উদ্যোক্তা হবার বেতিক্রম গল্প.....
ঘটনাটি ১৯৮২ সালের ঘটনা অামার এলাকায় বড় ভাইয়ের কাছথেকে শোনা। তবে সত্যি ১০০% রিয়েল। যাইহোক ঘটনাটি যেরকম শুনেছি ঠিক সেরকম হুবু-হু তুলে ধরলাম....
একজন ফেরারি অাসামি পালিয়ে ঘুরছে তার হাতে মাত্র ৫০ টি টাকাই সম্বল ১৯৮২ সালের ৫০ টাকা বর্তমান বাজারের ৭০০/-থেকে ৮০০/-টাকার মতো ভেলু একেবারেই কমনয়। তখন হোটেলে ১০-১২ টাকায় পেটপুরে খেতে পাওয়া যেতো । যাইহোক তিনি চিন্তা করলেন ৫০ টাকাদিয়ে দুই একদিন চলার পরে কি করবেন তাকে কে সাহায্য করবে। এই চিন্তা থেকে তিনি সিধান্ত নিলেন কিছু একটা করতে হবে। লোকটি একটি বালতী কিনলেন তখন প্লাস্টিকের বালতী ছিলোনা। টিনের বালতী লোহার রডের বেকানো মোটা হাতোল, অাখেঁর গুর কিনলেন , সাথে কয়েকটি বেল কিনে নিলেন। এভাবেই তিনি ফেরারি জীবনে যশোর শহরে বেলের শরবত বিক্রি করতে লাগলো প্রতিদিন লোকে তার সরবত খেতে লাগলো ভালো লাভ হতে লাগলো। প্রতিদিন সকালে শরবত বিক্রি করে বেশ ভালো অায় হতে লাগলো, তখন বেলের শরবতের বেস কদর ছিলো। পরে অামরা ফালি করে কাসুন্দি দিয়ে বিক্রি করলেন অারো ভালো বিক্রি হলো, একটি গাড়ি বানালেন পুরাতন রিক্সার টায়ার লাগিয়ে তাতে বাড়াইর অাচার, চালতার অাচার, বাদাম বিক্রি এভাবে চলতে লাগলেন ফেরারি জীবন । যেখানে লোকের সমাগম যেখানে যাত্রা, সিনেমা, ফুটবল খেলা চলতো সেখানেই হাজির হতেন তার পরসা নিয়ে অাচারের গাড়ি নিয়ে । এভাবে এক বছর দুই বছরে বেশ টাকাও জমালেন।সাথে সাথে তিনি ব্যবসায় পরিবর্তন অানলেন। ১৯৮৫ সালের প্রথম দিকে যশোরে ভাঙ্গারির ব্যবসা শুরু করলেন এর পরে অার কখনো পিছনে ফিরে তাকাননি দিনে দিনে হলেন লাখপতি। কন্ডেস্ মিল্কের খালি কৌটা কালেকশন করে সেই টিন অাবার মেশিনে দিয়ে তৈরি হলো মশার কয়েলের স্ট্যান্ড ভাগ্য বদলে গেল। বেশ কয়েকটি মশার কয়েল কোম্পানির স্টান্ড সাপ্লাই করতে লাগলেন। এরপর ২০০৪ সালে শুরু করলেন বরফকল, সমিল সহ কাঠের ব্যবসা হয়েগেলেন কোটিপতি। গল্পটি বলার সময় তার জীবনের গল্প সেয়ার করতে করতে দুইচোখ বেয়ে গড়িয়ে পরলো পানি। জীবন পাল্টে যাওয়ার একটি সফল গল্প।
একজন ফেরারি অাসামি পালিয়ে ঘুরছে তার হাতে মাত্র ৫০ টি টাকাই সম্বল ১৯৮২ সালের ৫০ টাকা বর্তমান বাজারের ৭০০/-থেকে ৮০০/-টাকার মতো ভেলু একেবারেই কমনয়। তখন হোটেলে ১০-১২ টাকায় পেটপুরে খেতে পাওয়া যেতো । যাইহোক তিনি চিন্তা করলেন ৫০ টাকাদিয়ে দুই একদিন চলার পরে কি করবেন তাকে কে সাহায্য করবে। এই চিন্তা থেকে তিনি সিধান্ত নিলেন কিছু একটা করতে হবে। লোকটি একটি বালতী কিনলেন তখন প্লাস্টিকের বালতী ছিলোনা। টিনের বালতী লোহার রডের বেকানো মোটা হাতোল, অাখেঁর গুর কিনলেন , সাথে কয়েকটি বেল কিনে নিলেন। এভাবেই তিনি ফেরারি জীবনে যশোর শহরে বেলের শরবত বিক্রি করতে লাগলো প্রতিদিন লোকে তার সরবত খেতে লাগলো ভালো লাভ হতে লাগলো। প্রতিদিন সকালে শরবত বিক্রি করে বেশ ভালো অায় হতে লাগলো, তখন বেলের শরবতের বেস কদর ছিলো। পরে অামরা ফালি করে কাসুন্দি দিয়ে বিক্রি করলেন অারো ভালো বিক্রি হলো, একটি গাড়ি বানালেন পুরাতন রিক্সার টায়ার লাগিয়ে তাতে বাড়াইর অাচার, চালতার অাচার, বাদাম বিক্রি এভাবে চলতে লাগলেন ফেরারি জীবন । যেখানে লোকের সমাগম যেখানে যাত্রা, সিনেমা, ফুটবল খেলা চলতো সেখানেই হাজির হতেন তার পরসা নিয়ে অাচারের গাড়ি নিয়ে । এভাবে এক বছর দুই বছরে বেশ টাকাও জমালেন।সাথে সাথে তিনি ব্যবসায় পরিবর্তন অানলেন। ১৯৮৫ সালের প্রথম দিকে যশোরে ভাঙ্গারির ব্যবসা শুরু করলেন এর পরে অার কখনো পিছনে ফিরে তাকাননি দিনে দিনে হলেন লাখপতি। কন্ডেস্ মিল্কের খালি কৌটা কালেকশন করে সেই টিন অাবার মেশিনে দিয়ে তৈরি হলো মশার কয়েলের স্ট্যান্ড ভাগ্য বদলে গেল। বেশ কয়েকটি মশার কয়েল কোম্পানির স্টান্ড সাপ্লাই করতে লাগলেন। এরপর ২০০৪ সালে শুরু করলেন বরফকল, সমিল সহ কাঠের ব্যবসা হয়েগেলেন কোটিপতি। গল্পটি বলার সময় তার জীবনের গল্প সেয়ার করতে করতে দুইচোখ বেয়ে গড়িয়ে পরলো পানি। জীবন পাল্টে যাওয়ার একটি সফল গল্প।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন