পোস্টগুলি

সুইজারল্যান্ডের বাংকে দিন দিন বাংলাদেশিদের টাকা বারছে।

ছবি
সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশিদের আমানতের পরিমাণ আবারো বেড়েছে। ২০১৮ সালে বাংলাদেশিদের মোট সঞ্চয়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬১ কোটি ৭৭ লাখ সুইস ফ্র্যাংক। প্রতি ফ্র্যাংক ৮৭ টাকা ধরলে বাংলাদেশি মুদ্রায় দাঁড়ায় প্রায় পাঁচ হাজার ৩৭৩ কোটি টাকা। জমাকৃত এ টাকার পরিমাণ দেশের কমপক্ষে ১২টি বেসরকারি ব্যাংকের পরিশোধিত মূলধনের সমান। সুইজারল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ব্যাংক সুইস ন্যাশনাল ব্যাংকের (এসএনবি) ‘ব্যাংকস ইন সুইজারল্যান্ড’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোর গ্রাহকদের তথ্য গোপন করার আইন অনেক কঠোর। তবে সম্প্রতি আন্তর্জাতিক চাপে কিছু কিছু তথ্য প্রকাশ করছে দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কোন দেশের নাগরিকদের কত অর্থ জমা আছে তা প্রতিবেদন আকারে প্রকাশ করা হয়। তবে একক অ্যাকাউন্টের তথ্য প্রকাশ করা হয় না। সুইজারল্যান্ডে ব্যাংকের সংখ্যা ২৪৮টি। গ্রাহকের নাম-পরিচয় গোপন রাখতে কঠোর তারা। ধারণা করা হয়, অবৈধ আয় ও কর ফাঁকি দিয়ে জমানো অর্থ এখানে রাখা হয়। বৃহস্পতিবার এসএনবির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ২০১৮ সালের প্রতিবেদনে দেখা যায়, বাংলাদেশিদের আমানত দাঁড়িয়েছে ৬১ কোটি ৭৭ লাখ সুইস ...

বলির পাঁঠা রিফাত....!

ছবি
এটা পরিস্কার যে মেয়েটি মোটেই ভালোনা, ঐ ছেলেটার সাথে মেয়েটার একটা সময় সম্পর্কে জরিয়ে ছিল যার কারনে ঐ ছেলে নিজের স্ত্রী বলে দাবিকরে।  অার যখন ফ্যামিলি সন্ত্রাসীর সাথে বিয়ে দিতে চায়নি তখন রিফাতদের সাথে বিয়ে হয়। এর কঠিন বা নিখুঁত বিন্যাসের ছকে রিফাতের মৃত্যুহয় । মেয়ে এবং মেয়ের ফ্যামিলিই এর জন্য দাই হওয়া উচিৎ অার বলির পাঠা রিফাতের মত ছেলেরা। ঘতক নয়ন ভন্ড সংঙ্গে রিফাতের স্ত্রী মিন্নী। এটার থেকে অামাদের কিছু শিক্ষা নিতে হবে নয়তো বুঝতেই পারছেন...?  সঠিক  তথ্য  দিতেপারে রিফাত এর খুব কাছের বন্ধুরাই  । সূত্র জানায়, শনিবার (২৯ জুন) এ হত্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) হুমায়ুন কবির মিন্নির সঙ্গে ঘটনার বিষয়ে কিছু সুনির্দিষ্ট বিষয়ে আলাপ করতে রিফাতের বাড়িতে যান (শ্বশুরবাড়ি) যান। সেখানে মিন্নি উপস্থিত থাকলেও অসুস্থ বোধ করায় তিনি পুলিশের সঙ্গে কোনো কথা বলতে রাজি হননি। মানসিকভাবে বিপর্যস্ত মিন্নিকে কথা বলার জন্য চাপ দেয়নি পুলিশ। দ্বিতীয় দফায় রিফাতের বাড়িতে গিয়ে পুলিশ জানতে পারে তিনি (মিন্নি) নিজের বাবার বাসায় চলে গেছ...

ব্যারিস্টার সুমন

ছবি
ব্যারিস্টার সুমন জীবনের সম্পর্কে অতিতের স্মৃতিচারণ করে বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক পাশের পর আমি যখন ব্যারিস্টারি পড়াশোনা করার জন্য স্কলারশিপে লন্ডনে যাই তখন খরচ চালানোর জন্য আমি একটি রেস্টুরেন্টে চাকরি নেই। এমন সময় ক্লাস শুরুর ১৭ দিনের মাথায় খবর আসে, আমার জীবনের সবচেয়ে প্রিয় যে মানুষ আমার বাবা আর বেঁচে নেই।আমি এতোটাই অসহায় ছিলাম যে আমার বাবার জানাজায় আসার জন্য আমার টিকিটের টাকাটা পর্যন্ত ছিলো না। সেই সময় মোবাইল ফোনে আমি ফোন দিয়ে বলি আপনি ফোন টা ধরে রাখেন আর আমাকে বলুন আমার বাবার লাশটা এখন কোথায় আছে? প্রত্ত্যুতরে তিনি বলে,’এখন কবরের পাশে আছে ,নিচে নামাচ্ছি মাটি দিচ্ছি’ এ ভাবেই আমি আমার বাবার দাফনে অংশ নেই। এই ব্যাপারটা আমাকে অনেক নাড়া দিয়েছে । তখন থেকেই আমি সংকল্প করেছি যে টাকার পিছনে ছুটবো না। সমাজের কল্যানে নিজেকে নিয়োজিত রাখবো ।

ওষুধের জন্য গাছ

ছবি
আমরুল টক স্বাদের একটি শাক। কেউবা খায় রান্না করে আবার কেউবা খায় ওষুধ হিসেবে। এছাড়া ভিটামিন ‘সি’ এর অভাব দূর করতে, পেট পরিষ্কার করতে, ত্বক ভালো রাখতে, মুখের রুচি বাড়াতে, সর্দি-কাঁশি সমস্যায়, ডায়াবেটিকস নিয়ন্ত্রণে, প্রসাবের সমস্যায় ও আমাশয় রোগ নিয়ন্ত্রণে আমরুল শাক ওষুধের মতো কাজ করে। অনেকে এটি টক হিসেবেও রান্না করে খায়। এছাড়া বাচ্চারা এটিকে খেলার সামগ্রী হিসেবে ব্যবহার করে থাকে। রাস্তার আশে-পাশে, ঝোপ-ঝাঁড়ে, বাড়ির আনাচে-কানাচে ও বিভিন্ন গাছের গোড়ায় আমরুল শাক দেখতে পাওয়া যায়। বর্ষা মৌসুমে ও হালকা ভেজা মাটিতে এই শাক বেশি পাওয়া যায়। তবে সারাবছরই আমরুল শাক কম বেশি পাওয়া যায়। আমরুল শাকের পাতা তিনটি অংশে বিভক্ত। এর কাণ্ড ও পাতা সবুজ। পাতার প্রতিটি অংশ লাভ আকৃতির। এর কাণ্ড এক থেকে দেড় ইঞ্চি লম্বা হয়। এর পাতা এবং কাণ্ড নরম ও রসালো প্রকৃতির হয়ে থাকে। আমরুল শাকের ফুল দেখতে হলুদ রঙের। এর ফুল আকারে অনেক ছোট। ফুলের ভিতর পাঁচটি পাঁপড়ি থাকে। এছাড়া একটি পুংকেশর নিয়ে ফুলের মধ্যভাগ গঠিত। ফুলের ভিতর অসংখ্য পুষ্পরেণু থাকে যা এদের বংশবিস্তারে সাহায্য করে। সাতক্ষীরা জেলার অনেকে আমরুল শাককে সু...

Snake plant স্নেক প্লান্ট কি.....?

ছবি
স্নেক প্ল্যান্ট (Snake Plant)। নাম শুনে ভয় পেয়ে যাবেন না প্লিজ।পাতার আকৃতির জন্যই এই ধরনের নাম গাছটির। এই গাছের পাতার আকৃতি অনেকটা সাপের মত প্যাঁচানো বলেই হয়ত লোকে একে স্নেক প্ল্যান্ট বলে। তবে এর আরো একটি মজার নাম আছে, দেশের বাইরে অনেকেই একে মাদার ইন ল’স(Mother in law's tongue ) টাং বলে ডাকে (যার বাংলা প্রতিশব্দ শাশুড়ির জ্বিহবা)। এই নাগরিক জীবনে আপনি খুব ব্যস্ত মানুষ, ইনডোর প্ল্যান্ট গুলোর যত্ন নেয়ার একদমই সময় পান না! সময়ের অভাবে যত্ন না নেওয়ায় বিবর্ন হয়ে ওঠেছে আপনার শখের গৃহসজ্জার গাছ গুলো। তবে আপনার দরকার সহজ পরিচর্যার ইনডোর প্ল্যান্ট যা কম যত্নেও থাকবে সজীব। হ্যা, আপনি ঘরের শোভা বাড়াতে বেছে নিতে পারেন এমন কিছু গাছ যা অল্প সময়ে খুব সহজেই পরিচর্যা করা যায় আর অযত্ন অবহেলায়ও সজীব সতেজ থাকে সব সময়।স্নেক প্ল্যান্ট (Snake Plant) হচ্ছে এমনই একটি গাছ।ঘর সাজানোর কাজে আমরা হর-হামেশাই ব্যবহার করে থাকি এই গাছ। সৌন্দর্য বাড়াতে অনেকেই শোবার ঘরেও এই গাছটি রাখেন। শোবার ঘরে এই গাছটি রাখার একটি বিশেষত্ব আছে আর তা হলো,এটি রাতে অক্সিজেন ছাড়ে।এই গাছ যদি ঘরে রাখেন, তাহলে ঘরে অক্সিজেনের কো...

ঔষধের গাছ

ছবি
বাংলাদেশ অতিপ্রাচীন একটি গাছ উলটকম্বল গাছের পাতা, ডাল, মূল, বাকল বিভিন্ন রোগের ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। গাছের বাকল ও ডাঁটা পানিতে ভিজিয়ে রাখলে আঠালো পদার্থ বের হয় যা কোষ্ঠ্যকাঠিন্য দূর করে। পাতার ডাঁটা প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া উপশম, আমাশয় রোগের জন্য উপকারী এবং পাতা ও কাণ্ডের রস গনোরিয়া, ফোঁড়া ও স্ত্রী রোগে উপকারী। গবাদিপশুর পাতলা পায়খানা, বিলম্ব প্রজনন এবং হাঁস-মুরগির বিভিন্ন চিকিৎসায় উলটকম্বলের ব্যবহার রয়েছে। উলটকম্বল বীজ থেকে ও ডাল কাটিংয়ের মাধ্যমে বংশবিস্তার করা যায়। তবে বীজ থেকে বংশবিস্তার খুবই সহজ পদ্ধতি।  বীজ সংগ্রহ পরবর্তী ১ থেকে ২ মাস পর তা বপন করা যায়। বপনের আগে দু’ঘণ্টা পানিতে ভিজিয়ে নিয়ে পানি ছেকে বাতাসে শুকিয়ে নিয়ে প্রস্তুতকৃত জমিতে বীজ ছিটিয়ে বা সারিতে বপন করা যায় মই দিয়ে সমান করে দিতে হবে। বীজ বপনের ৫ থেকে ৬ মাস পর গাছের পাতা, ডাল, মূল ব্যবহারের উপযোগী হয়।

বিষাক্ত পদার্থ শোষনের গাছ

ছবি
স্পাইডার প্লান্ট বাংলাদেশের যে কোনও নার্সারীতে গেলে এটা বেশ সস্তায় পেয়ে যাবেন। এই সস্তা গাছটি রুমের বাতাসের ৯০% পর্যন্ত বিষাক্ত পদার্থ শোষণ করে।স্পাইডার প্লান্ট (Spider plant) অন্যতম। নাসা’র (National Aeronautics and Space Administration NASA) মতে এই গাছ ঘরের শতকরা ৯০% দুষিত বাতাস বিশুদ্ধ করে। স্পাইডার প্লান্টের উৎপত্তিস্থল সাউথ আফ্রিকায়। এই গাছের বোটানিকেল নাম Chlorophytum composing । সরু এই গাছটি সাধারণত ৮/১০ ইঞ্চি লম্বা হয়। পাতার রং সবুজের মধ্যে সাদা ডোরা কাটা।  তবে মাঝে মাঝে শুধু সবুজও হয় । গাছ থেকে বের হয় ছোট ডাল, ডালের মাথায় ফুটে সাদা সাদা ফুল। ফুল থেকে হয় ছোট্ট চারা গাছ।