পোস্টগুলি

স্বাস্থ্য গুনে অত্যন্ত উপকারী ফল পেঁপে চমক প্রদ সকল তথ্য

পপেঁপে অামাদের গ্রাম বাংলার একটি অতি সাধারন  পরিচিত ফল। শহর এবং গ্রামে প্রতিটি বাড়ীতেই কম বেশী পেঁপের গাছ চোখেপরে থাকে। পুষ্টি উপাদান ও গুনাবলি পেঁপেকে ফলের মধ্যে অন্যতম ফল হিসেবে ধরা হয়ে থাকে। পেঁপে সবজি  বা তরকারী  হিসেবে এবং পাকা পেঁপে পুষ্টকর ফল হিসেবে একটি অসাধারন জনপ্রিয় ফল। ঔষধী গুনাগুনঃ পেঁপেতে প্রচুর পরিমান  ভিটামিন এ, বি, এবং সি অাছে। বিশেষ করে কাঁচা পেঁপেতে পেপেইন নামক হজম কারী দ্রব্য থাকে।অন্যান ফলের তুলনায় পেঁপেতে ক্যারোটিন অনেক বেশী থাকে অার ক্যালরির পরিমান কম থাকায় যাদের মেদ বেশী তারা পেঁপে খেতে পারেন নিশ্চিন্তে। পেঁপেতে প্রচুর পরিমানে মিনারেল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং  ভিটামিন রয়েছে যা স্বাস্হের জন্য অত্যন্ত উপকারী তাই এক কথায় পেঁপেতে কেন ক্ষতিকর উপাদান নেই।পেঁপেতে অাছে পটাসিয়াম যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রাখতে সাহায্য করে। শরীরে থাকা ডায়াবেটিকস এবং ক্ষতিকর কোলেষ্টরল এর মাত্রা কমিয়ে দেয় পেঁপে। রূপ চরর্চায় পেঁপেঃ পাঁকা পেঁপে ত্বকের কালদাগ এবং ত্বকের রং উজ্জ্বল করে তোলে।পেঁপেতে পেঁপেইন নামক উপাদান থাকে যা ত্বকের মরা কোষ দূর করে রং উজ...

খেজুরের পুষ্টি গুন যানুন চমকে যাবেন....!

খেজুর একটি পুষ্টিগুনে সমৃদ্ধ ফল, সারা বছর ই খেজুর খাওয়া স্বাস্থ্যকর  বা স্বাস্থর জন্য উপযোগী।এক কথায় খেজুরকে একটি অাদর্শ ফল বলা যায়। সারা পৃথিবীতে সাড়ে চারশ জাতের ও বেশি খেজুর পাওয়া যায়।খেজুর জনপ্রিয় ফল গুলোর মধ্যে অন্যতম।সারাদিন রোজা থাকার কারনে শরীরে যে খাদ্য ও শক্তির প্রয়জন হয় কয়েকটি খেজুর তা অল্প সময়ের মধ্যেই পূরন করে শরীর সতেজ ও চাঙ্গা করে তুলতে একটি অতুলনীয় ফল।তাই সুস্থ এবং সুন্দর জীবন যাপন এর জন্য অাপনার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় খেজুর রাখুন। ১<> হাড় শক্ত রাখেঃ খেজুরে ম্যাগনেসিয়াম, সেলেনিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ , কপার  থাকে যা হাড় কে শক্ত রাখে এবং ক্ষয় রোধ করে। ২<>অায়রনের ঘাটতিজনিত সমস্যা কমায়ঃ খেজুর যাদের রক্ত সল্পতা অাছে তাদের জন্য একটি অাদর্শ খাদ্য কারন তাদের অায়রনের একটি বড় উৎস হতে পারে খেজুর।প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় খেজুর রাখুন। ৩<>ত্বক মসৃন ও যৌবন ধরেরাখেঃ এক গবেষনায় জানা যায় যে খেজুরে  প্রচুর ভিটামিন সি এবং ডি থাকায় খেজুর অামাদের বয়েসর ছাপ থেকে ত্বক মসৃন হয় এবং বালিরেখা রোধ করে। ৪<>স্মৃতিশক্তি ভাল রাখেঃ খেজু...

গানের জগতের স্মৃতী "কলের গান "

কলের গান:-- সঙ্গিত অঙ্গনে কলের গানের অবদান অপরিসীম। গান কে মানুষের হৃদয়ে যে যন্ত্রটি সর্ব প্রথম পরিচয় করিয়ে দেন সেটি কলের গান।গান পছন্দ করেনা এমন মানুষ খুজে পাওয়া প্রায় অসম্ভাব।  এক সময় অভিজাত পরিবারে গান শোনার জন্য কলের গান ব্যাবহার করাহত। অামাদের তরুন প্রজন্ম হয়তো এ সম্পর্কে খুব কমই জেনে থাকবে। বর্তমান ডিজিটাল যুগে স্মার্স ফেন, অাইফেন, ট্যাব আর এমপি থ্রি ও ফের এর কিছু দিন আগে V.C.R এবং C.Dও D.V.D  এর  অাধুনিকতার দাপটে সে গুলির এস্থান  বর্তমানে মেমরি কার্ড এ রূপনিয়েছে।  টমাস আলভা এডিসন ১৮৭৬ সালে কাঠের বাক্সের ওপরে চোঙ্গা লাগান যন্ত্রটি আবিস্কার করেন।  টমাস আলভা এডিসন তখন যন্ত্রটির নাম দিলেন "ফোন গ্রাম"  এর ১০ বছর পর ১৮৮৮ সালে জার্মান বিজ্ঞানী বর্নিলার টিন ফয়েল "ফোন গ্রাম"কে  কিছুটা মডিফাই করে নাম দেন  "গ্রামোফেন" এটিকে ঘিরে ১৮৯৮ সালে জার্মানিতে গড়ে ওঠে বিশ্বের গ্রামফোন প্রতিষ্ঠান। এর পরে কলকাতায় ১৯০৮ সালে এশিয়ার প্রথম কলের গান কারখানা স্থাপিত হয়। কেন বিদ্যুতিক শক্তি ছাড়াই স্প্রিং-পেনিয়ামের সাহায্যে চালিত এ যন্ত্র...

অট সাজেশন ধ্যান

অটো-সাজেশন ঃ প্রতিটি দিন মনে মনে ২০/৩০ বার বলুন "সুস্থ দেহ ---- প্রসান্ত মন--- কর্ম ব্যাস্ত--- সুখি জীবন---" যখন <><>সুস্থ দেহ বলবেন তখন মনে মনে শারীরিক সকল সুস্থতাবোদ অনুভব করুন। যখন<><>প্রশান্ত মন বলবেন তখন মনের ভিতরে একটি প্রশান্তি অনুভব করুন। যখন<><>কর্ম ব্যাস্ত বলবেন তখন মনে মনে কর্মের মধ্যে ব্যাস্ততা অনুভব করুন। যখন<><>সুখি জীবন বলবেন তখন মনে মনে জীবনের প্রতিটি স্পন্দনে সুখের অনুভব করুন অাপনার সুখের খনটি বার বার মনে করুন। প্রতিটি দিন মনে মনে ২০/৩০ বার বলুন। "সুস্থ দেহ--- প্রশান্ত মন-- কর্ম ব্যাস্থ-- সুখি জীবন---" এটা প্রতিদিন করলে মনের ভিতরে সুস্হতা অনুভব করবেন,মনে এক ধরনের প্রশান্তী পাবেন,জীবনে কর্ম ব্যাস্ততায় সুখ খুজে পাবেন। (অাল্লাহ অাপনার মঙ্গল করুন)

নিঃসংগ

ছবি
ক্যাপশন যোগ করুন নিঃসংগ টিপ টিপ বৃষ্টি পরছে খুবই চমৎকার শব্দ, টিনের চালে বৃষ্টির শব্দ হালকা বাতাস। জানালার কাছে সামান্য ভাঙ্গা সেখানে হিমিল সিতল বাতাস, ঘরে ঢুকে ঠান্ডা ঠান্ড এসির মত অনুভব করছি। গত--৫০০ --বছর অাগে এক জন রাজার থেকে নিজেকে সুখি মনেহয়। বকুলির নির্জন দুঃক্ষের মত বৃষ্টি অার নিঃসংগ মানুষ গুলি মাঝে মাঝে রোবট হয়েযায়। অামি রোবট নই একজন মানুষ হৃদয়ে হার্ট বিট হয়, এবং চোখের পাতা বন্ধ করে স্বপ্ন দেখি ঠিক তোমাকে.......! -অামি সম্রাট শাজাহান নই......! তাজমহল গড়তে চাইনা....! তোমার.... ঐ..... নয়নের.... -লাজুক চাহুনি টুকই চাই......! অনন্ত অানন্দ -চাইনা তোমার কোমল হাতের স্পর্শ চাই.....! নিস্তব্ধতায় ঐ ঠোটের স্পর্শ চাই....! যদি তার নাম ভালবাসা হয় তবে অামি তাই চাই......! অামি নিরবে- নিবৃতে-অগোচরে- গোপনে-শুধুই... ভালবেসে যাই.....! হোকনা নিষিদ্ধ ভালবাসা... অামার কাছে পবিত্র তাই.....!

এক সময়ের জনপ্রিয় হুক্কা

হুক্কা: রাজকীয় ঐতিহ্য এবং ধুমপানের সরঞ্জাম এক সময় ব্যাপক জনপ্রিয় ছিল হুক্কা। রাজা, জমিদার থেকে গ্রামের সকল মজুর, কৃষক,জেলে, ,কামার,কুমার, তাঁতি সকলের কাছে হুক্কা ছিল ব্যাপক জনপ্রিয়। হুক্কার অাদি জন্ম পারস্যোর সাগভি রাজবংশ বলে ধারনা করা হয়ে থাকে। উপমহাদেশে মোঘল অামলে হুক্কার জনপ্রিয়তা দেখা যায়। সে সময় রজা-বাদশারা সোনার, পিতলের তৈরী হুক্কায় করে পিতলের কলকিতে তামাকে আগুন লাগিয়ে নরম বিছানায় শুয়ে অারাম করে মনের সুখে হুক্কায় ধুমপান করতেন। আজ কালের বিবর্তন অার আধুনিকতার ছোয়ায় মানুষের কাছে সহজ লভ্য বিভিন্ন নেশা জাতীয় দ্রব হাতের নাগালে থাকায়, হুক্কার প্রচলন অাস্তে আস্তে বিলুপ্ত প্রায়। তবে এখন নাটক, ছায়াছবিতে, জমিদার বাড়ীতে বা জাদুঘরে হুক্কার জনপ্রিয়তা দেখা যায় । বর্তমানে হুক্কার জায়গা দখল করে নিয়েছে বিড়ী,সিগারেট গাঁজা সহ অন্যান সকল মাদক দ্রব্য। হুক্কার স্থান এখন মিউজিয়ামের শেলফে।

"অামার বকুল ফুল"--তৃতীয় খন্ড

চিঠি --- "প্রিয় স্বামি" অামি প্রতিটা ক্ষন তোমার জন্য অপেক্ষা করে অাজ মৃত্যুর পথে, অামি প্রতিটা রাত্রে ঘুমাতে পারিনা মনে হয় তুমি অাসলে এই বুঝি। পথের পানে তাকাতে তাকাতে অামি অার পারলাম না তুমি ভূল বুঝনা অামায় তোমার সন্তান "অনন্ত"ও তোমার অামার স্মৃতী ওকে তুমি দেখো। ইতি তোমার "বকুলি " অামি কাঁদলাম বুকটা ফেটেগেল অামি অার পারছি না এত কষ্ট চোখ মুছে নিলাম। ইছা মতির পানির মত বয়ে চলবে জীবন। "অনন্ত"চির কাল থাকবে হাজার বেদনা তাদের কে কাবু করবেনা। <><><>উৎসর্গ®অমন হাজার" অনন্ত" যারা পরাজয় মানেনা। (গল্পটি কাল্পনিক লেখক ঃFZ Rashel)