পোস্টগুলি

যৌনশক্তির জন্য ঔষধ কি ভাল...?

ছবি
যৌনতা বিষয় অামাদের সমাজ অাজও অনেকাংশে পিছিয়ে। বাংলাদেশের সকল পাঠ্যবিষয়  Sex বা যৌনতা বিষয়   না থাকার ফলে এর প্রতি অামরা অনেক প্রকার ভুল  জ্ঞান কে পুঁজি করে সমাজে হারবাল, কবিরাজি, হমিওপতি, চিকিৎসা করাহয়ে থাকে যার ৯০% ভুল।  নতুন দাম্পত্য জীবনের জন্য যৌনবিষয়ক জ্ঞান রাখা সব নারী-পুরুষের একান্ত প্রয়োজন বলে মনেকরি। তবে যৌনতাকে এরিয়ে চলার মানে  সুন্দর জীবন না, কারণ সামান্য ভুলের মাসুল গুনতে হতে পারে সারাজীবন ধরে। যেসব পুরুষ বা নারী শখের বশে বা নিয়মিত সহবাসের আগে যৌন উত্তেজক ঔষধ যেমন ইয়াবা, ভায়াগ্রা বা অন্য কোনো হারবাল ঔষধ  ট্যাবলেট সেবন করেন, তাদের জন্য এ ঔষধগুলোই এক সময় দাম্পত্য সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার ক্ষেত্রে মানব সম্প্রদায়ের যৌনতার ইতিহাসে জৈবিক তেমন কোন পরিবর্তন না আসলেও সামাজিক প্রতিবেশ যৌনতার ইতিহাসকে ক্রমশ পরিবর্তিত ফরমে নিয়ে এসেছে এবং ভবিষ্যতেও নিয়ে যাবে। বানর, শিম্পাঞ্জি বা একই পর্বের অন্যান্য প্রাণিদের যৌন-আচরণ পুরোপুরি জৈবিক ও একই রকম থাকলেও শুধুমাত্র মানুষের ক্ষেত্রে কয়েক লক্ষ বছরে কয়েক লক্ষ রকমের পরিবর্তন এসেছে। কারণ হিসেবে দেখা দিতে পারে। ...

কাঁচকলার স্বাস্থ্যকর গুন এর সোলকলা....

ছবি
কাঁচকলার  সোল কলা: গ্রামবাংলা হাট বাজার শহর বন্দর সকলের কাঁচা কলা পছন্দ সাধারণের কাছে কাঁচকলা নামে পরিচিত, স্বাস্থ্য গবেষকগন কাঁচকলা ডায়ারিয়া ও রক্ত আমাশায় বা ব্লাড ডিসেন্ট্রিতে উপকারী বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে।  স্বাস্থ্যকর খাদ্যর মধ্যে ১-২ বছর বয়সের ২০০ শিশুর ওপর পরিচালিত এই একটি গবেষণায় দেখা গেছে, শতকরা ৭০-৮৫ ভাগ ক্ষেত্রে ২-৪ দিনের মধ্যে ডায়ারিয়া ও রক্ত আমাশয়ে আক্রান্ত শিশুরা সেরে উঠছে। গবেষণায় বলা হয়েছে কাঁচকলায় রয়েছে বিশেষ ধরনের স্টার্চ বা শকরা জাতীয় উপাদান, যা মানুষের হজমযোগ্য নয়। এই উপাদানটি পরিপাকনালী পৌঁছার পর সেখানে অবস্থিত ব্যাকটেরিয়ার দ্বারা ভেঙে ফ্যাটি এসিডে পরিণত হয়। এ ফ্যাটি অ্যাসিড পরিপাকনালী থেকে লবণ ও পানিকে শোষণ করে ধরে রাখার মাধ্যমে ডায়রিয়া রোধ করে। এ গবেষনার সময় ২৫০ গ্রাম সিদ্ধ করা কাঁচকলার সঙ্গে ১০ গ্রাম চালের গুঁড়া এক সঙ্গে রান্না করে ধকধকে জাউ হিসেবে চামচ দিয়ে শিশুদের খাওয়ানো হয়, যেহেতু চার মাস বয়সের আগে শিশুদের হজমক্ষমতা পূর্ণতা পায় না; তাই এই বয়সের আগে কাঁচকলার এই জাউ খাইয়ে কোনো লাভ হবে না। কিন্তু সব বয়সের ক...

তোকমার স্বাস্থ্য উপকারিতা কি....? দেখুন তোকমার তেলেসমাতি চমক...!

ছবি
তোকমার আদি নিবাস মধ্য ও দক্ষিণ আমেরিকার  অঞ্চল। এটি সাধারণতঃ ১–১.৫ মি (৩.৩–৪.৯ ফু) লম্বা হয়; কখনো কখনো এটি ৩ মি (৯.৮ ফু) পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। এর কান্ড রোমশ এবং প্রস্থচ্ছেদ বর্গাকার। এর পাতা দ্বি-পার্শ্বীয়, ২–১০ সেমি (০.৭৯–৩.৯৪ ইঞ্চি) লম্বা, কিনারা অগভীর খাঁজকাটা। পাতা থেঁতলানো হলে উগ্র গন্ধ বের হয়। এর ফুল বেগুনি বা গোলাপি, গুচ্ছফুল। তোকমা বৈজ্ঞানিক নাম Hyptis suaveolens,   স্বাস্থ্যপদ হিসেবে তোকমার গুন অতুলনীয়। তোকমার স্বাস্থ্য  রক্ষায় মূলত ব্যবহার করা হয় তোকমা গাছের বীজ। এই বীজ দিয়ে শরবত তৈরি সহ নানান উপায়ে খাওয়া হয় ভেষজ গুণাবলি পেতে, গুঁড়ো করে ব্যবহার করা যায় রূপচর্চাতেও। বিশেষ করে ওজন কমাতে দারুণ উপকারী তোকমার বীজ। এই বীজ দ্বারা তৈরি শরবত বিপাকক্রিয়ার হার কমায়, অতিরিক্ত ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করে, রক্তে ভালো কোলেস্টরল তৈরি করে। আর তাই বাড়তি ওজন হটিয়ে শরীরকে সুস্থ ও আকর্ষণীয় রাখতে তোকমা অন্যতম কার্যকরী ভেষজ উপাদান। তোকমা বীজের তেল গ্যাস্ট্রিক বা এসিডিটির সমস্যা দূর করতে সক্ষম। তোকমা খেলে ক্ষুধাভাব কমে আসে। পেট ভরা অনুভুত হয় বলে ওজন নিয়ন্ত্রনে থাকে। ...

সুজি প্রতিদিন খাবার তালিকায় রাখুন...!

ছবি
সুজি প্রতিদিন অাপনার খাবার তালিকয় রাখুন স্বাস্থ্যকর পুষ্টিকর PUSTI® সুজি কারন ১০০% স্বাস্থ্যকর  সুজি বলতে এটাই শেরা।   PUSTI® সুুুজি কেন খাবেন পুষ্টিমান সম্পন PUSTI® সুজি  দেখুন। ১. যে কোন সময় শরীরের শক্তি যোগাতে PUSTI® সুজি খেতে পারেন। সুজি খাবার পরপরই আপনার কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে করন এটাই ১০০% খাঁটি সুজি। ২. উচ্চ পরিমাণে ফাইবার ও সোডিয়াম থাকার ফলে PUSTI® সুজি  আপনার ডায়েট তালিকাও কার্যকর রাখবে। ৩.  PUSTI® সুজিতে অল্প পরিমাণে গ্লাইকেমিক উপাদান থাকে যা, ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য উপকারী এবং ওজন কমাতেও সাহায্য করে থাকে। ৪. PUSTI®  সুজি  ন্যাচারাল গমথেকে সংগ্রহিত হয় বলে  জিংকের উপস্থিতি থাকায় ইমিউনিটি সিস্টেমেও উন্নতি হয়। ৫. PUSTI®সুজি বাছাই করা গমথেকে সংগ্রহিত হয় ২৫ শতাংশ অংশে ফসফরাস ও ম্যাগনেসিয়াম থাকে, যা হাড় শক্ত করতে সাহায্য করে অাপনাকে করে শক্তিধর । ৬.PUSTI®সুজি সম্পূর্ণ ন্যাচারাল এবং বাছাইকৃত উন্নত গম থেকে সংগ্রহিত তাই পুষ্টিকর সুজির সকল গুনে PUSTI® সুজিই BEST সুজি।

চা পানিয় হিসেবে খুবই জনপ্রিয় কিন্তু এর স্বাস্থ্য গুন কি...?

ছবি
লাল চা পানিয় হিসেবে খুবই জনপ্রিয় তাই চলুন চায় চুমুক দিতে দিতে এর গুনাগুন কি দেখে নেই। লাল চায়ের মধ্যে রয়েছে অনেক স্বাস্থ্যকর গুণ। প্রতিদিন তিন থেকে চার কাপ লাল চা খেলে মনোযোগ বাড়ে। এর মধ্যে থাকা চায়ের ন্যাচারাল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সুরক্ষা দেয় বিভিন্ন রোগ থেকে। জীবনধারাবিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাইয়ের স্বাস্থ্য বিভাগে প্রকাশিত এক প্রতিদিনে বলা হয়েছে লাল চা খাওয়ার স্বাস্থ্যগত  সকল উপকারিতার কথা। চলুন, জেনে নিই    চায়ের গুনের সেসবের কথা। ☕হার্টের জন্য ভালোঃ গবেষণায় বলা হয়, লাল চা খাওয়া কার্ডিওভাসকুলার সমস্যা প্রতিরোধে সাহায্য করে। চা এর মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্ষতিকর স্বাস্থ্যগত  কোলেস্টেরলের জারিত হওয়া প্রতিরোধে কাজ করে। নিয়মিত লাল চা খেলে হৃৎপিণ্ড ভালো রাখে। ☕ক্যানসার প্রতিরোধেঃ  ক্যানসার প্রতিরোধে  লাল চায়ের মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রেক্টাল, জরায়ুর ক্যানসার, ফুসফুস ও ব্লাডার ক্যানসার প্রতিরোধ করে। এটি স্তন ক্যানসার, প্রোস্টেট ক্যানসার ও পাকস্থলীর ক্যানসারও প্রতিরোধে কাজ করে। ☕রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ লাল চা রোগ প্রতিরোধ ক্ষম...

রাইস ব্রান অয়েল কি...? এর স্বাস্থ্যকর গুন কি...?

ছবি
রাইস ব্রান অয়েলঃ পুষ্টি বেটার লাইফ আমেরিকান হার্ট এসোসিয়েশন (AHA) এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) কর্তৃক নির্ধারিত স্বাস্থ্যসম্মত তেলের সর্বাপেক্ষা নিকটবর্তী মাত্রায় অবস্থান করছে রাইস ব্রান অয়েল। American Heart Association বিভিন্ন রকমের ভোজ্য তেলের তুলনামূলক গবেষণায় চালের কুরার তেল বা রাইস ব্রান অয়েল কে মানুষের প্রয়োজনীয় পুষ্টি ও শারীরিক রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা শক্তিশালীকরনে সর্বোৎকৃষ্ঠ বলে আখ্যায়িত করেছে এবং হৃদপিন্ডের কার্যকারিতা ও হৃদরোগ প্রতিরোধে এর কার্যকারিতার জন্য এই তেলকে হার্ট ওয়েল হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। এতে রয়েছে সর্বাধিক পরিমান Oryzanol যা রক্তের ক্ষতিকর LDL কোলেস্টেরলের (মন্দ কোলেস্টেরল) মাত্রা কমিয়ে এবং HDL কোলেস্টেরলের (ভালো কোলেস্টেরল) মাত্রা বাড়িয়ে হৃদরোগের ঝুঁকি প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এ জন্য এই তেলটি জাপানে হার্ট গার্ড অয়েল হিসেবে পরিচিত। বর্তমানে সুপার সপগুলোতে যে রাইস ব্রান অয়েল পাওয়া যাচ্ছে তার বেশীর ভাগই বাংলাদেশর ধানের কুঁড়া থেকে উৎপাদিত এবং ভারেত থেকে আমদানিকৃ তবে বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে এই তেল বানিজ্যিকভাবে উৎপাদন ক...

থানকুনি পাতার স্বাস্থ্য উপকারিতা কি....?

ছবি
থানকুনি পাতা বাংলাদেশে  অতি পরিচিত এলটি বেষজগুনে সমৃদ্ধ উদ্ভিদ। অাজ অালচনার বিষয় থানকুনি পাতার  গুনাগুন নিয়ে। গ্রামবাংলায় আমাদের অগোচরে কত গাছ গাছড়াই তো ছড়িয়ে আছে, এর কটাকেই বা আমরা  যানি বা চিনি। থানকুনি গাছ বা থানকুনি পাতা তেমনই এক ধরণের উদ্ভিদ। ভেষজগুণে সমৃদ্ধ থানকুনির রসে রয়েছে শরীরের জন্য প্রচুর উপকারী খনিজ ও ভিটামিন জাতীয় পদার্থ। গ্রামাঞ্চলে বাড়ির আঙিনায়, রাস্তার পাশে কিংবা ক্ষেতের আইলে ছোট ছোট তারার মত খাঁজকাটা এই থানকুচি পাওয়া যায়। অনেক অাবার এই পাতাটিকে ভর্তা করে খায়। থানকুনি পাতা বা গাছের ইংরেজি নাম Indian Pennywort। এর ল্যাটিন নাম Centella asiatica এবং এর বৈজ্ঞানিক নাম Centella asiatica Urban। সংস্কৃতে থানকুনি 'ব্রাহ্মী' নামে পরিচিত। তবে আয়ুর্বেদে একে বলা হয় ত্বাষ্ট্র। তবে সব অঞ্চলে থানকুনি পাতা নামে এই পাতাটিকে নাও চিনতে পারে অনেকে। অঞ্চলভেদে এই পাতাটিকে টেয়া, মানকি, তিতুরা, থানকুনি, আদামনি, ঢোলামানি, থুলকুড়ি, মানামানি , ধূলাবেগুন, আদাগুনগুনি নামে ডাকা হয়। এই হলো থানকুনি পাতার প্রাথমিক পরিচিতি। ছোট্ট এই গাছটির মূল, কান্ড ও পাতার উপকারিতা: ...