পোস্টগুলি

গোপন কথা শিনছে গুগল........

ছবি
গুগল অ্যাসিস্ট্যান্টের সঙ্গে গ্রাহকদের আলাপচারিতার এক হাজারেরও বেশি সাউন্ড রেকর্ডিং ফাঁস হয়েছে বলে জানিয়েছে গুগল। নিজেদের এক সহযোগীর মাধ্যমে এই রেকর্ডিংগুলো বেলজিয়ান এক সংবাদ সাইটের কাছে ফাঁস হয়েছে বলে বৃহস্পতিবার স্বীকার করেছে মার্কিন ওয়েব জায়ান্টটি। নিজেদের স্মার্ট অ্যাসিস্ট্যান্টগুলোর জবাব উন্নত করতে অ্যামাজন আর গুগলের মতো প্রতিষ্ঠানগুলো এসব অডিও রেকর্ড নিয়ে থাকে। তবে এগুলো গোপন রাখার কথা। বেলজিয়ান সাইট ভিআরটি'র দাবি এক ঠিকাদার তাদের কাছে এই সাউন্ড ক্লিপগুলোর নমুনা পাঠিয়েছে যা থেকে তারা ক্লিপগুলোতে থাকা কণ্ঠ শুনে কয়েকজনকে শনাক্তও করতে পেরেছে। কেউ যখন গুগল অ্যাসিস্ট্যান্টকে 'ওকে গুগল' বলে তারপর যে ধরনের আলাপচারিতা হয় সেগুলো গুগলের সংগ্রহে থাকে, এমন ক্লিপগুলো নিয়ে ভিআরটি পরীক্ষাও করেছে। এসব আলাপচারিতার মধ্যে কিছু মানুষের ঠিকানাও পাওয়া যায়। ওই সাইটের সঙ্গে কথা বলে সূত্রের বরাতে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনবিসি'র প্রতিবেদনে বলা হয়, আলাপচারিতাগুলোর মধ্যে এক হতাশ নারী ও কয়েকজন অসুস্থ মানুষের কথাও পাওয়া গিয়েছে। গুগলের সার্চবিষয়ক পণ্য ব্যবস্থাপক ডেভিড মোনসিজ ব...

কল্লাকাটা নিয়ে অাতংক

ছবি
কল্লাকাটা বরিশাল জেলা পুলিশ সুপার মোঃ সাইফুল ইসলাম জানান, বিষয়টি পুরোপুরি গুজব। আমাদের কাছে এধরণের কোনো অভিযোগ আসেনি। তবে কোনো এলাকায় সন্দেহজনক নতুন লোক দেখলে নিকটস্থ পুলিশকে জানানোর জন্যও তিনি এলাকাবাসীর প্রতি আহবান করেন। বিষয়টি পুরোপুরি গুজব দাবি করে পুলিশ কর্মকর্তারা তাদের ফেসবুক পেজে একাধিক স্ট্যাটাস পোষ্ট করেছেন। অপরদিকে জেলা প্রশাসক এসএম অজিয়র রহমান এধরনের আজগুবি গুজবে কান না দেওয়ার জন্য সকলের প্রতি অনুরোধ করেন।

কাঁকরোল সবজি হিসেবে স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী...!

ছবি
গ্রামবাংলার মানুষের কাছে অতি পরিচিত  বর্ষা মৌসুমে কাঁকরোল। সবজি হিসেবে কাঁকরোল অনেকের কাছে পরিচিত হলেও  কাঁকরোল সম্পর্কে বা এর পুষ্টি গুন অামরা খুব কমই জানি। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, কাঁকরোলের পুষ্টি উপাদান ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে এবং ক্যান্সার কোষের সংখ্যা বৃদ্ধিকে ধীর গতির করতে পারে। এতে নির্দিষ্ট একটি প্রোটিন থাকে, যা ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধিকে প্রতিহত করতে পারে। এজন্যই কাঁকরোলকে স্বর্গীয় সবজি বলা হয়। অ্যানেমিয়া কমাতে পারে কাঁকরোল। এতে প্রচুর আয়রন থাকার পাশাপাশি ভিটামিন সি ও ফলিক এসিডও থাকে। এ কারণে নিয়মিত এটি খেলে অ্যানেমিয়া কমানো সম্ভব হয়। যাদের কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি তারা কাঁকরোল খেতে পারেন। এটি উচ্চমাত্রার কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। হার্টের নানা অসুখ প্রতিরোধ করে কাঁকরোলে থাকা উচ্চমাত্রার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এটি কার্ডিওভাস্কুলার রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। সক্রিয় জীবনযাপনের পাশাপাশি কাঁকরোল খাওয়া হৃদস্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী। দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটায় বা প্রখর করে কাঁকরোল। চোখের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী ভিটামিন,বিটাক্যারোটিন ও...

ডায়াবেটিস ডায়েট মেনে খাদ্য খান।

ছবি
ডায়াবেটিস হলে শ্চিন্তা নয় উচিত কঠিন ডায়েট মেনে চলা। কিন্তু কেমন হবে তা? ডায়াবেটিস মানেই কিন্তু এই নয় খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে। ডায়াটিশিয়ানদের মতে, ডায়েটের নিয়ম মেনে চললে সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। রোগীও অনেকটা চাপমুক্ত থাকেন। খাওয়ার ধরন ডায়াবেটিক রোগীর আদর্শ ডায়েটের ৫০ শতাংশ হবে ফল ও সবজি। ২৫ শতাংশ কার্বোহাইড্রেট। বাকি ২৫ শতাংশ প্রোটিন। প্রোটিনের মধ্যে মাছ, চিকেন ও ডিম খাওয়া যেতে পারে। নিরামিশাষীদের জন্য পনির, সয়াবিন, ডাল থাকতে পারে। ডায়েটে টক দই থাকতেই হবে। সাধারণত এক জন ডায়াবেটিক রোগীর প্রয়োজন ১২০০-১৬০০ কিলো ক্যালরি। তবে রোগীর বয়স, লিঙ্গ, শরীরের গঠন, লাইফস্টাইলের ধরন, সুগার লেভেল এগুলোর উপরে নির্ভর করে ক্যালরি নির্ধারিত হয়। খেয়াল রাখতে হবে কোন সময়ে খাচ্ছেন, অনেক ক্ষেত্রে তা-ও গুরুত্বপূর্ণ। অনেক সময়েই চিকিৎসকরা নির্দিষ্ট সময়ে খাওয়ার কথা বলে থাকেন। বিশেষ করে যারা খাওয়ার সময়ে ইনসুলিন নেন, তাদের প্রতিদিন একই রকম রুটিন মেনে সময় ধরে খাওয়া উচিত। খাওয়াদাওয়া নিয়ন্ত্রণ করার সঙ্গে-সঙ্গে প্রতিদিন ব্যায়ামও জরুরি। ভারী ব্যায়াম না করে আধঘণ্টা হাঁটতে পারেন। কী কী খাওয়া যাবে ন...

হার্ট এট্যাকের বিষয় কিছু কথা....

ছবি
বয়স চল্লিশ হলেই শরীরের ক্ষয় হওয়া শুরু হয়। এ সময় একটু এদিক সেদিক হলেই শরীরে বড় বড় রোগের আক্রমণ বাড়ে। এ বয়সে সবচেয়ে বড় যে রোগ হতে পারে তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে হার্ট অ্যাটাক। রক্তচাপ যখন কিছুদিন ১৩০ এর উপরে থাকে এবং হৃৎপিণ্ডের উপরও ক্রমশ চাপ বাড়তে থাকে, একই সাথে রক্তে চর্বি জমে যায় তখন হার্টে ব্লক হয়েও অ্যাটাক হতে পারে। এ সময় রক্তের চর্বি কমানো, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা এবং হার্টের কার্যক্রম পরিপূর্ণ ভাবে সচল রাখা জরুরী। না হয় যে কোন মুহূর্তে বিপদ হতে পারে। বুক ব্যথা, অল্প পরিশ্রমেই হাঁপিয়ে যাওয়া, অতিরিক্ত রক্তচাপ থাকা হার্ট অ্যাটাক হওয়ার পূর্ব লক্ষণ। এসব দুরারোগ্য রোগে মানুষ সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা পাওয়ার অভাবে মারা যায়। অথবা হাসপাতালে নিলে ব্লক ধরা পড়ে এবং এর চিকিৎসা ব্যয় বহন করতে গিয়ে অনেক পরিবার নিঃস্ব হয়ে যায়। অথচ খুব সহজে, কম খরচ এবং ঘরোয়া ভাবে নিজের স্বাস্থ্যের যত্ন নিলেই এসব সমস্যা থেকে দূরে থাকা সম্ভব। এক কাপ দেশী রসুনের রস, এক কাপ আদার রস, এক কাপ লেবুর রস, এবং এক কাপ আপেল সিডার ভিনেগার নিয়ে চুলাতে দিন। তিন কাপ পরিমাণ হলে নামিয়ে ফেলুন। তার সাথে তিন কাপ খাঁটি মধু মি...

বাংলাদেশের হারবাল টিপস

ছবি
হারবাল টিপসঃ ১। চুলকানি জাতীয় চর্মরোগে নিমপাতা ও কাঁচা হলুদ বেটে গোসলের আধা ঘন্টা পূর্বে লাগালে ভাল হবে। ২। রক্ত আমাশয়ে ডুমুর গাছের শিকড়ের রস দিনে দু'বার খান। ৩। দাঁতের গোড়ায় ব্যথা হলে আক্রান্ত স্থানে সামান্য হলুদ লাগিয়ে দিন। ৪। দাঁতের মাড়িতে ক্ষত হলে বা দাঁত থেকে রক্ত পড়লে জামের বিচি গুড়ো করে দাঁত মাজলে উপকার পাবেন। ৫। ফোঁড়া হলে তা অনেক সময় না পেকে শক্ত দলার মত হয়ে যায়। কলমি শাকের কচি ডগা ও শিকড় একসঙ্গে বেটে ফোঁড়ার ওপর প্রলেপ দিয়ে দীর্ঘক্ষণ রেখে দিন। এতে ফোঁড়া পেকে যাবে। ৬। মচকে গিয়ে ব্যথা পেলে চালতা গাছের পাতা ও মূলের ছাল সমপরিমাণ একসঙ্গে বেটে হালকা গরম করে ব্যথার জায়গায় লাগালে উপকার পাওয়া যায়। ৭। ঠোঁটের দু'পাশে এবং মুখের ভেতরে অনেক সময় ঘায়ের মত হয়। গাব ফলের রসের সঙ্গে অল্প পানি মিশিয়ে কয়েকদিন মুখ ধুলে ঘা সেরে যায়। ৮। ডালসহ পুদিনা পাতা ৭/৮ ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রেখে সেই পানি ছেঁকে খেলে পেট ফাঁপা ভাল হয়। ৯। অনেকের গায়ে ঘামের দুর্গন্ধ হয়। বেল পাতার রস পানির সঙ্গে মিশিয়ে গা মুছলে তা কমে। ১০। মাথা ব্যথা হলে কালোজিরা একটা পুটলির ...

সফেদার স্বাস্থ্য কথা

ছবি
সফেদার কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা। ১) সফেদায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, আয়রন ও ফসফরাস যা হাড়ের গঠন মজবুত করে। ২) সফেদা কনজেশন এবং কাশি থেকে উপশম করতে সাহায্য করে। ৩) সফেদা অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান। প্রদাহজনক সমস্যা সমাধানে সমাধান করে। অর্থাৎ গ্যাসট্রিটিস ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। ৪) সফেদায় বিদ্যমান ভিটামিন এ চোখের সুরক্ষায় কাজ করে। রাতকানা রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমায়। ৫) সফেদা ওজন কমাতে সাহায্য করে। সফেদা নিয়মিত খেলে স্থুলতা জনিত সমস্যার সমাধান হয়। ৬) সফেদায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে গ্লুকোজ যা আমাদের শক্তি প্রদান করে। ৭) শুধুমাত্র সফেদা ফল নয়। সফেদা গাছের পাতারও ঔষধি গুণ রয়েছে। সফেদা গাছের পাতা ছেঁচে সদ্য ক্ষত হওয়া স্থানে দিলে দ্রুত রক্তপাত বন্ধ হয়। ৮) সফেদা ডায়রিয়া বিরোধী উপাদান হিসেবে কাজ করে ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার হাত থেকে দেহকে রক্ষা করে। ৯) সফেদা ফলের স্নায়ু শান্ত এবং মানসিক চাপ উপশম করার ক্ষমতা রয়েছে। ডাক্তাররা অনেকেই অনিদ্রা , উদ্বেগ এবং বিষণ্নতা রোগে ভুগছেন এমন ব্যক্তিকে সফেদা ফল খেতে বলেন। এতে অনিদ্রা , উদ্বেগ এবং বিষণ্নতা রোগ থেকে ম...