পোস্টগুলি

মিয়া খলিফার জীবন নিয়ে যা বলেন.....!

ছবি
অাজও মিয়া খলিফা পর্নোগ্রাফি ইন্ডাস্ট্রিতে জনপ্রিয় নাম।মানুষ  অাজও তাকে নিয়ে ইন্টারনেটে প্রতিদিন সার্চ করে।কিন্তু  পর্ন ছাড়ার পর কাজ পেতে ভীষণই সমস্য হয়েছিল, কারণ তাঁর বায়োডাটায় তখন বেশকিছুটা গ্যাপ পড়ে গিয়েছিল। তবে পর্ন ছাড়ার পরও বেশ কয়েকবার পুরনো কিছু ভিডিয়োর লিঙ্ক শেয়ার করে বেশকিছু টাকা রোজগার করেছিলেন বলে জানান মিয়া। তিনি জানান সম্প্রতি একটি টুইট বার্তায় তিনি বলেন, ‘মানুষ মনে করে আমি পর্ণগ্রাফি থেকে অনেক টাকা আয় করেছি। কিন্তু এটা সম্পূর্ণই মিথ্যা। আমি এ পর্যন্ত পর্ণগ্রাফি ইন্ডাস্ট্রি থেকে মাত্র ১২ হাজার ডলার আয় করেছি এবং এর পরে আর একটি পয়সাও পায়নি।’ পর্ণগ্রাফি ইন্ডাস্ট্রি নিয়ে মিয়া খলিফা হতাশ ছিলেন। আর এ জন্য তিনি এ ইন্ডাস্ট্রি ছেড়েও দেন। পর্ণগ্রাফি ছাড়ার পর তিনি এখন অনেক ধরণের কাজই করে যাচ্ছেন। মিয়া খলিফা আরও বলেন, ‘পর্ণগ্রাফি ছাড়ার পর স্বাভাবিক কোন জব খুঁজে পাওয়াটাও কঠিন ছিল।’ ২০১৪র অক্টোবরে প্রথম পর্ন ছবিতে তিনি কাজ করেন। তারপর মাত্র দুই বছর  তিনি এই দুনিয়ায় কাজ করেছেন। পরে পর্ন ছবিতে কাজ করা বন্ধ করে দেন তিনি। এখানেই শেষ নয় পর্ন ছবিত...

মিয়া খলিফা পর্নোগ্রাফি বা নীল দুনিয়ার গোপন তথ্য....!

ছবি
অাজকের Hot বিষয় অালোচনা মিয়া খলিফা পর্নোগ্রাফি ইন্ডাস্ট্রিতে জনপ্রিয় মিয়া খলিফাকে নিয়ে অজানা কিছু তথ্য।  জেনে নিন কিছু অজানা তথ্য যা জানলে আপনার ভুল ধারণা আর থাকবে না। এখানে জেনে নিন এই মুহূর্তের তুমুল জনপ্রিয় মিয়া খলিফা সম্পর্কে কয়েকটি তথ্য:- ১।মিয়া খালিফা ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করে পরে খ্রিস্টান ধর্মে দিক্ষিত হন। মিয়া খলিফার  পরিবার তাঁর সাথে কোন প্রকার যোগাযোগ রাখেন না। কারন, তিনি পর্ণ ছবিতে অভিনয় করেন। ২। মিয়া ক্যালিস্টা নামে পরিচিত ছিল তার। অবশ্য পর্ন সিনেমায় নামটি বড়ই বেমানান। ১৯৯৩ সালে জন্মগ্রহণ লেবানন বংশোদ্ভুত ২৬ বছর বয়সী এই তরুণী মাত্র ৭ বছর বয়সে আমেরিকা পাড়ি জমান। ৩। ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর তার সমর্থনে ‘মিয়া খলিফা’ শিরোনামে একটি গান বের করে ইলেক্ট্রো-প ডুয়ো টাইমফ্লাইস। এখন তিনি স্বামী ও দুটো কুকুর নিয়ে মিয়ামিতে বাস করেন। ৪। ইতিহাসে গ্র্যাজুয়েশন করে একটি ফাস্ট ফুড রেস্টুরেন্টে কাজ করছিলেন মিয়া। পরে পর্ন ইন্ডাস্ট্রিতে একটি চাকরির আবেদন করেন। মুসলমান পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। পরে খ্রিষ্টান ধর্ম গ্রহণ করেন। এই পথে ক্যারিয়ার শুরুর পর থেকে পরিবারের সঙ্গে কো...

ফেজবুক পেজে পোস্ট দেওয়ার জন্য সময় মেনেচলা উচিৎ...!

ছবি
ফেসবুক পোস্টের মতো পেজেও পোস্ট দেয়ার ক্ষেত্রে সময় মেনে চলুন। যে সময়ে ফেসবুকে ব্যবহারকারী বেশি থাকে, সে সময়ে পোস্ট করুন। যেমন রাত একটায় ব্যবহারকারী কম থাকে, এসময় পেজে পোস্ট দিলে এটি কম মানুষের কাছে যাবে। দুপুর দুইটা বা রাত আটটায় পোস্ট দিতে সাড়া বেশি পাওয়া যায়। আপনার পেজের ফলাফল সম্পর্কে জানুন ফেসবুক পেজের ফলাফল তার অ্যাডমিনরা জানতে পারেন। আপনি যে ছবি বা পোস্ট দিলেন, তা কতজন মানুষের কাছে গেল, কতজন লাইক দিল তা জানতে পারবেন পেজের ইনসাইট অপশন থেকে।

টাকা পাচার নিয়ে গ্লোবাল ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেগ্রিটি (জিএফআই) অর্থ পাচারের যে তথ্য প্রকাশ করে.....!

ছবি
বাংলাদেশ থেকে গত ১০ বছরে দেশের বাইরে পাচার হয়েছে সাড়ে ছয় লাখ কোটি টাকা৷ এই অর্থ বাংলাদেশের দু'টি বাজেটের সমান৷ স্বল্পোন্নত (এলডিসি) দেশগুলোর মধ্যে অর্থ পাচার সবচেয়ে বেশি হয়েছে বাংলাদেশ থেকেই৷ গত ২ মে ওয়াশিংটনভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেগ্রিটি (জিএফআই) অর্থ পাচারের যে তথ্য প্রকাশ করে, তাতে দেখা যায় ২০১৪ সালে বাংলাদেশ থেকে ৯১১ কোটি ডলার বিদেশে পাচার হয়েছে৷ বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ৭২ হাজার ৮৭২ কোটি টাকা৷ বলা হয়েছে, আমদানি-রপ্তানিতে আন্ডার ভয়েস এবং ওভার ভয়েসের মাধ্যমেই প্রধাণত এই অর্থ পাচার করা হয়৷ এবারের প্রতিবেদনে ২০০৫ থেকে ২০১৪ সালের তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে৷ প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০০৫ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে পাচার হয়েছে ৭ হাজার ৫৮৫ কোটি ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৬ লাখ ৬ হাজার ৮৬৮ কোটি টাকা৷অামরা সুজলা - সুফলা শান্তিপূর্ণ একটি সুন্দর বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখি কিন্তু সমাজের মাথা বলে পরিচয় ধারি কিছু লোকজন অাজকের এর জন্য দাই। অামরা অাগামির পথচলা হোক শুরু প্রতিটি দিন দেশ ও মানবতার কল্যানে কামনায়।

ইদুর নিয়ে কিছু কথা.....

ছবি
“ইদুর” আমাদের অতি পরিচিত একটি প্রাণী ।  আমরা প্রায় অনেক সময়ই আমাদের বাড়িতে এই ছোট্ট প্রাণীটিকে দেখতে পাই। এই ইদুরের প্রজনন হার অনেক বেশি যে প্রতি ২১দিন পর-পর ইদুর গর্ভোবতি হয়, ইদুর কখনো বিকলঙ্গ ছানা বাঁচতে দেয়না তা জন্মের পরে নিজেই খেয়ে ফেলে দেয়। মাত্র ২টি ইদুর ১৮ মাসে ১০ লাখ পর্যন্ত আত্মীয়-স্বজন বানিয়ে ফেলতে সক্ষম...! ইদুরের রোগ প্রতিরোধ খমতা চরম যা অাপনি চিন্তা করতে পারবেন-না।অার জানেন-ই-তো নুহু-নবির চিসতিতেও এই- ইঁদুরের উপদ্রব ছিলো। ইদুরের দাঁত সুলায় অার কোন কিছু না কাটলে তা হাতির দাঁতের মত দুই পাশে বেরিয়ে যেত।  হয়তো কেয়ামত পর্যন্ত কোনো প্রাণী বিলিন হলেও ইদুর বিলিন হবেনা নিশ্চিত থাকতে পারেন......!!!

১৫ ই অাগাষ্ট বঙ্গবন্ধুর বাসার গনহত্যা একটি বর্বরতা ছিল ....

ছবি
একাত্তরে পরাজিত শক্তি মুজিব দর্শন ও তার আদর্শে এতটাই ভীত ছিল যে, কাপুরুষোচিত আক্রমণ থেকে বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সদস্যরাও রেহাই পাননি। বঙ্গবন্ধুর দীর্ঘ সংগ্রামে যিনি ছায়ার মতো পাশে থেকে মনোবল দিয়েছেন, সেই সাহসিনী বঙ্গমাতা বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিণী শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবও ঘাতকদের কাছে প্রাণভিক্ষা চাননি। বরং মাথা উঁচু করে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গী হয়ে চলে গেলেন দেশের তরে। ঘাতকের বুলেট থেকে বঙ্গবন্ধুর তিন ছেলে মুক্তিযোদ্ধা শেখ কামাল, শেখ জামাল ও নিষ্পাপ শিশু শেখ রাসেলও রেহাই পাননি। বঙ্গবন্ধুর নিজের পছন্দের পুত্রবধূ সুলতানা কামাল দেশের একজন খ্যাতিমান ক্রীড়াবিদ এবং আরেক পুত্রবধূ রোজী জামালও শহীদ হয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর একমাত্র ভাই শেখ আবু নাসের পায়ের সমস্যা নিয়েও মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়েছিলেন। তার মতো শান্ত ও বিচক্ষণ প্রগতিশীল মানুষকেও ঘাতকরা হত্যা করেছে ওই রাতে। বঙ্গবন্ধুর ফোন পেয়ে তার জীবন বাঁচাতে ছুটে আসা রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব কর্নেল জামিল আহমেদ, এসবি অফিসার সিদ্দিকুর রহমান, সেনাসদস্য সৈয়দ মাহবুবুল হককেও ধানমন্ডির বাড়িতে হত্যা করা হয়। বঙ্গবন্ধুর ভাগনে যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলুল হক মণির বাসায় হামল...

কাশা, পিতল, তামা বাংলাদেশের ঐতিহ্য হারিয়ে যাচ্ছে....!

ছবি
কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে তামা, কাঁশা,পিতলের শিল্প সম্প্রদায়ের ঐতিহ্য...! ১৯৪২ সালে বৃটিশ সরকার আয়োজিত বার্মিংহাম হস্তশিল্প প্রর্দশনীতে বিশ্বের সেরা হস্তশিল্পের খ্যাতি অর্জন করে এ শিল্পটি। ওই প্রর্দশনীতে কাঁসা কর্মকারদের কাঁসাশিল্পী উপাধি দেয়া হয়। প্রর্দশনীতে জগৎ চন্দ্র কর্মকার নামের এক কাঁসাশিল্পী স্বর্ণপদক লাভ করেছিল। এতে ইসলামপুর কাঁসাশিল্পের বিশ্বদরবারে ব্যাপক প্রসার ঘটে। ওই সময় বিয়ে বা যে কোন অনুষ্ঠানে কাঁসার বাসনই ছিল প্রধান উপহার সামগ্রী। বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের কাঁসার বাসন ছাড়া কোন অনুষ্ঠানই হতো না। কাঁসা শিল্পীরা জানান, কাঁসা হলো একটি মিশ্র ধাতব পদার্থ। তামা বা কপার, টিনএ্যাংগট মিশিয়ে আগুনে পোড়ালে কাঁসা তৈরি হয়। এছাড়া তামা, দস্তা, রাং বা অন্যান্য ধাতব পদার্থ মিশ্রণের উপর নির্ভর করে পণ্যের স্থায়িত্ব, স্বচ্ছতা ও উজ্জ্বলতা। কাঁচামালের দূর্মূল্য ও আধুনিক যন্ত্রপাতির অভাবে শিল্পীদের কাজে অনীহার সৃষ্টি হয়েছে।  বর্তমান বাজারে প্লাস্টিক, স্টীল, মেলামাইন, কাঁচ ও স্বল্পমূল্যের নানা সামগ্রীর কারণে কাঁসার তৈরি কাস্তেশ্বরী, রাজভোগী, রাঁধাকান্তি, বংগী, বেতমুড়ি, চা...