এই মিশ্রণটি ত্বকের দাগের উপর ব্যবহার করুন। প্রতিদিন একবার করে ব্যবহার করুন। কিছুদিনের মধ্যে পার্থক্য দেখতে পাবেন।

টাক মাথায় পুনরায় চুল গজানোর পরীক্ষিত ঔষধ ১০০% কার্যকর...!

ছবি
টাক নিয়ে চিন্তার সমাধান এটাই Trugain ট্রুগেইন ব্যবহার করে দেখতে পারেন অামার পরিচিত দুই জন এটা ব্যবহার করে উককৃত হয়েছে। মাথার যে স্থানে চুল পড়ে সেই স্থানে ড্রপার দিয়ে ১মি: করে দিনে ২ বার প্রয়াগ করতে হবে।প্রতিদিন সকালে ও রাত্রে দুইবার মাথার ত্বকের উপরিভাগে চুল হারানো অংশে প্রয়োগ করুন। এটি সম্পূর্ন রূপে শুকিয়ে যাওয়ার জন্য ব্যবহার করার পর কমপক্ষে ৪ ঘন্টা সময় দিতে হবে। ট্রগেইন রাতে ঘুমাবার ২-৪ ঘন্টা পূর্বে ব্যবহার করতে হবে যেন এটি সম্পূর্নরূপে শুকিয়ে যায়। ট্রুগেইন ব্যবহার করার পূর্বে চুল ভালো করে পরিষ্কার করে শুকিয়ে নিতে হবে। নিয়মিত ব্যবহার করার পর সুফল পেতে অন্তত ৪ মাস পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।শরীরের অন্য কোন স্থানে ট্রুগেইন ব্যবহার করবেননা। ১৮ বছরের কম ও ৬৫ বছরের বেশী বয়সের মানুষের ট্রুগেইন ব্যবহার করা উচিত নয়। অার ভাল ফল পেতে সাথে ই-ক্যাপ বা E-Vita,  ই-ক্যাপসুল খেলে উপকার পাবেন।

ডায়াবেটিকস এর ইনসুলিন কমানোর গোপন ফরমুলা...!

ছবি
ডায়াবেটিকস নিয়ন্ত্রণ করার জন্য বা ইনসুলিন কমাতে প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর অাগে তিন অাঙ্গুলের দুই চিমটি কালিজিরা একটা পানের সাথে খেয়েনিন।সকালে একই নিয়মে খালিপেটে পান ও কালিজিরা খান এবং একঘন্টা পর ব্রাশ করুন। একটানা ৩০ দিন এইভাবে খেতে হবে, এতে ইনসুলিন ৫০% কমে অসলে অারও ভাল ফল পেতে এক থেকে দুই মাস ব্যবহার করুন। বিঃদ্রঃ পান ও কালিজিরা খাবার পরে রাতে ব্রাশ করা জাবেনা।বারতি স্বাদের জন্য কিছু ব্যবহৃত করা জাবেনা। ভালোমতো ঘুম : ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ভালো করে ঘুমানো খুব জরুরি। ঘুমের সমস্যার কারণে ওজনাধিক্য এবং ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বেড়ে যায়। ঘুম কেবল এসব সমস্যাই নয়, মস্কিষ্ক শিথিল করে মানুষকে কর্মক্ষম রাখতেও সাহায্য করে। নিয়মিত ব্যায়াম : প্রতিদিন ব্যায়াম করুন। শারীরিক কার্যক্রম দেহে টিস্যুর সংবেদনশীলতা বাড়াতে কাজ করে এবং ওজন ঠিক রাখে। ব্যায়াম রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে কার্যকরী। তবে ব্যায়াম শুরুর আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

মশা মারতে কামান ফিট করছেন....?

ছবি
বলুনতো মশার কয়েলের কাজকি..? মশা মারা না কি মশা তারান। অবাক হলেন অামার কথায় তাহলে লেখাটি অাপনার জন্য...! একটা মশার কয়েল একশ’টা সিগারেটের সমান ক্ষতি কর প্রভাব  ফেলছে অাপনার ফুসফুসে। যে দেশে হরলিক্স এর মত ব্রান্ড বি,এস,টি,অাই অনুমোদন হিন বছরের পর বছর মার্কেটিং করছে এমন কি এখন প্রয়জন মনে করেনা, সেখানে মশার কয়েল নিয়ে অালচনা বলতে পারেন এক ধরনের বৃথাতর্ক। নাকে তেল দিয় সচেতন মহল অচেতন হয়ে ঘুমাচ্ছে...! অনুসন্ধানে জানা যায়, বাজারে বর্তমানে দেড় শতাধিক ব্র্যান্ডের মশার কয়েল পাওয়া যায়। এর মধ্যে বিএসটিআই অনুমোদন আছে মাত্র ৪৫টির মতো ব্র্যান্ডের। এছাড়া অনুমোদন না থাকলেও বাকি এসব কয়েলে  বিএসটিআইয়ের লোগো ব্যবহার করছে। সাথে এখন বাজারে রয়েছে নিম্নমানের বিভিন্ন বিদেশী কয়েল, যা অধিকাংশই আমদানি হচ্ছে চীন থেকে। এ নিত্যব্যবহার্য মশার কয়েল বিএসটিআই বাধ্যতামূলক তালিকায়ও রয়েছে। তা সত্ত্বেও পর্যাপ্ত তদারকির অভাবে বাজারে বিক্রি হচ্ছে নিম্নমানের মানুষ মারার বিভিন্ন কয়েল। বর্তমানে বাজারে মাষ্টার, নাইস গোল্ড, রকেট, বাওমা, মা হাই কোয়ালিটি (নীল ও কমলা রঙের প্যাকেট), এক্সট্রা পাওয়ার, বোস্টার, ল...

মিষ্টিকুমড়া এর স্বাস্থ্যকর গুন কি...?

ছবি
মিষ্টি কুমড়া একটি গ্রাম বাংলার জনপ্রিয় সবজি বা তরকারী। বাংলাদেশের অাবহাওয়া মিষ্টি কুমড়া চাষের জন্য  অতি উত্তম। মিষ্টি কুমড়াতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। এই ভিটামিন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। সর্দি-কাশি ও জ্বরের মতো অসুখ থেকে দূরে রাখে। কুমড়াতে স্বল্প ক্যালোরি আর প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। ফলে খাবার খুব দ্রুত হজম হয়। হজমের গণ্ডগোলে  কুমড়া খেতে পারেন নিশ্চিন্তে। অ্যান্টি অক্সিডেন্টে ভরপুর কুমড়া ক্যানসার প্রতিরোধ করে। কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে মিষ্টি কুমড়া। কুমড়াতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-এ রয়েছে। ভিটামিন-এ দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে। চুল ও ত্বকের জন্যও উপকারী এটি। গাজরের তুলনায় কুমড়োতে বেশি পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন রয়েছে যা চোখের জন্য ভালো। কুমড়োতে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম ও ভিটামিন-সি যা অবসাদ, ক্লান্তি, ডিপ্রেশন দূর করে। মিষ্টি কুমড়ায় থাকা পটাসিয়াম ব্লাড প্রেশারের রোগীদের জন্য উপকারী। মিষ্টি কুমরা দামে সস্তা ফলে ধনি গরিব সকলের এটি ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে। তাই প্রতিদিন অাপনার খাদ্যগুণে ভরপুর সবজী মিষ্টি কুমড়ো খেতে পারেন।