গানের জগতের স্মৃতী "কলের গান "


কলের গান:--
সঙ্গিত অঙ্গনে কলের গানের অবদান
অপরিসীম।
গান কে মানুষের হৃদয়ে যে যন্ত্রটি সর্ব প্রথম পরিচয় করিয়ে দেন সেটি কলের গান।গান পছন্দ করেনা এমন মানুষ খুজে পাওয়া প্রায় অসম্ভাব।
 এক সময় অভিজাত
পরিবারে গান শোনার জন্য কলের গান ব্যাবহার করাহত।
অামাদের তরুন প্রজন্ম হয়তো এ সম্পর্কে খুব কমই জেনে থাকবে।
বর্তমান ডিজিটাল যুগে স্মার্স ফেন, অাইফেন, ট্যাব আর এমপি থ্রি ও ফের এর কিছু দিন আগে V.C.R এবং C.Dও D.V.D  এর  অাধুনিকতার দাপটে সে গুলির এস্থান  বর্তমানে মেমরি কার্ড এ রূপনিয়েছে।
 টমাস আলভা এডিসন ১৮৭৬ সালে কাঠের বাক্সের ওপরে চোঙ্গা লাগান যন্ত্রটি আবিস্কার করেন।
 টমাস আলভা এডিসন তখন যন্ত্রটির নাম দিলেন "ফোন গ্রাম"  এর ১০ বছর পর ১৮৮৮ সালে জার্মান বিজ্ঞানী বর্নিলার টিন ফয়েল "ফোন গ্রাম"কে  কিছুটা মডিফাই করে নাম দেন  "গ্রামোফেন" এটিকে ঘিরে ১৮৯৮ সালে জার্মানিতে গড়ে ওঠে বিশ্বের গ্রামফোন প্রতিষ্ঠান।
এর পরে কলকাতায় ১৯০৮ সালে এশিয়ার প্রথম কলের গান কারখানা স্থাপিত হয়।
কেন বিদ্যুতিক শক্তি ছাড়াই স্প্রিং-পেনিয়ামের সাহায্যে চালিত এ
যন্ত্রটিতে ডিস্ক রেকট বসিয়ে চাবি ঘুড়িয়ে শক্তি তৈরী করে মাইক্রোফোন সাউন্ডবক্সে পিন ডুকিয়ে সাউন্ডবক্সটি রেকডের উপর আস্তে করে বসিয়ে চালু করলেই রেকট টি ঘুরতে থাকে অার পিন ঘর্ষনের ফলে গান শোনাযেত।
১৯৬০থেকে১৯৭০ কলের গানের ব্যাপক জনপ্রিয়তা থাকলেও ১৯৮০এর দশক থেকে ১৯৯০ এর দশকে তা আরও মর্ডিফাই হয়ে আসে ক্যাসেট প্লেয়ার।
বর্ত মানে কলের গান জাদুঘরে সেলফে যায়গা করে নিয়েছে।


মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

অাগরা শাক মানুষের জন্য ক্ষতিকর .....!

Mia Khalifa মিয়া খলিফা sex সমাচার

থানকুনি পাতার স্বাস্থ্য উপকারিতা কি....?