পোস্টগুলি

sex বা কাম শক্তি অথবা যৌন শক্তি বাড়ানোর উপায় কি?

ছবি
👍হাঁসের ডিম🐓সপ্তাহে অন্তত্য ৬ দিন ১ টি করে ডিম সিদ্ধ করে খান। এতে আপনার যৌন দুর্বলতার সমাধান হবে । 👍খাঁটি মধু 🐓খেতে পারেন। যৌন দুর্বলতার সমাধান করতে প্রতি সপ্তাহে অন্তত্য ৩/৪ দিন ১ গ্লাস গরম পানিতে ১ চামচ খাঁটি মধু মিশিয়ে পান করুন অথবা অার ভাল ফল পেতে দুই চামচ খাঁটি মধু সকালে ঘুম থেকে উঠে এবং রাতে ঘুমানের অাগে দুই চামচ মধু খেলে খুব ভাল হয় এটি পরিক্ষিত  খাঁটি মধু না পেলে "ডাবর " এর মধু খেতে পারেন এটি দোকানে পাবেন একটান এক মাস চলবে।একটি কথা মধু কখন ফ্রিজে রাখবেন না এতে মধুর গুনাগুন নষ্ট হয়। 👍খাঁটি দুধ🐓যৌন দুর্বলতার সমাধান করতে প্রতিদিন দুধ পান করুন।দুধ একটি আদর্শ সুষম খাবার। বিশেষ করে ছাগলের দুধ।কারণ ছাগলের দুধ বেশি উপকারী। 👍হোমিও ঔষধ 🐓 খেতে পারেন।যদি বেশি প্ররিশ্রম করে থাকেন তবে হোমিওপ্যাথিক Ginseng-Q (দশ ফোঁটা আধা কাপ পানিতে মিশিয়ে দিনে ২ বার খান )। এতে কোন পার্শপ্রতিক্রিয়া নেই। 👍ইসুব গুলের ভুষি 🐓যৌন দুর্বলতার সমাধান করতে সাহায্য করে থাকে।প্রতিদিন সকালে ১ চামচ ইসব গুলের ভুষি মিশ্রিত পানি পান করুন।আগের দিন রাতে এটা ভিজিয়ে রাখতে পারেন।এটা সেক্স এ অনীহা দূর কর...

স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে ধূমপান চলতেই থাকে। তার ফলস্বরূপ ক্রমশ বেড়েই চলেছে ফুসফুসের ক্যানসারের হার।

ছবি
এটা জানার পরেও স্বাস্থ্যের ক্ষতি করার জন্য ধূমপান চলতেই থাকে। তার ফলস্বরূপ ক্রমশ বেড়েই চলেছে ফুসফুসের ক্যানসারের হার। চিকিত্‌সকের কাছে যাওয়ার আগেই কীভাবে বুঝবেন আপনার ফুসফুসের ক্যানসার হয়েছে? এর লক্ষণ লক্ষণ চিকিত্‌সাই বা কী? জেনে নিন- ফুসফুসের ক্যানসারের লক্ষণগুলি কী কী- ১) ৩ সপ্তাহেরও বেশি সময় একটানা কাশি। ২) হাঁফ ধরা অনুভূতি। ৩) কাশির সঙ্গে রক্ত। জেনে নিন শরীরচর্চার আগে কোন কোন খাবার মোটেই খাওয়া উচিত্ নয় ৪) বুক এবং কাঁধে একটানা ব্যথা। ৫) গলার স্বর কর্কশ হয়ে যাওয়া। ৬) ওজন কমে যাওয়া। ৭) ক্লান্তি-অবসাদ অনুভূত হওয়া। ফুসফুসের ক্যানসারের চিকিৎসা কীভাবে করবেন? ফুসফুসের ক্যানসার ধরা পড়ার পর এর অনেকরকম চিকিৎসা রয়েছে। এর মধ্যে অপারেশন, কেমোথেরাপি, বায়োলজিক্যাল থেরাপি এবং টিউমার অ্যাব্লেশন রয়েছে। ফুসফুসের ক্যানসারের চিকিত্‌সার জন্য ৩ ধরনের রেডিওথেরাপি করা হয়ে থাকে। এর মাধ্যমে ফুসফুসের একেবারে ক্ষতিগ্রস্থ জায়গার চিকিত্‌সা করা হয়। এবং চিকিৎসকের সঙ্গে অবশ্যই পরামর্শ করুন।

আত্মহত্যার চেষ্টা বা হঠাৎ কেউ বিষপান করলে যা করবেন.......

 হতাশায় নিমজ্জিত হয়ে মুক্তির চেষ্টা করেন জীবনহরণের মাধ্যমে। অনেকেই বিষপান করেন, কেউ বা ওষুধ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা চালান। এমন পরিস্থিতিতে মাথা ঠান্ডা রাখা দুষ্কর। তার পরও পরিস্থিতি তো সামাল দিতে হবে। _ কেউ যদি বিষপান করেন বা এ জাতীয় কোনো ওষুধ সেবনে আত্মহত্যার চেষ্টা চালান, তাহলে প্রথমে যে কাজটি করতে হবে-দেরি না করে যত দ্রুত সম্ভব কাছের কোনো হাসপাতালে নিতে হবে। অনেকে মান-সম্মানের কথা চিন্তা করে বাড়িতে ওঝা বা হাতুড়ে এনে চিকিৎসার নামে অপচিকিৎসার চেষ্টা করে মূল্যবান প্রাণ নষ্ট করেন। মনে রাখবেন, বিষপানের পর এক ঘণ্টার মধ্যে হাসপাতালে আনতে পারলে চিকিৎসকদের চিকিৎসা করা সহজ হয়। কারণ, এ সময়ের মধ্যে এলে পাকস্থলী থেকে অশোষিত বিষ বের করার জন্য স্টোমাক ওয়াশ (পাকস্থলী পরিষ্কার) করা যায়। এ সময়ের পর হাসপাতালে এলে স্টোমাক ওয়াশ করালে যতটা লাভ হওয়ার কথা, সে পরিমাণ হয় না। তবে মাথায় রাখবেন, সব ধরনের বিষ বা ওষুধ সেবনে স্টোমাক ওয়াশের দরকার নেই। কোন ক্ষেত্রে পরিষ্কার করতে হবে, সেটি চিকিৎসকই ঠীক করবেন। চিকিৎসককে স্টোমাক ওয়াশ করার জন্য অযথা জোরাজুরি করবেন না। আমাদের দেশে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে কীটনাশকজাতীয় ব...

অনিয়মিত পিরিয়ডের কিছু ঘরোয়া সমাধান.....!

ছবি
 পিরিয়ডের কিছু ঘরোয়া সমাধান নিচে দেয়াহলঃ--- অনেকের হয়তো মাঝে মাঝে পিরিয়ড এর তারিখ পেরিয়ে গেলেও পিরিয়ড হতে সবসময় দেরি হয়। সাধারনত অনেক বেশি স্ট্রেস, পরিশ্রম, দুর্বলতা, জীবনযাত্রায় বড় কোনও পরিবর্তন এসব কারণে অনিয়মিত পিরিয়ড হতে পারে। অনেক সময় ঘরোয়া কিছু উপায়ে এসব সমস্যা সমাধান হয়ে যায়। কিন্তু তাতে কাজ না হলে অবশ্যই ডাক্তারের কাছে যেতে হবে। নিচে রইল এমনি কিছু সমাধান- (১) আদা আদা অনিয়মিত পিরিয়ড ঠিক করার পাশাপাশি পিরিয়ড চলাকালীন পেটের ব্যথা কমাতেও সাহায্য করে। আধা চাচামচ আদা কুঁচি এক কাপ পানিতে ফুটিয়ে নিন ৬ থেকে ৭ মিনিট। তারপরে এতে মেশান সামান্য চিনি বা মধু। এরপরে মিশ্রণটি ছেঁকে নিন। দিনে তিনবার খাওয়ার পরে এই মিশ্রণটি এক মাস খেতে হবে। (২) হলুদ হালকা গরম দুধের সাথে মেশান ১/৪ চাচামচ হলুদ গুঁড়ো। হালকা গরম থাকতেই খেয়ে নিন। প্রতিদিন খেলে অবশ্যই পরিবর্তন লক্ষ্য করবেন। (৩) ধনে দুকাপ পানিতে এক চা চামচ আস্ত ধনে দিয়ে অল্প আঁচে পানিটা ফুটিয়ে নিতে থাকুন, যতক্ষণ না সেটা অর্ধেক হচ্ছে। পিরিয়ডের ডেট আসার আগের সপ্তাহ থেকে দিনে তিনবার এই পানি খান। (৪...

স্ট্রোক এর উপসর্গ ও প্রতিকার কি....?

স্ট্রোকের উপসর্গ ও প্রতিকার : স্ট্রোক নিয়ে সরেতনতা অারও বাড়াতে হবে।প্রায়ই লক্ষ করা যায়, কেউ কেউ দেহের ছোট - খাট বিষয় অবহেলা করে থাকেন। যা মোটেও কাম্য নয়। হঠাৎ মাথা ঘুরে যাওয়া বা চোখে ঝাপসা দেখাকে অামরা অনেক সময় উপেক্ষা করে থাকি। কিন্তু এগুলোই অাবার ছোট খাট স্ট্রোকের লক্ষনও হতে পারে। এমন কি পরবর্তিতে বিরাট স্ট্রোকে অাক্রন্ত হওয়ার পূর্বলক্ষনও হতে পারে। মিনি স্ট্রোক হয়েছে এমন ১২ জনের একজন এক সপ্তাহের মধ্যে মারাক্তক এবং স্থাই পঙ্গুত্বের শিকার হবেন এটা এখন স্বীকৃত। যাদের পূর্নাঙ্গ স্ট্রোক হয়েছে তাদের মধ্যে এক তৃতীয়াশ এক বছরের মধ্যে মারা যান এবং এক তৃতীয়াশ স্থায়ী পঙ্গুত্বের শিকার হন। পৃথিবীতে প্রতি বছর প্রায় দের কোটি মানুষ স্ট্রোক অার হার্ট অ্যাটাকে মারা যান। তবে সৌভাগ্যক্রমে খুব সহজ অপারেশন দিয়ে মিনি স্ট্রোক থেকে  পুরো স্ট্রোক হওয়া বন্ধ করা যায়। স্ট্রোক অার মিনি স্ট্রোকের উপসর্গ একই রকম। চোখে ঝাপসা দেখা, কথা জড়িয়ে যাওয়া, অার শরীরের এক দিকে বা একটা হাত বা পায়ে দূর্বলতা। মিনি স্ট্রোকের উপসর্গ ২৪ ঘন্টার মাঝেই সেরে যায়। অন্যদিকে পুরো স্ট্রোকে একজন রোগি জ...

কি করে বুঝবেন হৃদরোগে অাক্রান্ত হলেন কিনা... ? হৃদরোগের লক্ষন কি..? হৃদরোগ কি...?

ছবি
হৃৎপিন্ড মানব দেহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। হৃদরোগের ঝুঁকির ব্যাপারটি নির্ভর করে অাপনি কীভাবে জীবনযাপন করেন তার ওপর।অতিরিক্ত ধূমপন, শুয়ে -বসে সময় কাটানো, শরীর চর্চাহীন   জীবন এবং চর্বিযুক্ত খাবার গ্রহনের কারনে শরীরে চর্বি জমা হয়ে ধমনিগুল সরু হতে থাকে। হৃৎপিন্ডের  রক্ত নালিতে রক্ত চলাচলের পথ বা ধমনির ভিতর রক্ত প্রবেশের পথ অাংশিক    বা   পুরোপুরি বন্ধ  হয়ে  হৃৎপিন্ডকে অক্সিজেন নিতে ব্যর্থ হলেই হলেই ঘটতে পারে হার্ট অ্যাটাক। হৃদরোগের রিস্ক ফ্যাক্টর: বিভিন্ন কারনে হৃদরোগে অাক্রন্ত হওয়ার অাশঙ্কা থাকে, যাকে বলা হয় রিস্ক ফ্যাক্টর বা ঝুঁকিসমূহ।কিছু কিছু  সহজেই নিয়ন্ত্রনযোগ্য  অার     কিছু         অনিয়ন্ত্রনযোগ্য  ।     অনিয়ন্ত্রনযোগ্য রিস্ক বা ফ্যাক্টরগুল হলো বয়স,লিঙ্গ,ও বংশগত। নিয়ন্ত্রনযোগ্য রিস্ক বা ফ্যাক্টর গুলোর মধ্যে রয়েছে ধূমপান, উচ্চ রক্তচাপ,রক্তে কোলেস্টেরলের অাধিক,ডায়াবেটিস, মুটিয়ে যাওয়া, কায়িক পরিশ্রমের অভাব, চর্বি জাতিয় খাদ্য বেশি এবং অাশ জাতীয় খাদ্য কম খাওয়া, মানস...

গর্ভাবস্থায় খাদ্য এবং পুষ্টি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন কেন...?

ছবি
গর্ভাবস্থায় খাদ্য এবং পুষ্টির মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন হল ফলিক এসিড, অায়োডিন, অায়রন,ভিটামিন ডি, ভিটামিন বি ১২, ডিএইচএ, ইপিএ। সেই সঙ্গে প্রচুর সবুজ শাকসবজি গ্রহন এবং ফলমূল (সাইট্রাস যুক্ত ফল সবজি ব্যতীত) গ্রহন করতে হবে গর্ভাবস্থায় এসব সাপ্লিমেন্টেশনের সঙ্গে প্রচুর পানি পান করা ও জিঙ্ক সাপ্লিমেন্টশন গ্রহন অত্যন্ত জরুরি, যা জন্মগত অনেক ত্রুটি সেই সঙ্গে উপযুক্ত সময়ের পূর্বেই জন্মগ্রহন, গর্ভকালীন খিঁচুনি প্রতিরোধ করে। এছাড়া গর্ভ-পরবর্তী খাদ্য এবং পুষ্টি একজন মায়ের জন্য অত্যন্ত অত্যাবশ্যক।তাই এ বিষয় সচেতন হতে হবে। গর্ভকালীন খাদ্য ও পুষ্টি মূলত গর্ভাবস্থায় খাদ্য চাহিদা এবং পুষ্টির গুনগতমান নিয়ে অালোচনা করা নয়, গর্ভ - পূর্ববর্তি ও গর্ভ-পরবর্তী খাদ্য এবং পুষ্টি নিয়েও অালেচনা করা হয়। গর্ভ-পূর্ববর্তী খাদ্য এবং পুষ্টি খুবই গুরুত্বপূর্ন যা (Low Birth Weight Baby -LBW ),প্রতিরোধ করে। ফলিক এসিড : গর্ভ-পূর্ববর্তী অবস্থায় গর্ভধারনের চেষ্টার শুরু থেকে ফলিক এসিড সাপ্লিমেন্টেশন দেওয়া হয় যা স্পাইনাল বিফিডা এবং অন্যান নিউরাল টিউব ডিফ্যাক্ট( জন্মগত ত্রুটি)প্রতিরোধ করে। ফলিক...